পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रघा वा एकमिटमग्रथासौछा-थत् किखनासौतदिदं सर्वमस्वजत् । तदेव नित्थं ज्ञानमनन्तं शिवं स्वतन्त्र व्रिरवयवमेकमेवादित" यम खायै ब्थापि खखैनियन्तृ खव्वाश्रयखष्ववित् खखैझशिामधुिवं पूर्णमप्रतिममिति । एषाश्च तयेबौपासनया पारत्रिकमैहिकच शुभगभवति । तचिान् प्रीतिरतख प्रिय कार्यसाधनख भटपासनमेज । আদি ব্রাহ্মসমাজ। ৪টা জ্যৈষ্ঠ বুধবার। “কবিৰ্ম্মনীষী” পরমেশ্বরই কবি – তিনি আদি কবি । তিনি মনের নিয়ন্তা—আদি গুরু । তাহার কবিত্ব কোথায় না দেখা যায় ? এই জগৎই তাহার কাব্য গ্রন্থ । এই গ্রন্থে কি সুন্দর উপদেশ সকল বিবৃত রহিয়াছে র্যাহার চক্ষু আছে, তিনি ইহা পাঠ করিয়া পরম তৃপ্তি লাভ করুন। এই গ্রন্থ জীবিত গ্রন্থ । ইহা মনুষ্যের মত কথা না কহিয়াও শিক্ষা দানে ক্ষমবান । এই যে সম্মুখস্থ অনন্ত আকাশ—ইহ কেমন নিৰ্ম্মল—কেমন জ্যোতিখচিত । কি আশ্চৰ্য্য ইহার আকর্ষণী শক্তি ! এই | নিৰ্ম্মল আকাশ কি আমাদিগকে নিৰ্ম্মল ও পবিত্র থাকিতে ইঙ্গিত করিতেছে না ? উজ্জ্বল নক্ষত্র সকল কি আমাদের হৃদয়আকাশকে জ্ঞান ও প্রেমের জ্যোতিতে আলোকিত রাখিতে শিক্ষা দিতেছে না ? আমরা এ আকাশ পাতখানি পড়িতে জানি না, জানিলে এই অমূল্য উপদেশ লাভ করিতে পারিতাম। সমীরণ উৎসাহের সহিত বৃক্ষরাজির মধ্য দিয়া সঞ্চরণ করিয়া, কি অপূর্ব ভাষাতেই ভগবানের স্তব স্তুতি করে। সে শব্দ কি মনোহর ! ইহাই মনুষ্যকে ঈশ্বরের প্রেমগান করিবার জন্য আহবান করিয়া থাকে । উন্নত পাদপ সকল যখন পুরাতন পত্র পরিত্যাগ করিয়া নূতন পত্র ধারণ করে— জটাজুটধারী খর্জর প্রভূতি বৃক্ষ সকল তপস্বীবেশ ধারণ করিয়া যখন দণ্ডায়মান থাকে, তখন তাহাদিগকে দেখিলে, মনে কি অপূর্ব ভাবেরই আবির্ভাব হয় ! তাহারা যেন আপনাদের ভাষাতেই বলিয়া দেয় “বিবেক ও বৈরাগ্যের শুভ্র পরিচ্ছদ পরিধান করিয়া প্রকৃত তপস্বী হইয়া ঈশ্বরের সম্মুখে পূজার জন্য দণ্ডায়মান হও ।” কি সুস্পষ্ট তাহাদের কথা। র্যাহার আধ্যাত্মিক কর্ণ অাছে, নিশ্চয়ই তিনি তাহা শ্রবণ করিয়া কৃতাৰ্থ হয়েন। ফুল সকল হৃদয় খুলিয়া তাহার চরণে কেমন সুগন্ধ দান করিতেছে—আর আমরা মানুষ হইয়া হৃদয়-কমল দ্বারা—প্রেমভরা হৃদয়কমল দ্বারা কি তাহার চরণপূজা করিতে তাহাদের নিকট শিক্ষা করিব না ? কো