পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२b~ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা १७ कज्ञ, ७ छां★ শ্ৰীভগবানুবাচ। ত্রিঃ সপ্তভিঃ পিতা পুতঃ পিতৃভিঃ সহ তেইনঘ। ঘ২ সাধে হস্য কুলেজাতো ভবান বৈকুলপাৰনঃ ॥ छf*ांदउ १ इढ़झ । প্রহ্লাদ বলিলেন হে মহেশ্বর ! আপনি বর দিতে চাহিতেছেন অতএব আপনার নিকট এই বর প্রার্থনা করি যে আমার পিতা আপনার ঐশ্বরিক তেজঃ না জানিয়া যে নিন্দা করিয়াছেন তত্তৎ ক্রিয়া জন্য দুরন্ত ও দুস্তর পাপ হইতে তিনি মুক্ত ও পূত হউন । ভগবন্‌! যদিও আপনার নেত্রপথবর্তী হওয়াতেই আমার পিতা পবিত্র হইয়া গিয়াছেন তথাপি কৃপণতাপ্রযুক্ত আমি এই প্রার্থনা করিলাম । ভগবান বলিলেন হে অনঘ | কেবল তোমার পিতা পবিত্রীকৃত হয় নাই তাহার পূর্বতন একবিংশতি পুরুষ ও পবিত্র হইয়াছে যেহেতু তুমি তাহার কুলে জন্মগ্রহণ করিয়াছ । হে সাধু ! তুমি তোমার পিতার কুলপাবন পুত্র। এখন যে গ্রন্থ ভগবানের বাকাকে অযথা করে সে গ্রন্থ কতদূর গ্রহণীয় আপনারা বুঝিয়া লউন । ভাগবতের মতে ব্ৰহ্মা হইতে প্রহ্লাদ পৰ্য্যন্ত মোটে চারি পুরুষ । যথ ব্রহ্মা প্রজাপতি, কশ্যপ, হিরণ্যাক্ষ ও হিরণ্যকশিপু এই তিন পুরুষ ও চতুর্থ প্রহ্লাদ। অতএব কিরূপে প্রহ্রাদের পূর্বতন একুশ পুরুষ উদ্ধার হইয়া গেলেন । এই জন্য এরূপ বাক্য ভগবানের মুখ দিয়া বাহির করান ভাল হয় নাই । পুনশ্চ ভগবানের এই কথায় আরও একটী মহান দোষ উপস্থিত হয়। যদি হিরণ্যাক্ষ ও হিরণ্যকশিপু বাস্তবিকই মুক্ত হইবে তবে কিজন্য জন্মাস্তরে তাহাদিগকে রাবণ কুম্ভকৰ্ণ ও শিশুপাল দন্তবক্রাদিরূপে জন্মগ্রহণ করিতে হইল। ভাগবতে এৰূপ অনেক পরম্পর TSTSTAAA SAAAAAS AAAAAMMS বিরোধী বাক্য দেখিতে পাওয়া যায় কিন্তু প্রসঙ্গ বাড়িয়া যাইবার ভয়ে নিরস্ত হইলাম। এখন যে ভাগবত মহর্ষি বেদব্যাস কর্তৃক রচিত নহে তাহা একপ্রকার সিদ্ধ श्ल । * ৮। কোন একটী নবীন পুরাণে লিখিত আছে যে এক সময় মহর্ষি নারদ অত্যন্ত ব্যাকুল হইয়া বদরিকাশ্রমে বিষ্ণুর নিকট গমন করেন। তখন বিষ্ণু সেখানে তপস্যা করিতেছিলেন। নারদ যাইব৷ মাত্রই সমাচার জিজ্ঞাসা করিলেন । নারদ বলিলেন যে মেচেছরা মহাদেবের মন্দির ভাঙ্গিয়া ফেলিয়াছে ও মহাদেব জ্ঞানবাপী কূপে কঁপি দিয়াছেন । এই পুরাণটা যে মুসলমানদিগের ভারত আক্রমণের পরে লিখা হইয়াছে তাহাতে আর কিছুমাত্র সন্দেহ নাই । অতএব এরূপ গ্রন্থের প্রণেতা কদাচ ব্যাসদেব হইতে পারেন না । ৯ । গরুড়পুরাণ যে ভাগবতের পরে রচিত হইয়াছে তাহা নিম্ন লিখিত শ্লোক দ্বারা সিদ্ধ হইতেছে। যথা— “অর্থোইয়ং ব্রহ্মস্থত্রাণাং তাবতীর্থ বিনির্ণয়ঃ । গায়ত্ৰীভাষ্যরূপোহসৌ বেদার্থপরিবৃংহিতঃ ॥” অর্থাৎ ইহ (শ্ৰীমদ্ভাগবৎ) ব্রহ্মসূত্রের অর্থ এবং তাবতার্থ-নির্ণায়ক ও গায়ত্রীর ভাষ্য স্বরূপ । ইহাতে বেদার্থ পরিবদ্ধিত রূপে কথিত হইয়াছে। যখন গরুড় পুরাণে ভাগবতের বিষয় এরূপ লেখা

= = = ജ= =αξ-α smismo = = =ബജ=ജ:

  • এখন কেহ কেহ এ রূপ শঙ্কা করিতে পারেন যে যদি পুরাণ এত নবীন গ্রন্থ হয় তবে কিজান্য বেদের গৃহ স্বত্ৰাদিতে পুরাণ শব্দ দেখিত পাওয়া যায়। ইহার উত্তর এই যে গৃহ্য স্বত্ৰাদি গ্রন্থে পুরাণ শব্দে আধুনিক অনার্ষ গ্রন্থ বুঝায় না, যথা "ব্রাহ্মণানতিহাসান পুরা৭ানি কল্পান গাথা নারাশংসারিতি” গৃহ্যস্বত্র। ইহার অর্থ এই যে ঐতরেয় শতপথ, গোপথ, সাম ইত্যাদি ব্রাহ্মণ গ্রন্থে ইতিহাস পুরাণ কল্প গাথা ও নারাশংসী এই পাচটা নাম আছে। এখন যে আধুনিক পুরাণ : नcश् दाखविफ हेश नूङन ठाश थमांनिऊ হহল । . . .