পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১০৩

酸 |% § இ) ৬e২ সংখা இ_Nல் ত্রয়োদশ কম্প $ তৃতীয় ভাগ। আশ্বিন ব্রাহ্ম সম্বৎ ৬৪ । ১৮১৫ শক নতত্ত্যুরোধিনীপত্রিকা बघा वाएकमिदमयश्रासौघ्रान्धात् किञ्च नासौ तदिदं सर्वमस्वजत् । तदैव नित्यं ज्ञानमनन्तं शिवं खतनत्र त्रिरवयवर्म कर्म वाहितीयम् सर्वव्यापि सब्वनियन्तृ सव्र्वाश्रयसर्वववित् सर्वशक्तिमद्भधुर्व पूर्णनप्रतिममिात । एकख तखैवीपासनया पारत्रिकमैहिकञ्च ग्रभन्भवति । तस्विान् प्रीतिशख प्रियकार्यसाधनञ्च तदुप'सनमेव । আদি ব্রাহ্মসমাজ । ২৫এ শ্রাবণ বুধবার। ঈশ্বরজ্ঞান ও ঈশ্বরলাভ । মহাজ্ঞানী নিউটন পৃথিবীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানবিৎ হইয়াও বলিয়াছিলেন, জ্ঞান-সমুদ্র সম্মুখে অক্ষুন্ন রহিয়াছে, আমি তাহার বেলাভূমিতে উপলখণ্ড মাত্র সংগ্রহ করিয়াছি । রত্বরাজি সমুদ্রের ভিতরে রহিয়াছে । কি বিনয় ! এমন বিনয়ী না হইলে, তিনি যাহা জানিয়াছিলেন, তাহার কণামাত্রও জানিতে পারিতেন না । অপরা বিদ্যা সম্বন্ধে তিনি যেমন বলিয়াছিলেন, পরা বিদ্যা সম্বন্ধে আমাদের একজন মহাজ্ঞানী ভারতীয় ঋষি সেইরূপ বলিয়াছেন—“নাহং মন্যে স্থবেদেতি” আমি এমন মনে করি না যে ব্ৰহ্মকে (সেই জ্ঞানসমুদ্রকে) আমি সুন্দররূপে জানিয়াছি । বহু তপস্যা করিয়া বহুদিন সাধনার পর, যখন তিনি এ কথা বলিলেন,তখন আর অন্য পরের কথা কি ! যিনি সূক্ষ হইতেও সূক্ষ, যিনি অগম্য অপার, যিনি ইচ্ছামাত্রে এই বিশ্ব স্বষ্টি করিলেন, যিনি অনন্ত আকাশের অনন্ত লোককে শঙ্কু স্বরূপ হইয়। ধারণ করিয়া রহিয়াছেন,—যিনি ভূত ভবিষ্যৎ বর্তমান একসঙ্গে জানিতেছেন, যিনি দেবতা হইতে ক্ষুদ্র কীট পৰ্য্যন্ত সকলকেই প্রীতি-দৃষ্টিতে দেখিতেছেন, তার স্বরূপ কে জানিতে পারে ? কিন্তু সেই ঋষিই আবার ঐ শ্লোকের অপরাংশেই বলিতেছেন, “নো ন বেদেতি বেদ চ” “আমি ব্রহ্মকে যে না জানি এমনো নহে, জানি যে এমনো নহে” । ইহাতে স্পষ্টই জানা যাইতেছে,যে, মনুষ্য যে তার কিছুই জানিতে পারে না তাহ। নছে। শরীর যাহা এই আত্মার বাসগৃহ, তাহা রক্ষার জন্য যখন পরমেশ্বর অন্ন পানের ব্যবস্থা করিলেন, তখন আত্মার অন্ন যে তিনি “স্বয়ং” তাহা কি মনুষ্যকে দিয়া, তাহাকে রক্ষা করিবেন না ? এমন কখনই হইতে পারে না । এলোকে যতটুকু ঈশ্বরজ্ঞান হইতে পারে ঈশ্বর র্তাহার ভক্তকে ততটুকু জানিতে দেন । তাহা বিন্দুমাত্র পরিমাণ হইলেও এখানকার অন্ধকার বিনাশে সমর্থ । এখানকার