পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (চতুর্থ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মনীতি ১৪১ সAখ্যক পঞ্জিকার ১৬ পৃষ্ঠার পর কুকৰ্ম্মীদিগের প্রতি যেৰূপ ব্যবহার করা কৰ্ত্তব্য, তাহা সংক্ষেপে লিখিত হইয়াছে । তৎ সমুদায় সবিশেষ বিবেচনা করিয়া দেখিলে, প্রাণ-দণ্ড বিধান করা কোন ৰূপেই সঙ্গত বোধ হয় না । প্রাণদণ্ড করা ক্রোধের কার্য্য, কদাচ দয়ার,কাৰ্য্য মস্কে । যে ব্যক্তি যত গুরুতর কুকৰ্ম্ম করে, তাঙ্কার তত গুরুতর দণ্ড করা মাত্র র্যাহার দণ্ডবিধানের উদ্দেশ্য বলিয়া স্থির করিয়াছেন, তাহারাই প44-দণ্ড বিষয়ক ব্যবস্থা বিহিত ব বিপেচন করিতে পারেন"; কিন্তু মাহারা কুকৰ্ম্মী'র চরিত্র সংশোধন ও জনসমাজের প্রশমিষ্ট নিবারণ মাত্ৰ দ গুবিধানের অভিস~ বু বলির স্থির করিয়াছেন, তাহার; আর প্রাণদণ্ড দিয়ক বিধান বিহিত মিয়ু ব: বে-চন করতে পারেন না । তপয় ব্যঞ্জির প্রাণ-দগু করিলে, তাহার কেবলই "মাণকার করা হয়, কিছুমাত্র উপকার কর। হয় না । তাহার তার লোকের উপর উপদ্রব করিবার সম্ভাবনা থাকে না বটে, কিন্তু তাহীকে চিরজীবন রুদ্ধ করিয়া রাখিলেও, সে বিষয় সুসন্ধু হইতে পারে ; তাহার প্রোণবধ করা আবশ্যক কয়ে না । প্রাণ-দগু নিদয়ের কার্য । প্রাণ দণ্ডের বিধি প্রচলিত থাকিলে, তদৰ্থে প্রাণঘাতক নিযুক্ত রাখিতে হয় । যে ব্যক্তি ঐ ঘৃণিত ব্যবসায় অবলম্বন করে, তাহার দয়ার মস্কুর পাপাগ্নিশিখার ভস্মীভূত হইয়া যায়। মনুষ্য হইয়া এতাদৃশ কুৎসিত ক্রিয়ায় ব্রতী হওয়া অপেক্ষায় পশুর গর্তে জন্ম গ্রহণ করা শ্রেয়স্কর । অতএব, যে নিয়ম প্রচলিত থাকিলে, এ প্রকার ঘূণাকর ব্যবসায় প্রচলিত রাখিতে হয়, তাহা কদাচ বৈধ বলিয়া স্বীকার করা যায় না । ইতিপূৰ্ব্বে কুকৰ্ম্মীদিগের প্রতি স্বেৰূপ ব্যবহার করিবার বিষয় লিখিত হইয়াছে, তাহা প্রচলিত হইলে, প্রাণদণ্ড বিধানের আর জাদৃশ প্রয়োজনও থাকিবে না । যা কারাগ্রাণদণ্ডৰ গুরুতর ছুষ্কর্মে প্রবৃত্ত হয়, }) তাহারা অতি অপৰ্কষ্ট-স্বভাব তাহার সন্দেহ নাই । তাহারা একেবারেই মর-হত্যায় «थइस्त्र श्ख्न ७भङ ८दाथ श्ध्र म ! डाशङ्ग পূৰ্ব্বে অন্যান্য সামান্য কুকৰ্ম্মে লিপ্ত হইয়া থাকে । লিপ্ত হইলে সুতরাং ধৃত ও রুদ্ধ হইতে পারে । একবার রুদ্ধ হইলে, এট প্রস্তাবে প্রস্তাবিত নিয়মানুসারে যত দিন বিনীত ও সংশোধি গু-চরিত্ৰ ন হইবে, তত দিন তার নিস্কত হুইবে না, সুতরাং যে সমস্ত গুরু হর কুরুশ্নের অনুষ্ঠান করি। 3te-F 옆 정, তার অবসর গাইবে মা ; অনেকে মনে করেন, প্রাণ-দণ্ড বিষয়ক নিয়ম প্রচলিত থাকিলে, লোকে প্রাণের আশঙ্কায় নরবধ রূণ মঃ:প{ঠকের অনুষ্ঠ। নে নিরস্ত হইতে শাস্ত্রে । কিন্তু সবিশেষ বিবেচনা করিয়া দেখি :i, এ আপত্তি ত{দৃশ বলবতী 3ে:ব ল না ; আমি দিগের জিঘাংসা নামে একটি স্কৃত্তি আছে । কমন, ‘রুরিবার বাসন হওয়; সেই রশুির স্বভাব ! যদবধি সেই বৃদ্ভি বুদ্ধিস্তৃপ্তি ও ধৰ্ম্মপ্রস্তুfত্তর বশীভূত থ{{.*, ৩দবf st: হইতে অনেক উপকার প্রাপ্ত ওয়া যায় । কিন্তু য খম অভিমা র উত্তে মত বুদ্ধি ও ধৰ্ম্ম li

  • ,

প্রবৃত্তির শাসন সতি ক্ল ল করির উঠে, তখমই নরহত্য ও আত্মহত্যাম উৎকট পাপে প্রবৃত্তি জমি থাকে । সেমাগণ হিংসা-রুত্তি অবলম্বন করিয়া সস্তত জিঘাংস বুপ্তিরই চলন করে এই নিমিত্ত, ডাওহিত্যা পাপ তাই দিগের মধ্যে যত অনু ষ্ঠিত হয়, অন্য কোন লোকের মধ্যে তত হর না ; নরঘাত দিগের স্বকীয় প্রাণদ গুৈর আশঙ্কা প্রবল থাকিবার ও প্রমাণু পাও । য়া যায় রী । প্রভু ত, তাহদের মধ্যে অনেককেই স্বেচ্ছানুসারে আত্মঘাতী হইতে, অথবা আত্মঘাতী হইবার তাভিলাষ প্রকাশ করিতে, সতত দেখিতে পাওয়া হয় । কেহ বা নরহত্যায় প্রবৃত্ত হুইবার পুৰ্ব্বে আত্মহত্যায় প্রবৃত্ত হয় । কেহ বা কঙ্কাকেণ্ড বধ করিবার পর ক্ষণেই আত্ম প্রাণ সংস্থার করে। . কেহু বা নরহত্যা করিয়া স্বেচ্ছানুসারে বিচারাগারে উপস্থিত হইয়া