পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مراه S ബജം = - ধৰ্ম্মের প্রহেলিকা লইয়াও তেমনি ব্যস্ত । জগৎ সম্বন্ধে প্রহেলিকা অাছে, ঈশ্বর সম্বন্ধে, পরকাল সম্বন্ধে, জীবন মৃত্যু স্বঃিস্থিতি প্রলয় সম্বন্ধে প্রহেলিকা সকল মানব হৃদয়ে সতত উদয় হয় । স্বষ্টির প্রারম্ভ হইতে এ কাল পর্য্যন্ত কত কোটি কোটি বৎসর চলিয়া গিয়াছে, তথাপি মনুষ্য সেই স্থষ্টি প্রহেলিকার অর্থাম্বেষণে ব্যস্ত । আমি কোথা হইতে আসিলাম ? এই প্রকাণ্ড ব্রহ্মাণ্ডের উৎপত্তিস্থান কোথায় ? কে তাহাতে এই আশ্চৰ্য্য চালনী শক্তি নিয়োজন করিলেন ? কে এই জীব সকলের জীবনদান করিলেন—আত্মাতে কে জ্ঞান ও ধৰ্ম্মের বীজ নিহিত করিয়া দিলেন— এই সকল স্থষ্টি সম্বন্ধীয় প্রহেলিকা। মনুষ্য আপন আপন জ্ঞান বুদ্ধি শক্তি অনুসারে এই গৃঢ় প্রহেলিকা ভেদ করিয়া উঠিবার প্রয়াস পাইতেছে, যাহার যতদূর সাধ্য আকাশ পথে উড্ডীন হইতেছে—কিন্তু স্বষ্টির অতীত সেই আদি কারণ দীপ্যমান পূর্ণ পুরুষকে কেহই ধরিতে পারে না নৈনমুৰ্দ্ধং ন তিৰ্য্যঞ্চং ন মধ্যে পরিজ গ্রভৎ । ন তস্য প্রতিমা অস্তি যস্য নাম মহদ্যশ: | আমরা এদেশে জন্মগ্রহণ করিয়া দেখিতেছি যে এই সকল ধৰ্ম্ম বিষয়ক প্রশ্ন লইয়া অতি প্রাচীনকাল হইতেই আন্দোলন চলিতেছে । তিন সহস্ৰ বৎসর পূর্বে ইতিহাসের পৃষ্ঠায় যতদূর নিদর্শন দেখি, দেখি যে বৈদিক ঋষিরা এই সকল বিষয়ের আলোচনা করিতেছেন । এই পৃথিবী তাহদের চক্ষে যে কি নবীন আশ্চর্ষ্য ভাবে প্রকাশ পাইত তাহ আমর সহজে কল্পনা করিতে অক্ষম । মমুষ্য সমাজের সেই শৈশবাবস্থায় এই প্রকৃতির শক্তি সমূহ, আমাদের নিকটে যাহার কিছুমাত্র নূতনত্ব নাই, তাহা তা ואש s ,אף 9ל হাদের নবীন চক্ষে সকলি নূতন, সকলি সৌন্দর্য্যময়, ইন্দ্রজালের ব্যাপার। অtমরা যে ভূলোকে বাস করিতেছি, যে ছু্যলোক অগণ্য গ্ৰহ নক্ষত্রে পরিপূর্ণ সেই ছালোক ও ভূলোক বৈদিক ঋষিদের চক্ষে দেবতুল্য। যে উষা “তরুণী ভাৰ্য্যার ন্যায় আমাদের সম্মুখে প্রকাশিত হয়েন, জীবসকলকে নিদ্রা হইতে আহবান করত কৰ্ম্মক্ষেত্রে প্রেরণ করেন—সেই উষাকে তাচারা পুলকিত হইয়া স্তব করিতেন । সেই উষা, শুভ্ৰবসনা উষা, যার প্রতি হয়ত আমরা নিদ্রামগ্ন থাকিয় । ক্রক্ষেপও করি না—তাহা তাহাদের চক্ষে কি মধুময় শোভাময় সৌন্দর্য্যময় ছিল! আবার সূর্য্য যখন সহস্র রশ্মিতে উদয় হইয়া পৃথিবীকে জীবন ও কিরণে পূর্ণ করিলেন সেই সূর্য্যের কি অনিৰ্ব্বচনীয় মহিমা তাহীদের চক্ষে প্রতিভাত হইল । র্তাহারা সেই সূৰ্য্যদেবকে সবিতা নামে ভক্তির সহিত পূজা করিতেন । যেমন সেই স্বগীয় অগ্নি সবিতা, তেমনি আবার পার্থিব অগ্নি ও সেই সকল প্রাচীন জাতির পূজার পাত্র। বেদে অগ্নি যবিষ্ঠ কণিষ্ঠ দেবতা । অগ্নির মর্য্যাদা এক্ষণে আমরা তেমন অনুভব করি না— তাহা আমাদের সামান্য ব্যবহার সামগ্রীর মধ্যে গণ্য । কিন্তু মনে কর এই অগ্নি যখন দুর্লভ ছিল—কাষ্ঠে কাষ্ঠে (অরণিতে অরণিতে) প্রস্তরে প্রস্তরে ঘর্ষণে উৎপন্ন হইয়া যখন তাহ শত শিখা বিস্তার করিত, তখন র্তাহাদের চক্ষে তাহ! কি মধুর কি সুন্দর। তদর্শনে তাহারা আনন্দভরে গান করিতেন

  • अधिभौcछ शूरब्रांश्छि९ वखना cनव धूचिछ१ cश

छtब्र९ ब्रपू धtरङब६* ॥ অগ্নিই হোতা অগ্নিই পুরোহিত ষজ্ঞদেব ঋত্বিক। সেইরূপ আবার দু্যলোক--