পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tषभाथ Ֆն, 3 Փ হির হয় তবেই তাহা গ্রাহ্য হইতে পারে; পরন্তু যে বস্তু যাহাতে নাই তাহা কাহারও দেখাইবার সাধ্য নাই । যাজ্ঞবল্ক্যাদি ব্রহ্মর্ষিরা যে মহান বেদজ্ঞ ছিলেন তদ্বিষয়ে কেহই অস্বীকার করিতে পারিবেন না। যদি বাস্তবিকই বেদাদি শাস্ত্রে স্ত্রী জাতির প্রতি বেদ বা ব্রহ্ম বিষয়ের উপদেশ । দিবার নিষেধ থাকিত তবে শতপথ ব্রাহ্মণ ও বৃহদারণ্যক উপনিষদে গাগী ও মৈত্রেয়ী প্রভৃতি ঋষিপত্ত্বিদিগকে যাজ্ঞবল্ক্য কদাপি ব্রহ্মোপদেশ দিতেন না । আর যদি স্ত্রীলোকের বেদমন্ত্র উচ্চারণের বিধি না থাকিত তবে বেদের গৃহ্য সূত্রে ইহার প্রমাণ থাকিত নাঙ্ক । শ্রোতসূত্রে লিখিত আছে— “ইমং মন্ত্রং পত্নী পঠেৎ । বেদং পতু্যৈ প্রদায় বাচয়েৎ ॥” অর্থাৎ স্ত্রী যজ্ঞে এই বেদ মন্ত্র পাঠ ক যে যদি বেদাদি শাস্ত্রে স্ত্রী জাতির বেদমন্ত্র উচ্চারণের বিধি না থাকিত তবে গৃহ্যসূত্রে যজমানের স্ত্রীকে বেদমন্ত্র পাঠ করাছতে হইবে এরূপ বিধিসূত্ৰ কদাপি থাকিত না।• । পুনশ্চ বেদের ষড়ঙ্গের মধ্যে গৃহীত ব্যাকরণের মহাভাষ্যে লিখিত আছে “কাশকৃৎমেন প্রোক্তা মীমাংসা কাশকৃৎস্ত্রী, কাশকৃৎস্নীং মীমাংসাম ধীতে হ্যসে কাশকৃৎস্না ব্রা ক্ষণী’ । অর্থাৎ পাতঞ্জলকৃত ব্যাকরণের মহাভাষ্যে (অনুপসর্জনাৎ) সূত্রের পর লেখা আছে যে কাশকৃৎস্ন ঋষি যাহাকে মীমাংসা

  • এখনও ব্রাহ্মণজাতির মধ্যে দেখা যায় যে, যে মন্ত্র স্ত্রীলোকের উচ্চারণ করা আবশ্যক এখন তাহা করান হয় না কিন্তু একখানি মার্কণ্ডেয় চণ্ডী তাহার

cखकां८फ़ ब्रॉथी श्ब्र श्] चांद्रांश् उांश्ॉब्र भञ्च°ांठे गांवTरड हहे ब्रां থাকে। স্ত্রীশূদ্রাদির বেদপাঠ। আশ্রমে শিবা নাম যুক্ত রিবে। পত্নীর হস্তে বেদ শাস্ত্ৰ দিয়া বেদ এক ব্রাহ্মণী বাস করতেন । মন্ত্র উচ্চারণ করাইবে । এখন বক্তব্য এই ৷ SS শাস্ত্রপাঠ করাইয়া ছিলেন সেই ব্রাহ্মণীকে কাশকৃৎস্না বলা যায় । পুনরায় অষ্টাধ্যায়ী কৃদন্তে (ইঙশ্চ) সূত্রের পর বাৰ্ত্তিকে লেখা आicछ् “ন্ত্রিয়ামপাদান উপসংখ্যানম। উপেত্যাধীয়তেইস্যা: সা উপাধ্যায়ী ।” অর্থাৎ যাহাব সমীপে যাইয়া পড়া যায় সেই স্ত্রীকে উপাধ্যায়ী বলে । এখন বিচার করুন যে যদি স্ত্রীগণ মধ্যে পাঠ নিষেধ থাকিত তবে কাশকুৎস্না সংজ্ঞা বা উপাধ্যায়ী সংজ্ঞা বেদাঙ্গরূপ অষ্টাধ্যায়ী ব্যাকরণ ও মহাভাষ্যে কদাপি থাকিতে পারিত না । পুনশ্চ মহাভারতের বনপর্বে লিখিত अां८छ् “অত্র শৰ্ম্ম শিবা নাম ব্রাহ্মণী বেদপারগ।” ইত্যাদি ব্যাস যুধিষ্ঠিরকে বলিতেছেন যে এই বেদপারগ। উপরোক্ত প্রকার প্রমাণ আমাদিগের ধৰ্ম্মশাস্ত্রে ভূরি ভূরি পাওয়া যায়। ফল কথা স্ত্রীলো কের যে বেদাধিকার অাছে তদ্বিষয়ে আর কিছুমাত্র সন্দেহ নাই। পুরাকালে স্ত্রীগণ মধ্যে বড় বড় বিদূষী ও ঋষিক ছিলেন। মহাভারতের শান্তিপর্বে ১৮ অধ্যায়ে লিখিত অাছে যে এক সময় রাজর্ষি জনক সন্ন্যাস গ্রহণে উদ্যত হন। তখন তাহার ধৰ্ম্মপত্নী বেদ ও অন্যান্য শাস্ত্রানুযায়ী উপদেশে গৃহস্থ ধৰ্ম্মের শ্রেষ্ঠত দেখাইয়। পতিকে সন্ন্যাসগ্রহণে নিরস্ত করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন । শঙ্করাচার্য্যের সহিত মগুনমিশ্রের বিচারের সময় মিশ্রের স্ত্রী মধ্যস্থা ছিলেন । দেবহুতিকে কপিলাচাৰ্য্য ব্রহ্মোপদেশ দিয়াছিলেন ইহার প্রমাণ শাস্ত্রে | °ों७ग्नां यांग्न ।