পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(१२ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা 3७ कञ, ७ १fन 哆 S SSDSDS TTTSAAAA অগ্নি ও প্রজাপতি অর্থে ঈশ্বর। এতাবত্তা ठाहेि श्रेश्वव्र । “সংবৎসরো বা অগ্নির্বৈখানরঃ ।” w goles e pfS) est; | অগ্নি সংবৎসর স্বরূপ । তিনি বৈশ্বানর (গ) অর্থাৎ বিশ্বের নেতা । “অগ্নিৰ্ব্বৈ দেবানাং ব্ৰতপতিঃ ।” শত পথ ব্রাহ্মণ ১কাঃ ১অঃ। অগ্নিই দেবতাগণের অর্থাৎ বিদ্বান উপাসকগণের (ঘ) ব্ৰতপতি অর্থাৎ সত্য| চার নিয়ম পালনাদি ব্রতের পতি (ঙ) ঈশ্বর ।

  • এষবৈ দেব নমু বিদ্ধান্যদগ্নিঃ ”

바5 16 | এখানে অগ্নিকে বিদ্বান বলা হইতেছে। বিদ্যাবত্তা কখনই ভৌতিক অগ্নিতে সম্ভব নছে । সুতরাং এখানে অগ্নি অর্থে পরমেশ্বর । আবার অগ্নিকে “অমৃত” বলা হইয়াছে। যথা “তেষু ভয়েষ্ণু মর্ত্যেযু অগ্নিরেবাহমৃত আস।” শতপথ ১ ॥ ২ ঈশ্বর ভিন্ন আর কাহাতে অমৃতত্বের সম্ভাবনা আছে ? উপনিষদাদিতেও অগ্নির পরব্রহ্মত্ব প্রতিপাদিত হইয়াছে। যথা,—

  • প্রাণোগ্নিঃ পরমাত্মেতি ।”

মৈত্র্যুপনিষদ ও প্রপা ৯ থও। অগ্নি প্রাণস্বরূপ ; তিনি পরমাত্মা । “এষহি থাষ্মেশানঃ শম্ভুৰ্ভবে রুদ্রঃ । প্রজাপতি ব্বিশ্বস্থক হিরণ্যগৰ্ভঃ সত্যং প্রাণে হংসঃ শাস্ত বিষ্ণুनब्रिांब्रट्नीश्र्कः नदिङt षाङ बिषांठ जबांख् हेऊहेन्नूবিতি । য এষ তপত্যগিরিব অগ্নিনাপিহিতঃ সৃহস্রাক্ষেণ হিরঞ্চয়েণাণ্ডেণ এষ বা জিজ্ঞাসিতব্যোহন্বেষ্টব্যঃ ।” মৈত্র্যুপনিষদ ও প্রপা ৮ খণ্ড । (গ ) বিশ্বানর শব্দের বিশ্বের নেতা’ এই অর্থ নিরুক্ত সম্মত । ( ঘ ) সায়ণ কোনও.কোন স্থলে “দেব” অর্থে “cनवम*ौल उप्रार्थी” अंझ्ण कब्रिग्रां८छ्न । ( ঙ ) “দেবানাং বিদুষাং ত্ৰতং এতদ্ধবৈ দেবাত্ৰতং চরস্তি যৎসত্যং।” শতপথ ১ । ১ । अर्थीं९ अग्निहे आङ्गा, ङिनिई श्रेशांन नड़, उद७ झछ। डिभि३ वजश्रलि, বিশ্বস্থক, হিরণ্যগৰ্ভ, সত্য, প্রাণ, হংস, শাস্ত বিষ্ণু, নারায়ণ, অর্ক, সবিতা, ধাতা, বিধাতা, সম্রাট, ইন্দ্র, চন্দ্র ইত্যাদি । তিনি জিজ্ঞাসিতব্য ও অনুসন্ধেয় । ব্রাহ্মণ গ্রন্থ সমূহের মধ্যে ঐতরেয় ব্রাহ্মণই সুপ্রাচীন । এই ব্রাহ্মণে লিখিত আছে, “অগ্নিৰ্ব্বৈ সৰ্ব্বাদেবতাঃ” ইত্যাদি ১ পঞ্চিক ১ অঃ। ভাবার্থ এই যে, অগ্নির উপাসনা করিলে সকল দেবতার উপাসনা করা হয়। এই সকল প্রমাণে পাঠকগণ বুঝিতে পারিবেন যে, প্রাচীন বৈদিক ঋষিগণ কি ভাবে অগ্নির উপাসনা করিতেন ? পরব্রহ্ম জ্ঞানে অগ্রির অথবা পর ব্রহ্মকে অগ্নি নামে অভিহিত করিয়া উপাসনা করিতেন ? না— আগুনে হাত পুড়িয়া যায়, গৃহদাহ হয় দেখিয়া ভয় বিস্মিত চিত্তে অগ্নির স্তবস্তুতি করিতেন ? এক্ষণে পরবর্তী ব্যাখ্যাত৷ গণের মত প্রদর্শিত হইতেছে । নিরুক্তকার যাস্ক বলেন— অগ্নিঃ কস্মাৎ অগ্রণী ভবতি । অগ্রং যজ্ঞেষু প্রণীয়তে।. ‘অগ্নি’ নাম কোথা হইতে আসিল ? তিনি সকলের অগ্রণী অর্থাৎ সৰ্ব্বোত্তম বলিয়া তাহাকে অগ্নি বলে । যজ্ঞকালে অগ্ৰে ভঁাহাকে প্রীত করতে হয়। ইহাও অগ্নি নামের এক কারণ।” পূর্ব প্রদশিত প্রমাণাবলীর সহিত একবাক্যতা করিলে এই যাস্বীয় উক্তির দ্বারাও অগ্নির ঈশ্বরত্ব প্রমাণিত হয় । ইহার পর যাস্ক স্থৌলাষ্ঠীবি ও শাকপূণি প্রভৃতির ব্যাখ্যা সম্মত ব্যুৎপত্তি উদ্ধৃত করিয়াছেন। ঐ সকল ব্যুৎপত্তি ভৌতিক অগ্নির পক্ষে প্রয়োজ্য। দ্বিতীয় প্রস্তাবে এই মন্ত্রের وحصن صعصحساعد محمد