পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه دvد tsaبه . அ মুরট—তেওট। দরশন দা ও হে প্ৰভু এই মিনতি । তব পদ-আশে হৃদয় সদাই আকুল অতি । । তুমি মম জীবন, প্রাণের প্রাণ, তোমা বিনা প্রভু নাহি কোন গতি । রাগিণী কর্ণাটি তিলক কামোদ–ত্তাল তেওরা। বিল্পহরণ, প্রভু, শান্তিদাতা, করুণাসিন্ধু, প্রেমাধার, হৃদয় সখা, জগজন গুরু, মহান । অখিল-ধারণ,পরম কারণ, পতিতপাবন, । সনাতন, বিভু, সফল কর মম প্রাণ হৃদিমন, । কর হে আনন্দহধ!দান । সকল শুভদাতা, অনন্ত-মঙ্গল-অাকর যাচি তব দ্বারে, দাওহে চিত্ত-প্রসাদ, । প্রেম বিমল, শুভকর বিদ্যা দা ও চরণ প্রান্তে স্থান । নিসাসাগ—বীপতাল। দেহি হৃদয়ে সদা শান্তি-রস প্রভু হে, তব অমৃত কর-পরশে দুঃখ-যাতন কর দূর, । সুখ বিমলতর বিতর প্রভু হে। দেহি প্ৰভু প্রেম-ধন, দারিদ্র্য কর হরণ, তব চরণে দেহি শরণ, এই ভিক্ষা করিহে । । মুরট—চৌতাল । বাজে স্থতানে সুন্দর এই বিশ্ব-যন্ত্র । অনন্ত গগনে, শ্রবণে শুনি সে ধ্বনি ভুলি আপনে । কত রবি শশি তারক, কত গ্রহ উপগ্রহ, অহরহ চলে তালে তালে, আহা কি বা সবে বাধা প্রেম-বন্ধনে । ছয় ঋতু কত ছন্দে, ছয় রাগ গাহে আনন্দে, স্থর-তরঙ্গে বহে সমীরণ, পুলকিত তরুগণ, হরষিত বিহঙ্গম, বিকশিত কুসুম-রাজি বন উপবনে । কে গো তুমি অন্তরালে থাকি খুলিলে অনন্ত সংগীত-লহরী, পাতা, । আশীৰ্বাদ ২১৭ এ বিশ্ব মাঝে উৎসব-আনন্দ উথলিল, প্রেম-সিন্ধু প্লাবিল নিখিল ভুবনে । মাদ্রাজি ভজন । তান্তরের ধন, প্রাণ-রঞ্জন, স্বামি । এসেছি হেথা আজি তোমারি আশে । প্রেম-চন্দ্র ! তোমা হেরি দুখ-ঘন দূরে যায় বিমল জোছনা ভায়, তাrনন্দ বিকাশে । সুন্দর মূরতি হেরিণে বিক্সিত মোহিত আমি ; y সঙ্গীত শুনি তান্তরে, সুধাময় তব বাণি। রাগিণী সিন্ধু—তাল একতাল।। শূন্য প্রাণ র্কাদে সদা প্ৰাণেশ্বর, দীনবন্ধু দয়াসিন্ধু, প্রেম বিন্দু কাতরে কর দান । কোরোনা সখা কোরোনা চির-নিম্ফল এই জীবন, প্রভু জনমে মরণে তুমি গতি, চরণে দাও স্থান । রাগিণী জয়জয়ন্তী কোকব-ত’ল বীপতাল । নিকটে নিকটে থাক হে নাথ, তারণ, পতিত-পাবন, অধম-উদ্ধারণ ! তুমিই মম জ্ঞান, তুমিই মম ধ্যান তুমি মম সাধন । আশীৰ্বাদ । গত ১৪ মাঘ শ্রীমৎ প্রধান আচার্য্য মহাশয়ের নিকট স্বদেশ ও বিদেশের বহুসংখ্য ব্রাহ্ম সমাগত হইয়াছিলেন এই শুভ সমাগমে তিনি র্তাহাদিগকে যে আশীৰ্ব্বাদ করেন নিম্নে তাহা প্রদত্ত হইল । এই দীনহীন বঙ্গদেশের অবস্থা নিরীক্ষণ করিলে হৃদয় বিদীর্ণ হয় । বলহীন, বীৰ্য্যহীন, দীনদরিদ্র বঙ্গবাসীদিগকে ভারতবর্ষের আর সকলেই অনাদর করে । মাতার যেমন দুর্বল পুত্রের উপর অধিক স্নেহদৃষ্টি, ঈশ্বরেরও এই বঙ্গবাণীদিগের প্রতি সেইরূপ স্নেহদৃষ্টি। এখানে অtমাদের আর কেহই সহায় নাই—তিনিই