পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (চতুর্থ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* -, _, " .. * , * ! '. . .' 甲 I" : i so 1 , . t • ' ί 資5 क्षुद्भयाः। : করে, ধৰ্ম্মাধিকরণের কৰ্ম্মচারীগণ তাছাৰুে ধরিবার নিমিত্ত সচেষ্টিত হয়, অনন্তর বিচার কর্তার সাক্ষীদিগকে বিচার স্থলে উপস্থিত করিয়া তাহার দোষাদোষ বিবেচনা করিতে প্রবৃত্ত হন, অবশেষ অপরাধ সপ্রমাণ হইলে, তাহাকে কারাধ্যক্ষের অথবা ঘাত্তকের হস্তে সমর্পণ করেন । তাহার কুপ্রবৃত্তির কারণকি, কি উপায়ে সে কারণের নিরাকরণ হইতে পারে, তাহার প্রতি কিৰূপ ব্যবহার কুরিলে, তাহার চরিত্র-শোধন ও জন সমাজের অনিষ্ট নিবারণ হইতে পারে, প্রায় কোন রাজ্যেই এ সকল বিষয় বিবেচনা করিবার প্রথা প্রচলিত নাই, সুতরাং প্রায় কোন রাজ্যের রাজপুরুষের অশেষমতে শাস্তি বিধান করিয়াও কুকশ্নের স্রোত উচিত মত নীভূত করিতে সমর্থ হইতেছেন না । কারণের নিবৃত্তি ন হইলে তদীয় কার্যের নিবৃত্তি হওয়া সম্ভব মহে । অতএব আদে পাপীদিগের পাপ-কৰ্ম্মে রত হইবার হেতু নিদেশ করা আবশ্যক । পরে তাহাদি •গের প্রতি কিৰূপ ব্যবহার করা উচিত, তদ্বিষয়ের ব্যবস্থা করা কৰ্ত্তব্য । মানব জাতির মনোবৃত্তি তিন ভাগে বিভক্ত হইতে পারে ; নিকৃষ্ট প্রবৃত্তি, ধৰ্ম্ম প্রবৃত্তি ও বুদ্ধিবৃত্তি । কোন কোন ব্যক্তির নিকৃষ্ট-প্রবৃত্তি অতিমাত্র তেজস্বিনী থাকে, বুদ্ধিবৃত্তি ও ধৰ্ম্মপ্রবৃত্তি অপেক্ষাকৃত দুৰ্ব্বল। তাহাদিগের সেই সমৃদয় ছুদান্ত নিকৃষ্ট প্রবৃত্তি Ве. به ای 電 螺 চরিতার্থ হইবার নিমিত্ত সতত ব্যগ্র, ধৰ্ম্মপ্রবৃত্তি এতাদৃশ বলবতী নহে, যে সেই সমুদায়কে নিবৃত্ত করিয়া রাবিতে পারে । তাহারা প্রবল রিপুবিশেষের বশীভূত হইয়া অসৎপথে প্রবৃত্ত হয়, সুতরাং অসছপায় অবলম্বন করিয়া অর্থোপাজনে ও ইজিয়-সুখ সম্পাদনে নিযুক্ত হয় । নদী যেমন অধোগামিনী না হইয়া থাকিতে পারে না, তাছারা সেই ৰূপ অধৰ্ম্ম-কুপে मिमध मा श्हेल्लो मिश्नरक्ष श्हेप्ड °ोटङ्ग म । তাহারা এৰুপ দুষিত-স্বভাৰ অধিকার করি |! 5% অন্তঃকরণ ছুইতে অযত্ন-সংখ্য গরল-প্রবাহ আপন হইতেই নির্গত হইতে থাকে । কোন কোন ব্যক্তির পবিত্র চরিত্র ইহর সম্পূর্ণ বিপরীত । তাহদের বুদ্ধবৃত্তি ও ধৰ্ম্ম প্রবৃত্তি যেমন তেজস্বিনী, মিকুষ্টপ্রবৃত্তি সেরূপ নছে । তাহারা স্বভাবগুণে আপন অন্তঃকরণ অকলঙ্কিত রাখিয়া ত্ব; নানুশীলন ও ধৰ্ম্মানুষ্ঠান বিষয়ে অতিশয় আগ্রহ প্রকাশ করিয়া থাকেন, নিরুষ্টপ্রবৃত্তি সমুদায়কে চরিতার্থ করতে উৎ সুক নহেন । অপর কতক গুলি লোক এই দুই শ্রে ণীর মধ্যবৰ্ত্তীর্ণ বলিয়া গণিত হইতে পারে । তাহারা প্রথম শ্রেণীর ন্যায় নিস্ত:স্ত রিপুপরতন্ত্র নহে, এবং শেষোল্লখিত শ্রেণীর মত জ্ঞান-প্রপান ও ধৰ্ম্ম-প্রধানও নয় । তাহাদিগের নিকৃষ্ট ও উৎকৃষ্ট অনেক বৃত্তির প্রায় তুল্যৰূপ বল । তাছারা যেমন বলধষ্ঠী নিকৃষ্ট প্রবৃত্ত্বি প্রাপ্ত হইয়াছে, সেইৰূপ আবার সেই সমুদায়কে করিবার নিমিত্ত তেজস্বিনী বুদ্ধিবৃত্তি ও ধ ম্ম প্রবৃত্তি অধিকার করিয়া জন্ম গ্রহণ ক. রিয়াছে ৷ এইরূপ উত্তম ধন মধ্যম ত্ৰিবিধ লোক সৰ্ব্ব দেশেই দুষ্ট হইয়া থাকে । যে সমস্ত জনপদের মনুষ্যের সুবিনীত ও সামাজিক বলিয়। প্রসিদ্ধ আছে, তথায় জার্ম লোকের সংখ্যা সৰ্ব্বাপেক্ষ অগপ । উত্তম ও মধ্যম প্রকার মনুষ্যই অধিক-সংখ্য, উল্লিখিত ত্ৰিবিধ লোকের যে এইরূপ ব্যুনাতিরেক দেখিতে পাওয়া যায় ইহ; পরম সেভ{গ্যের বিষয় বলিয় স্বীকার করিতে য অপকৃষ্ট লোকের সংখ্যা অধিক হইলে, ছষ্ট দমন ও শিষ্ট পালন করা এক প্রকার অসাধ্য হুইয়া উঠিত । খত রিপু প্রধান অপরুষ্ট লোকেরা আপনাদের প্রকৃতি-সিদ্ধ প্রবল রিপুর বশীভূত হইয়া পাপ কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হয় । তা হারা আপনা হইতেই অধৰ্ম্মের পথ অনু সন্ধান করিয়া লয়, এবং কোন তেজস্বিনী নিকৃষ্ট প্রবৃত্তির বিষয় সমক্ষে উপস্থিত স্থ র জন্ম গ্রহণ করিয়াছে, যে তাহাদ্বিগের | ইলে, অতিমাত্র আগ্রহ প্রকাশ পূৰ্ব্বক তাছ।