পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (চতুর্থ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

సిరిశ్చి করিষা সম্বৎসর কাল সুখেতে যাপন করিতেছি, অতএৰ উদ্ভিদের গুণ ও ধৰ্ম্ম অলোচনা করিলে যে কেবল তাহারই অনস্থ মহিমা প্রকাশ পায়, তাহার সার সন্দেহ माझे 1 হস্ত পদ মুখ নাশিকা বিশিষ্ট সচেতন মনুষ পশ্বাদির অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুকৌশল পষ্যালোচনা করিলে অামাদিগের মনে জগদীশ্বরের যাদুশ মহিমা প্রতিভাত হয়, অচেতন উদ্ভিদ পদার্থের জন্ম স্থিতি ও পালনের বিষয় বিবেচনা করিয়া দেখিলেও আমধু তাছার তাদৃশ গুণগ্রাম সনদর্শন করিতে পাই । ইহা সামান্যত সকলেই দেখিতেছেন যে বীজ অঙ্কুরিত হইতেছে, ক্রমে সেই অজুর দলিত ও পুম্পিত ক্ত ইয়। ফল শালী হইতেছে এবং কালেতে বদ্ধি ত - ইয়া প্রকাগু বুক্ষৰূপে পরিণত হইতেছে । বীজ ও বৃক্ষের এই সমস্ত ব্যাপার সর্বদা সন্দ শন করিয়া আপাতত অনেকের মনে অ|- ' “চয্য রসের সঞ্চার হয় না বটে, কিন্তু যিনি উস্তাব অন্তভূ ত নিগূঢ তত্ত্ব সকল বিশেষ বিবেচনা করিয়া দেখেন, তাহাকে বিস্ময়;ণবে নিশ্চয় মগ্ন ফুট তে হয় । বিষম বিস্ময়কর শত শত ঐন্দ্র ক্ষণিক কুহক ক্রীড়া অপেক্ষ উদ্ভিদ সম্বন্ধীর উল্লিখিত ৭Hপর সকল অধিক ভাশ্চৰ্য্য জনক । কেবল বীজেতেই ঘ জগদীশ্বর কত প্রকরে আশ্চৰ্য্য কৌশল সম্পাদন করিয়াছেন এবং কি অচিন্ত্য উপ:ব দ্বারা তাহাকে রক্ষ কবিতেছেন, তাচা বর্ণন করিবার শব্দ নাই ; কোন ফলের শুষ্ক বীজ দেখিলে তাহার মধ্যে সঞ্জীবনী শক্তি বস্তু মান থাক! আপাতত কোন মতেই সঙ্গত. বোধ হয় না, কিন্তু সেই বীজের সঙ্কিত সরস মুক্তিকার সংযোগ হইবামাত্র যেন মৃত দেহে জীৰ সঞ্চারের ন্যায় সেই শুষ্ক কঠোর বীজ সঞ্জাব হইয় উঠে। তখন তার সে বীজ স্থির থাকেন, বোধ হয় ধেন অঙ্কুরিত হইবার উপায় ৰেষ্টা করে এবং তৎকালে সেই दौख भर्डक मक्षिक ब्रन जालमा श्रे८ङ ७भम ঙ্কেজ ধারণ করে, যে সেই ভেজে বীজে ब्र भाजांदब्र१ इक् दिदौर्न दहेम्न शाग्न | مدعاختتانستاـ ७द९ उँझान्न अ८थाडाश श्हेप्टङ अडिन्छ्ऋम निशा ७ झ् खाभं श्रै८ठ चक्टूब बिর্গত হয় । উদ্ভিদক্ষত্ত্ববিৎ পণ্ডিতের পরীক্ষা করিয়া দেীিয়াছেন ষে কোন কোন শস্যের বীজ জুতি, দীর্ষ কালের পুরাতন হইলেও যদি তাহা উপযুক্ত ক্ষে- 를 ত্রে বপন করা যায়, তবে সেই বীজ অন্তর্গত সঞ্জীবনী শক্তি স্বীয় ক্রম প্রকাশ করিতে আরম্ভ করে । বীজ অঙ্কুরিত হওয়া এবং সেই অঙ্কুর বদ্ধিষ্ণু হইয়া পরিণামে প্রকাগু বৃক্ষ হওয়া অত্যাশ্চর্য ব্যাপার । একটি বীজ অসুরিত হুইবার জন্য যে সমস্ত মহৎ মহও পদার্থের একত্র সংঘটন হওয়া আবশ্যক করে, তাহা স্মরণ করিলে অবাক হইতে হয় । জল বায়ু তেজ মৃত্তিক ও আলোক প্রভৃতি কতিপয় পদার্থের সাহায্য ব্যতিরেকে কোনৰূপেই বীজ অঙ্কুরিত হইতে পারেন । জল শূন্য মরুভূমিতে যেমন কোন প্রকার শস্য উৎপন্ন হয় না, বায়ু বজি ত স্থানেও সে ইপ্রকার কোনরূপ উদ্ভিদ পদার্থ জন্মিতে श्राद्ध मा । बौश अङ्कप्ति छ रुद्दे१ाझ छन; আলোক এবং উত্তাপেরও যে নিতান্ত প্রয়োজন হয়, তাহারও প্রচুর প্রমাণ প্রাপ্ত , হওয়া দিয়াছে । যে বীজ অঙ্ক রিত হই এ র জন্য যে পরিমিত উত্তাপের আবশ্যক কয়, তাহার স্থান উত্তাপ বিশিষ্ট স্থলে কখনই সে বীজ অঙ্গুরিত হইতে পারে ন৷ এবং আলোক শুন্য অন্ধীভূত কুপ কিম্বা খনি মধ্যে যে সমস্ত উদ্ভিজ্জ উৎপন্ন"ছয়, তাহারা কম্মিল কালেও স্বজাতীয় সুন্দর বর্ণ প্রাপ্ত হয় না । অতএব বিলক্ষণ প্রতিপস্ন হইতেছে, যে ত্রিকালজ্ঞ জগদীশ্বর একদা সংসারের সমস্ত ভাবী প্রয়োজন অবগত হইয়৷ তদুপযোগী সকল পদার্থ সৃষ্টি করিয়ছেন । কি আশ্চর্য তাহার মহিমা এবং কি অদ্ভুত তাহাঁর শক্তি একটি তৃ লাঙ্গুর উৎপন্ন হুইবার জন্য কতগুলি মহৎ পদার্থই অহনিশ নিযুক্ত রহিয়াছে । জল বায়ু তেজ মৃত্তিক প্রভৃতি প্রত্যেকে স্বতন্ত্র পদার্থ হইয়াও তাহার শাসন বলে সমৰেত চেষ্টা দ্বার সংসারের উন্নতি সাধন করিতে অৰিজাৰ নিযুক্ত আছে, সংসারের অভি