পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* I | o 1. * o ," l , , , # J f | | f 3. λι 1 , Iġ הר * i i संवर्धिन:४*** * p * *११ I i i | * * * मौजू নেৰান্তের্তা नग्नई* छ । স্নানং সমiচরেনিত্যং গর্বপ্রস্রবণেষু চ ।" “নদী, দেবখাত (হ্রদ) তড়াগ, সরোবর, গর্ত যেহি চারি ক্রোশের নূ্যন পথ ব্যাপিয়া আছে ) ও প্রস্রবণ এই সকলের অন্যতর জলে প্রতিদিন স্নান করিবে !” মনুসংহিতা । প্রাগুক্ত নদী সরোবরাদি উৎকৃষ্টতর দেবখাতের নির্দোষ ও নিৰ্ম্মল সলিলে প্রতিদিন স্নান করিলে শরীর স্বস্থ এবং পান করিলে বিশেষ তৃপ্তি অনুভূত হয় ও কোন-প্রকার प्रॉन পীড়াদি উৎপন্ন হইবার সম্ভাবনা থাকে না। । স্রোতস্বতী-নদী-স্নান সৰ্ব্বাপেক্ষ ফল প্রদ। ইহার দ্বারা বিবিধ উৎকট ব্যাধি, । বিশেষতঃ ভূশ্চিকিৎস্য চৰ্ম্ম-রোগ-প্রভৃতি অনতিদীর্ঘকাল-মধ্যে আরোগ্য হইয়া যায় । । বেগবতী নদীতে স্নান করিতে গেলে স্রোতোভিমুখে স্নান করাই শাস্ত্রকারদিগের অভিমত। কেন না তদ্বার বিলাস-বিমুখ সাধুর গাত্ৰ মল সকল অনায়াসেই বিধৌত হইয়া যায় এবং ভাসমান সৰ্প শৈবালাদি সহসা কোন অনিষ্ট সাধন করিতে পারে না, এবং স্রোতোবেগ দ্বারা স্থান চুত হই বারও কোন আশঙ্কা থাকে না । সমধৰ্ম্ম জল-প্রবাহ সমভাবে অঙ্গ-স্পর্শ করাতে অভূতপূৰ্ব্ব স্থখানুভব হইতে থাকে এবং দৈহিক উত্তাপের তারতম্য হইবার সম্ভাবনা থাকে না । যে স্থলে নদী সরোবর প্রভৃতি স্রোতোবিহীন, তথায় সূৰ্য্যাভিমুখে স্নান করিবার উদ্দেশ্য এই যে, সূৰ্য্যাভিমুখে স্বান করিতে গেলে গাত্ৰ মলাদি সম্যকরূপে পরিদৃষ্ট ছয় এবং সহসা জল-মজ্জন জনিত দৈহিক উভাপের এককালে বিষমতর তার স্তম্য সংঘটিত হইতে পারে না। o “লোভস সংযুখোমুক্সেং शङ्ख१:4बखि 'ब ।। খাবৰুে গৃহে ৰৈ গীলংমুখভাগ্নৰেং ৷ ” शाँख्लादकीं । ჯა % প্রাতঃকালে জলের উষ্ণতার সহিত শারীরিক তাপের অধিকতর বৈষম্য থাকে না, বিশেষতঃ পুষ্করিণী প্রভৃতি জলাশয়ের জল নিৰ্ম্মল ও অবিলোড়িত থাকে। তৎকালে স্নান করিলে বিশেষ স্বচ্ছন্দতা অনুভূত হয় । সূর্য্যোদয়ের পর যত বিলম্বে স্নান করা যায়, বিবিধ ভৌতিক কারণে স্নানজনিত তৃপ্তি-সুখের ততই অল্পত হইয়৷ থাকে । প্রাতঃস্নান দ্বারা যেমন শরীর মলযুক্ত হয়, তেমনি সাধন-উপযোগী দশ-বিধ গুণ লক্ক হইয়া থাকে যথ}, "গুণ দশ স্নান পরস্য সাধে। রূপঞ্চ পুষ্টিং বলঞ্চ তে জঃ । আরোগমায়ুশ মনোনিরুদ্ধং দুঃস্বপ্নঘাতশ্চ তপশ্চ মেধা ৷ ” দক্ষ-সংহিত । “হে সাধো ! স্নানপর ব্যক্তির দশটী গুণ হয়। রূপ, পুষ্টি, বল, তেজঃ, আরোগ্য, আয়ুবৃদ্ধি, মনঃস্থৈৰ্য্য, দুঃস্বপ্ননাশ, তপস্যা ও মেধা ।” অতএব ধৰ্ম্ম-জিজ্ঞাস্থ ব্ৰত-পরায়ণ সাধু কদাচ শৌচ-সাধন-বিষয়ে উপেক্ষ বা অবহেলা করিবেন না, প্রত্যুত এই সকল বিজ্ঞান ও পরীক্ষা-সিদ্ধ প্রত্যক্ষ ফল প্রতীতি করিয়া বাহ্য শৌচ-ক্রিয়ায় যত্ন বান হইবেন । স্নান, প্রাণবিশিষ্ট বৃক্ষ লতা, পশু পক্ষী মনুষ্য, সকলেরই পক্ষে যার পর নাই ছুর্ণিবাৰ্য্য বিধি । আচল ওষধিবনম্পতি-সকল ভৌতিক নিয়মে শিশিরধৌত ও মেঘায়ু পরিস্নাত না হইলে কোন রূপেই জীবিত বৰ্দ্ধিত ও শোভা-সৌন্দর্য্যে, ফুল ফলে শোভমান হয় না। বুদ্ধিজীবী মমুয্য ভে প্রাকৃতিক তত্ত্ব অনুসন্ধান করত বিশ্বস্রষ্টায় কল্যাণকর নিয়ম-সকল আবিস্কার করিয়া তাহ প্রতিপালন করিবেই, অরণ্যের পশু-পক্ট প্রভৃতি প্রকৃতির নিয়মে