পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৫৬

করিতে লাগিল । একদা এক মালি কোনও উদ্যানে কাৰ্য্য করিতেছিল। . এমন সময় কোথ। হইতে একটী পক্ষী আসিয়া তাহার চতুর্দিকে ঘুরিতে লাগিল এবং তাহাকে সঙ্গে লইয়া যাইবার জন্য করুণ কণ্ঠে ইঙ্গিত করিতে লাগিল । অবশেষে মালি পক্ষীর অনুসরণ করিল। কিয়দর গিয়া দেখিল পক্ষীর বাসায় কতকগুলি শাবক রহিয়াছে এবং নিকটে এক বিষধর ফনা বিস্তার করিয়া শাবকগুলিকে গ্রাস করিবার উদ্যোগ করিতেছে । মালি গিয়াই সপকে বধ করিল। পক্ষী মহা আহলাদিত হইয়া উল্লাস প্রকাশ করিতে লাগিল । সন্তানের প্রতি অনিৰ্ব্বচনীয় স্নেহ বশত পক্ষী উক্তরূপ কাৰ্য্য করিয়াছিল ; নতুবা বিপদকালে এরূপে শরণাগত হওয়া স্বভাব-সুলভ বলিয়া মনে হয় না । পক্ষীণাং বায়সো ধূৰ্ত্তঃ—আমাদের দেশে এইরূপ প্রবাদ অাছে। শুধু আমাদের দেশে নয় কাক সৰ্ব্বত্রই ধূৰ্ত্ত। উচার এত সতর্ক যে ব্যাধ কিম্বা বন্দুকধারী দেখিলেই বুঝিতে পারে যে ভয়ের কারণ উপস্থিত। এবং একটী কাকের সাহায্যে ইঙ্গিতমাত্রেই দল শুদ্ধ উড়িয়া যায়। সুশিক্ষিত ফৌজ এমন করিয়া সঙ্কেত বুঝিয়া কাৰ্য্য করিতে পারে কি না সন্দেহ । বায়সগণের স্মরণ শক্তি আছে কি না সহজে তাহা বুঝা যায় না। তথাপি যতদূর দেখা গিয়াছে তাহাতে ইহাদের অপূৰ্ব্ব স্মরণশক্তির পরিচয় পাওয়া গিয়াছে। এক ব্যক্তি একটা দাড়কাক পুষিতে প্রয়াস পাইয়াছিলেন। তিনি দাড় কাকটাকে তাহার বাস হইতে চুরি করিয়া আনিয়া পিঞ্জরাবদ্ধ করিয়া রাখিয়া দেন । সক TS MATSAAAAAA AAAA TST في عصـصمتععيبي عضحككعددحه المتفق في جميعاته فيصيتصيد سعد ভ্যাদি, নানারূপ অর্থযুক্ত বাক্য উচ্চারণ | 2° कल, ७ छोप्ने লেই পার্থীটাকে ভালবাসিত । কিন্তু পিঞ্জরে পক্ষী মুখে ছিল না । সে কেবল অনন্ত আকাশ পানে চাহিয়া থাকিত । একদিন সে পলায়ন করিল। গৃহকর্তা যুঝিলেন যে র্তাহার পার্থী পোষ মানিবার নহে । এই ঘটনার এক মাস পরে একদিন উক্ত গৃহস্বামী বেড়াইতে যাইতেছিলেন । র্তাহার মাথার উপর দিয়; সেই দাড় কাকটী উড়িয়া যাইতেছিল । অনেক দিনের পর সে তাহার প্রভুকে দেখিয়া আনন্দে ক-অ, ক-আ, করিতে করিতে র্তাহার স্কন্ধোপরি আসিয়া বসিল । গৃহস্থ র্তাহার পূৰ্ব্বপরিচিত পক্ষীর স্মরণশক্তি ও মিত্রভাব দেখিয়া বিস্মিত হইলেন । পক্ষী অনেক ক্ষণ র্তাহার সহিত কৌতুক করিয়া উড়িয়া গেল । তিনি ও তাহাকে আর আবদ্ধ করিবার চেষ্টা করিলেন না । পক্ষীর প্রত্যুৎপন্ন মতি । একদা এক কুকুর একটী পাখী ধরিয়া তাহার প্রভুকে আনিয়া দিল । প্ৰভু দেখিলেন পক্ষী মৃত প্রায় হইয়াছে। তাহার শরীরে আর কোন ও রূপ জীবনের লক্ষণ নাই । সুতরাং তিনি তাহাকে মাটীর উপর রাখিয়া দিলেন । অনেক ক্ষণ পরে পক্ষী ধীরে ধীরে তাহার একটা চক্ষু উন্মীলন করিল। তদর্শনে তিনি তাহাকে তুলিয়া লইলেন। পক্ষী মৃতবৎ তাহার হস্তে পড়িয়া রহিল। তৎপরে তিনি তাহাকে পকেটে পুরিয়া রাখিলেন। ক্ষণকাল পরেই তাহার বোধ হইল পক্ষীটী নড়িতেছে । তৎক্ষণাৎ পক্ষীকে বাহির করিয়া দেখিলেন যে সকलहे ऊँांशत्र जम । ऊथन उिनि cयन किछू বিস্মিত হইয়৷ পক্ষীটকে ভূমে রাখিয়। আপনি অন্যদিকে অগ্রসর হইলেন । কিয়ৎকাল পরেই চতুর পক্ষী চক্ষু চাহিল,