পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (তৃতীয় কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১১৬

S Sty وجة معين يعيية বদন প্রদর্শন করত অামারদের উৎসাহ‘অগ্নি শত গুণে প্রজ্বলিত করিয়াছ । জননী স ৰূপ স্বীয় শিশু সন্তানের হস্ত ধারণ করিয়া পদ-চালন শিক্ষা করান, তুমি সেই ৰূপ সৰ্ব্বক্ষণই অমরদের হস্ত ধারণ করিয়া ধৰ্ম্ম-পথে পদ পক্ষেপ করতে শিক্ষা প্রদান : মখন আমরা বিষয়ের সঙ্গে, মঙ্গের সঙ্গে, কুটিল স্বার্থপরতার সঙ্গে, পুনঃ সংগ্রাম করিয়া ক্লান্ত হইয়াছি, তৎক্ষণাৎ আত্ম-প্রসাদ-ৰূপ অমৃতবর্ষণ দ্বার! আমার দিগের অ! তুকে গুণে বলীযান করিয়ছ ; si ? f r f পরি “ध्र “ . で労s: "যক্ত করিয়া শত করিয়াছ । তে}মার করুণীর কি সীমা আছে । পক্ষী যেমন পক্ষ পৃট বিস্তার করিয়া স্বীয় শা কদিগকে বিবিধ বিঘ্ন হইতে রক্ষা করে তুf- সেই ৰূপ প্রতি নিয়ত আমারদিগলে অ! লঙ্গ ন-পাশে সংবদ্ধ কfরয় শত সহ স্ত্ৰ বি ততে রক্ষ কর মাছ | \ 2f זיה: যখনি তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। আমির। মোক বশতঃ পাপ নুষ্ঠাম করিয়া । ম{য়; পে: ;ম মলিন করত তোমার সঙ্গ ধ: mł ஆற یہ جا • #. 喙翼 أ. مسدسه is. مع تشید তাধে!! করিয়া তোমার নিকটে উচ্চৈঃ সার স্বরে রোদন করিয{চ, তুমি তৎক্ষণাৎ নিজ झtरठ म्ल আমারদিগের আশং-জল মোচন করিয়া তোমার পবিত্রতম করুণা-সলিলে মলিন হাত্মণকে ধৌত করিয়। কৃতাৰ্থ করিয়াছ । রম স্মন । দিবা ভাগে যে ৰূপ তুমি আমারদিগকে নানা বিঘ্ন বিপত্তি হইতে রক্ষা করিয়াঢ়, সেই ৰূপ এই ঘোর নিস্তদ্ধ রজনীর অসহায় অবস্থাতে আমাদের শরীর মম ও আত্মীকে রক্ষণ কর । হে অনাথ নাথ ! তুমিই আমারদিগের তে চির শরণা, চির সুহৃৎ। আমরা পাপে মলিন | হইয়। তোমার নিকটে ভিন্ন আর কাহার । কাছে ক্ৰন্দন করিব ; দেী ভাগ্যে উল্লসিত হুইয়। তোমার নিকটে কৃতজ্ঞতা স্বীকার §t oss-Bassum za, -- mo-roo না করিয়া আর কাহার নিকটে মনোদ্ধার মুক্ত করিয়া দিব ; বিপদে ব্যাকুল হইয়া তোমার হস্তে অগঞ্জ-সমপণ না করিয়া কি ৰূপে সুস্থির ও স্বচ্ছন্দ হইব । তুমিই হামারদিগের সংসার-সাগরের পোত-কাণ্ডী, দুঃখ হতাশনের শান্তিসলিল বিপদ- Tঙ্কলের নিরাপদ দুর্গ। আমরা তোমার হস্তে সৰ্ব্বস্ব সমর্পণ করিয়া নমস্কার পূৰ্ব্বক বিশ্রাম সুখ সম্ভোগে প্রবৃত্ত হইতেছি ! হে করুণাকর ! আমারদিগের আয় পুনর্বার যেন নবীন উৎসাহ সহকারে পর দিনে বা পর লোকে জাগ্রত হইয়া তোমারি প্রিয় কার্য্য সাধনে প্রবৃত্ত চম, সন্নিধানে এই - عـ বিনীত ভাবে তোমার মাত্র প্রার্থনা ! ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং ; ன்ைறி.இறு বাহ্ম ধৰ্ম্মের তাৎপর্ষ । ষষ্ঠতা ধ্যায় ; 8o একাগ্রচিত্ত হইয়। বঙ্গকে জানিতে ইচ্ছা কর । ব্ৰহ্মজ্ঞানী বন্ধকে প্রাপ্ত হয়েন। পরব্রহ্মের জ্ঞান লাভার্থে অনন্য মনে পুনঃ পুনঃ ভাগকে আলোচনা করবেক ; র্তাহাকে আলোচনার সময়ে নানা বিষষে বিক্ষিপ্ত-চিত্ত হইলে কদাপি উহার সুন্দর মঙ্গল-ভাব জ্ঞাত হওয়া যায় না । তিনি এই অত্যন্ত ত বিশ্ব-কার্যের কারণ ও আশ্রয় ৰূপে প্রতীয়মান হয়েন ; অতএব স্বস্ট বস্তু সমুদায়ের পরস্পর সম্বন্ধ পর্য্যালোচনা পূৰ্ব্বক অস্তদৃষ্টি দ্বারা আত্ম-প্রত্যয়-সিদ্ধ র্তাহার অনন্ত জ্ঞান, অসীম শক্তি ও দুরবগহ গম্ভীর মঙ্গলাভিপ্রায় প্রতীতি করিবেক