(N) B= == mm so-so _ *«missammm “কাহাতে এই আকাশ ওতপ্রোত হইয়া আছে ?” এই কাৰ্য্য কারণাত্মক জগতের আশ্রয় প্রশ্নের প্রত্যুত্তরে অগ্রে অক্ষর পুরুষকে নির্দেশ করা হইয়াছে । পরে মধ্যে ‘এতস্য বা অক্ষরস্য প্রশাসনে গাগি ‘এই পুরুষের শাসনে হে গার্গি" এই শ্রীতি দ্বারা তিনি জগতের ঈশ্বর বলিয়া নিদিষ্ট হইয়াছেন। অনন্তর অদৃষ্টং দ্রষ্ট “অদৃষ্ট কিন্তু দ্রষ্টা’ ইত্যাদি বাক্যে র্তাহার স্বভাব কীৰ্ত্তন করিয়া পরিশেষে বলা হইল তিস্মিন নু থলু অক্ষরে গার্গাকাশ ওতশ্চ প্রোতশ্চ’ ‘হে গার্গি এই অক্ষর পুরুষেই আকাশ ওতপ্রোত হইয়া আছে’ এইরূপ উপক্রম ও উপসংহারে সমগ্র ব্রাহ্মণ শ্রীতির ঈশ্বরপরতা অবধারিত দেখা যায় । তথায় ‘নান্যদতোহস্তি দ্রষ্ট শ্রোতৃমন্ত বিজ্ঞাতৃ "ইহা ব্যতীত অন্য কেহ দ্রষ্টা শ্রোত মন্ত৷ ও বিজ্ঞাত নাই” এই বাক্য দ্বারা দ্রটত্বাদি স্বভাব-বিশিষ্ট প্রত্যগাত্মার অক্ষণ ব্রহ্ম হইতে অভেদ নির্ণীত হইয়াছে। অতএব যখন ঈশ্বর ও তাত্মার অভেদেই শাস্ত্রতাৎপৰ্য্য তখন এই অস্থলাদি বাকাকে প্রত্যগাত্মার অধ্যস্ত স্থলাদি ধৰ্ম্মের নিষেধপর বুঝিতে হইবে । এক্ষণে এই অবিপ্রায়েই কহিতেছেন । অতএব আজ্ঞানমূল যে মিথ্যা অধ্যাস তন্নিষেধ অর্থাৎ তন্নিবৃত্তির নিমিত্ত প্রত্যগাত্মার বিশেষণত্বে এই অস্থলাদি বাক্যকে গ্রহণ কর । ইহার বৈপরীত্যে দোষ আশঙ্কা করিতেছেন । আর এই অস্থলাদি বাক্যকে আত্মা হইতে পর কিনা আত্মা হইতে ভিন্ন অর্থাৎ অনাত্মা ঈশ্বরে স্থলত্ব-নিষেধক বলিয়া যদি স্বীকার কর তাহা হইলে এই বাক্যটী নিশচয় শূন্যতা বর্ণন হইয়া দাড়ায় । দেখ, যস্থিা তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা | | తి . . తాt যদি অনাত্মা অর্থাৎ জড় হইলেন আর এই বাকাটা যদি তাহার স্থলত্বাদি জড় ধৰ্ম্মের নিষেধক হইল তাহ হইলে ঈশ্বরের ঈশিত্ব না থাকা ঃ হেতু বাক্যটা কেবল নিষেধপর বৈ আর কি দাড়ায় । অতএব যাহাতে অস্থলাদি ধৰ্ম্ম আছে তাহাকে অনাত্মা বলা যাইতে পারে না । যিনি ঈশ্বর স্বীকার করিবেন তিনি তাহাকে আত্মা বলিয়া জানিলেন । বুভুংসোর্যদি চান্যত্র প্রত্যগাত্মন ইষ্যতে । অপ্রাণে হ্যমন: শুভ্র ইতি চানর্থকং বচঃ ॥ যদি তত্ত্বজ্ঞানে স্থ প্রত্যগাত্মার অন্যত্র স্থলত্বাদি ধৰ্ম্ম নিষেধ অভিপ্রেত হয় তাহ। হইলে অপ্রাণ অমন শুভ্র ইত্যাদি বাকা অমর্থক হইয়া দাড়ায় । প্রত্যগাত্মার অন্যত্র অর্থাৎ ঈশ্বরে যদি সুলত্ব।দি প্রতিষেধ স্বীকার কর তাহ। হইলে তাপ্রাপ্তের প্রতিষেধ ও নিষ্ফল হয় এই বলিয়। দোস স্তর প্রদর্শিত হই তেছে । প্র তাগাত্মার আত্মতত্ত্বজ্ঞানেচছুর কিনা ; সারা আত্মার অন্যত্র অর্থাৎ ঈশ্বরে যদি দেহু ইন্দ্রিয় প্রাণ মন ও তৎপৰ্ম্মনিষেধ স্বীকার কর তাই। হইলে অপ্রাণ ও তামনা ইত্যাদি শ্রুতিবাক্য অনর্থক নিদিবষয় হইয়া যায়, কারণ ঈশ্বরে প্রাণা প্রতিষেধ হইয়া থাকে। যখন ঈশ্বরে প্রাণাদি দৃষ্ট হয় না তখন তাহার আর প্রতিষেধ কিরূপে সম্ভবে । =ത്. ഈ ബം অহং পাতায় বীজং বদহংপ্রত্যয়বৎস্তি তম্। নাঙ্গং প্র তা বই ষ্টং কথং কৰ্ম্ম প্রপোহতি ॥ তাহং প্রত্যয় বীজ তাহং প্রত্যয়বং আন্তঃ
- এH৩-ত এই কী যাক ধণাত্মক জগতের ঈশিত। এই জন্য ঈশ্বব এষ্টরূপ নিদিষ্ট আছে । এই ঈশিত্বকে
আত্মা হইতে পর অর্থাৎ আত্মেতর তাহ - অবশ্য ভাবাত্মক বলিতে ইহবে । এই ভাবাত্মক ধৰ্ম্মেব জড় । জড়েরই এই স্থে\ল্যাদি ধৰ্ম্ম । ঈশ্বর সহিত শূন্যত্বের কিরূপে সামনাৰি কৰুণ্য হইতে পারে।
- .
