পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>9可矶,9哥博鸿 علي r ' , , - ~ ജ--അമ്മ-- -ള്ളപ് ای § তত্ত্ববােধিনী পত্রিক SAAAAAA AAAA SAAAAA SAAAA AAAA SAAAAA S SAMTS A S A S A ے= e-س۔--ہواتھا তাহা অার এক প্রকার আনন্দ—সে অাनन्न शूडूप्é भूडू८é शञ्च भूझू:é भूहूएडी यांच्च এরূপ আনন্দ নহে—তাহা ভূমা ব্ৰহ্মানন্দ । তাহা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মর্ত্য জীবনের স্ফৰ্ত্তি নহে— তাহা অসীম জীবনের মহান স্ফৰ্ত্তি। মর্ত্য জীবনের ক্ষণস্থায়ী স্ফর্তির সহিত বিশ্বব্যাপী এবং বিশ্বাতীত মহান জীবনের চিরন্তন স্ফর্তির তুলনা করিলে—দুয়ের মধ্যে কি বিশাল ব্যবধান ! যাহার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়ের উপরে আপনার আনন্দের গোড়া পত্তন করেন র্তাহাদের জ্ঞানে মুহূর্ত মুহুর্ত কালের ক্ষণস্থায়ী জীবনই স্ফর্তি পায়—এবং সেই টুকু স্ফৰ্ত্তির উপরেই তাহাজের সমস্ত জীবনের স্থখ নির্ভর করে। কিন্তু শুদ্ধসত্ত্ব সাধকের নিৰ্ম্মল জ্ঞানে সমগ্র বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের মূল ভাব স্ফক্তি পায় ; ভুম ব্ৰহ্মানন্দ স্ফক্তি পায় । ক্ষণিক মর্ত্য জীবন-টুকু নহে কিন্তু সমগ্র বিশ্বের অন্তরতম জীবন তাহার আত্মাতে স্ফৰ্ত্তি পায়— তাই তিনি বলেন * “যো বৈ ভূমা তৎমুখং নাল্পে মুখমস্তি ভূমৈৰ সুখং ভূমাত্বেব বিজিজ্ঞাসিতব্যঃ ” যিনি ভূম। তিনিই স্থখ, অল্পেতে সুখ নাই ভূমাই সুখ, ভূমাকে জানিতে ইচ্ছা কর । সমস্ত জগতের যিনি জীবন সেই জীবন আমাদের আত্মার জীবন ;—তিনি প্রাণের প্রাণ আত্মার আত্মা । সেই অন্তরতম মহান প্রাণের সহিত আমাদের ক্ষুদ্র প্রাণ যোগযুক্ত হইলেই আমাদের মনুষ্যজন্মের সার্থকতা হয় ; এবং সেই মহান প্রাণের স্ফৰ্ত্তি হইতে আমরা যে আনন্দ লাভ করি তাহা ভূমানন্দ, অটল আনন্দ, চিরন্তন আনন্দ-বিষয়ু-ভোগ-জনিত ক্ষণিক আনন্দ নহে । মনুষ্যের আত্মা অন্তরতম পরমাত্মার সহিত জ্ঞান-প্রেমে মিলিত হইয়। এই প্রকার মহান আনন্দ উপভোগ করিঃ বার অধিকারী । M r মনুষ্যের আত্মা প্রশান্ত এবং পরিশুদ্ধ । হইলে পরমাত্মাতে সংযোজিত হয় এবং তাহারই গুণে অদৃশ্য-ভাবে সমস্ত সাধু সজ্জনের আত্মার সহিত যোগ-যুক্ত হয় । ভগবদ্ভক্ত সাধু-সজ্জনের এইরূপ যোগসূত্রে মিলিত হইয়া যখন প্রীতি-সহকারে পরম্পরের সৎকার্য্যে সহায়তা করেন – তখন ব্রহ্মানন্দের অালোকে সংসারের সমস্ত অন্ধকার তিরোহিত হইয়া যায় ; সে আনন্দ স্থির আনন্দ—মহান আনন্দ– তাহ। ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তিত হয় না । এইরূপ আনন্দ হইতেই এইরূপ বাক্য বাহির হইয়াছে যে, আনন্দাদ্ধ্যেব খন্বিমানি ভূতানি জায়ন্তে, আনন্দেন জাতানি জীবন্তি আনন্দং প্রয়ন্ত্যভিসম্বিশন্তি । হে পরমাত্মন! বৎসরের এই প্রথম দিনে আমরা সকলে তোমার চরণে প্রণিপাত করিতেছি । তুমি আমাদের প্রতি কল্যাণ বিতরণ কর । মোহ-অন্ধকার ভেদ করিয়া আমাদের অন্তঃকরণে প্রাতঃসূর্য্যের ন্যায় সমুদিত হও । সূৰ্য্য যেমন মাস পক্ষ ঋতু সম্বৎসরের নেতা তেমনি তুমি আমাদের সকল কার্য্যের নেতা হইয়া আমাদিগকে মঙ্গল হইতে মঙ্গলে—আনন্দ হইতে আনন্দে লইয়া যাও । এই ভয়াবহ সংসারে তুমিই আমাদের অন্ধকারের আলো—আবিরাবি মঐধি—আমাদের নিকট প্রকাশিত হও । আমাদের সম্মুখে সম্বৎসরের পর সম্বৎসর অনন্ত ভবিষ্যতে প্রসারিত হইয়া চলিয়াছে তাহার কুল দেখিতে না পাইয়া আমরা প্রাণপণে তোমার অভয় ক্রোড় আশ্রয় করিতেছি— তুমি এক মুহূৰ্ত্তও আমাদিগকে একাকী ফেলিয়া রাখিও না— আমাদের সঙ্গের