পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫ్నియా তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । مخصحتجاج مح= وے پیچیےے so-o-o: ബജബ്ബ്-ഇ बड्र, ষ ঈশেহস্য দ্বিপদ চতুষ্পদঃ কৰ্ম্মৈ দেবায় হৰিষ৷ বিধেম।” যিনি মহিমা দ্বারা প্রাণবান ইন্দ্রিয়বান । জগতের একমাত্র রাজা হইয়াছেন ; যিনি এই দ্বিপদ ও চতুষ্পদ জীব সকলকে শাসন করিতেছেন—হবিঃ দ্বারা আর কোন দেবতার অচ্চনা করি” তখন সেই স্রষ্টা পাতা প্রাণদাতা পরমেশ্বর ভিন্ন আর কোন দেবতাকে তাহদের উপাস্য দেবতা বলা যাইতে পারে ? বৈদিক কাল হইতে উপনিষদের কালে অগ্রসর হইলে আবার আর এক অবস্থা দেখিতে পাই । সে সময়ে আর্য্যেরা এ দেশে কতক দূর বসতি বিস্তার করিয়াছেন । তখন আদিম নিবাসীদিগের সহিত যুদ্ধ বিগ্রহ ছিল না, কেবল শান্তি বিরাজ করিতেছিল। উপনিষদের ঋষির শান্তির মধ্যে বদ্ধিত হইয়া আত্মার সহিত পরমাত্মার যে সাক্ষাৎ সম্বন্ধ তাহার ধ্যানে তৎপর হইলেন । আমরা দুই জগতের মধ্যে বাস করিতেছি—এক আধিভৌতিক দ্বিতীয় আধ্যাত্মিক । বৈদিক ঋষির ভৌতিক জগতে ঈশ্বরের আবিভাব—আকাশে সেই জ্যোতির্ময় পুরুষের প্রকাশ দেখিয়া তাহার অর্চনা করিতেন, উপনিষদের কালে তাহারা বহির্বিষয় হইতে প্রতিনিবৃত্ত হইয়া অন্তদৃষ্টি দ্বারা ঈশ্বরকে আত্মাতে উপলব্ধি করিয়া ব্রহ্মানন্দ পানে পরিতৃপ্ত ছিলেন। র্তাহীদের প্রার্থনা এরূপ ছিল না “হে ইন্দ্র আমাদিগকে গো দেও ধন দেও—আমাদের শক্ৰ সংহার কর, দস্থ্যদের বিনাশ কর” তাহারা প্রার্থনা করিতেন "আসতে মা সদগম্য তমসে মা भू८ङTांभी३भृङ११भग्न” । অসৎ হইতে আমাদিগকে সৎস্বরূপে ল জ্যোতির্গময় Bassassist জ্যোতিতে লইয়া যাও, মৃত্যু হইতে আমাদিগকে অমৃতস্বরূপে লইয়া যাও । তাহারা শান্ত দান্ত সমাহিত হইয়া আত্মাতেই পরমাত্মার দর্শন করিতেন । শাস্তে দান্ত উপরতস্তিতিক্ষুঃ সমাহিতে ভূত্বা আত্মন্যেবাত্মানং পশ্যতি । নৈনং পাপা তরতি সৰ্ব্বং পাপানং তরতি ইহাকে পাপ অতিক্রম করিতে পারে ন৷ ইনি সকল পাপকে অতিক্রম করেন । নৈনং পাপা তপতি সৰ্ব্বং পাপানং তপতি— ইহাকে পাপ তাপ দিতে পারে না ইনি সকল পাপকে দমন করেন-— বিপাপে। বিরজোইবিচিকিৎসে ব্রাহ্মণে ভবতি – নিষ্পাপ সংশয় শূন্য হইয়া ইনি ব্রহ্মলাভ করেন । এই ব্ৰহ্মলাভে র্তাহীদের কি डयोंनन्ल । “স মোদতে মেদিনীয়ং হি লব্ধ, তরতি শোকং তরতি পাপানং গুহ গ্রন্থিভ্যে বিমুক্তোংমৃতে তবতি ।” সেই আনন্দনীয়কে পাইয়া তিনি আনন্দ লাভ করেন, শোক পাপ অতিক্রম করিয়া হৃদয় গ্রন্থি হইতে বিমুক্ত হইয়। তিনি অমৃত হয়েন। বৈদিক ঋষিরা যেমন প্রকৃতি ক্ষেত্রে ব্ৰহ্মকে দেখিয় তাহার উপাসনা করিতেন উপনিষদের ঋষিরা সেইরূপ আত্মার মধ্যে ব্ৰহ্মদর্শন করিয়া তা হার উপদেশ করি তেন । ব্রাহ্মধৰ্ম্মও উপনিষদের সহিত একবাক্যে বলেন যে আত্মার মধ্যেই ব্রহ্মদর্শন প্রকৃষ্ট দর্শন। প্রকৃতিপটে ঈশ্বরকে দেখা র্তাহাকে দূরে দেখা, আত্মাতেই তিনি আন্তরতম ভাবে প্রকাশিত হয়েন । আত্মার সঙ্গে পরমাত্মার যে ঘনিষ্ঠ সাক্ষাৎ সম্বন্ধ তাহাই ব্রাহ্মধৰ্ম্মের সার উপদেশ । এ দুয়ের মধ্যে কোন ব্যবধান নাই। ঈশ্বরের নিকটে যাইবার জন্য আমাদের কোন মধ্যবৰ্ত্তীর প্রয়োজন নাই। २७ कझ, ७ ♚t# ইয়া যাও, অন্ধকার হইতে আমাদিগকে بینید so