পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাৰ্ত্তিক ১৮১৩ m-s năm= mã m= 23경 স্বাধীনতার একটি ভ্ৰমাত্মক বিশ্বাস রোপণ করেন ? ইহার কারণ এই যে আমরা পূর্ণজ্ঞান লইয়া জন্মগ্রহণ করি না, সুতরাং সংসারের দুঃখ যাতনার বিধান দেখিয়া আমরা ভীত হই এবং দুঃখ যাতনা কিরূপে মঙ্গলের সোপান ইহা সহজে বোধগম্য হয় না । তজ্জন্য আমরা ঈশ্বরকে দয়াবান ও মঙ্গলময় বলিয়। গ্রহণ করিতে পারি না । ঈশ্বরের নিষ্ঠরত যদি প্রথমেই আমাদিগের হৃদয়ে বদ্ধমূল হইয়া যায় তাহা হইলে তাহার প্রতি আমাদিগের ভক্তি শ্রদ্ধার উদ্দীপনা হইতে পারে না । দয়াময় ঈশ্বর ইহাব নিরাকরণার্থে কৌশল দ্বারা আমাদিগকে তাত্মর স্বাধীনতা-ধৰ্ম্মে বিশ্বাসী করেন । সুতরাং সংসারে দুঃখ যাতনার স্রোত দেখিয়া আমরা ঈশ্বরকে ইহার কারণ বলিয়া নির্দেশ করিতে পারি । DS DDD DDD DDD DDD DDD BB SBBBB BBBB BBBB BBB BB BBB BBS 5 顧 \ 矚 இ. • I S | করি এবং আমাদিগের দায়িত্ববোধ ও ! জন্মে । আর একটী বিষয় আলোচনা করিয়াই । অমর। ৱেঁৰ জন্যও অধিকার করে না। আমরা প্রবন্ধটা শেষ করিব । ধৰ্ম্মরাজ্যে দেখিতে পাই সাধুগণ ধৰ্ম্মতত্ত্ব প্রচারের নিমিত্ত অতিশয় ব্যগ্র । প্রতিষ্ঠিত স্থনিয়মেই যদি সকলে তত্ত্বজ্ঞান লাভ করিতেছে তাহা হইলে সাধুগণের ! छब्रिग्ना, ८कभन कब्रिया श्रनामानस्त्र न८डा श्ाङ दाङ्घाग्न, ধৰ্ম্মপ্রচারের আবশ্যকতা কি ? আমরা বলি ধৰ্ম্মতত্ত্ব প্রচারের ইচ্ছা ও ঈশ্বরের নিয়মাধীন। তাহারই নিয়ম ক্রমে সাধুগণ ধৰ্ম্মপ্রচারের নিমিত্ত দণ্ডায়মান হয়েন । আমরা সংসারের বিভিন্ন অবস্থায় পড়িয়াই জ্ঞান লাভ করি সত্য কিন্তু একজন মনুষ্যের সকল অবস্থায় পড়িয়া জ্ঞান লাভ করা অধিক কাল সাপেক্ষ এবং ঘটিয়া উঠা সম্ভবও নহে, সুতরাং কতকগুলি অবস্থায় পড়িয়া কিছু জ্ঞান লাভ ১২৭ me mmm = ஆ_ _ _ _ _ _ _so க يسيg করিবার পর পরোক্ষ জ্ঞান দ্বারা অামাদিগের সেই পূর্বার্জিত জ্ঞান বৰ্দ্ধিত হয়। দয়াময় ঈশ্বর আমাদিগের এই মহান মঙ্গল সাধনার্থ সাধুগণের হৃদয়ে ধৰ্ম্মতত্ত্ব প্রচারের বলবতী ইচ্ছ। প্রদান করিয়াছেন । জগতে কোন বস্তু অকারণ অবস্থিতি করে না । সকলই মঙ্গলময় ঈশ্বরের শুভভিপ্রায় সংসিদ্ধিল নিমিত্ত রক্রিয়াছে । একটা সামান্য বালুকা কণী ও তাহার অনভিপ্রায়ে স্থানান্তরিত হইতে পারে না । * _ _ _ ___ _ _ _ _ _ _ _ ঃ সম্পাদকের মন্তব্য । বর্তমান প্রস্তাবের অনেকগুলি কথা এরূপ স ত্য মিথ্যায় জড়িত যে, তাহার অন্তগত স ত্যকে মিথ্য। হইতে বাছিয লওয়া কুকঠিন। লেখক বিষয়-ভোগজনিত ক্ষণিক সুখ এবং ব্রহ্মসহবাসেব স্থায়ী সুখ এই দুইকে একই দৃষ্টিতে দেখিয়াছেন এইটিই গোলযোগেব মূল । সুখেৰ আকর্ষণে চালিত হওয়া স্বতন্ত্র এবং মুথের করা স্বতন্ত্র । সুথের আকর্ষণ হইতে উপরে না উঠিলে তাহাব স্থায়িত্ব অস্তায়িত্ব বিবেচনা সম্ভবে না। প ও পক্ষীরা সুখের অাকর্ষণে চালিত হয়, কিন্তু তাহার স্থায়িত্ব অস্থায়িত্ব বিবেচন। তাছাদের মনকে এক মুহ মনুষ্যের মনোমধ্যে একটি অত্যাশ্চর্য্য নিগুঢ় রহস্য আছে—মনুষ্যের আয়ার স্বাধীনতা বলে—পর কfল বিশ্বাস বলেt—ব্রহ্মজ্ঞান ঈশ্বর- । বলো—সমস্তই সেই নিগুঢ় রহস্তটিকে আশ্রয় করিয়া জীবন ধারণ করিতেছে। সে রহস্যট, এক কথায় অসীমের সহিত সসীমের সম্বন্ধ । মনুষ্য সে দিন সংকীর্ণ পৃথিবীতে জন্মিয় কেমন কবিয়। সৰ্ব্বব্যাপী এবং সাৰ্ব্বভৌমিক সতো হাত বাড়ায়, শরীর পিঞ্জরে থাকিয়া কেমন করিয়া শুদ্ধ বুদ্ধ মুক্ত সত্যের প্রতি উদীক্ষণ করে ? প্রশ্নটি একটু স্থিরচিত্তে প্রণিধান করিয়া দেখিলে স্পষ্টই আমরা অন্তঃকরণে বুঝিতে পারি যে, “কেমন করিয়া” তাহা আমরা জানি না, কিন্তু মনুষ্য যে তাহারই গুণে মনুষ্য নচেৎ পশুতে মনুষ্যে প্রভেদ কেবল নাম মাত্র, এটি আমবা স্পষ্ট উপলব্ধি করিতে পারি। সীমাবদ্ধ মনুষ্যের অন্তঃকরণে পরিপূর্ণ সত্যের ছায়া যাহ। নিপতিত হয় সেইটিই তাহার স্বাধীনতার নিদান। পরমাত্মা স্বরূপত,