* * ...'" তেছে। ইহাতে সেই মঙ্গলময়ের কি অনির্বচনীয় অপূৰ্ব্বমঙ্গল ভাব প্রকাশ পাইতেছে। যে মৃত্যুর দর্শন ও চিন্তন অতি ভয়ানক, যাহা ভাবিতে গেলে হৃদয়ের শোণিত শুষ্ক হইয়া যায়, সেই সৰ্ব্বপ্রাণিভয়ঙ্কর লোমহর্ষণ মৃত্যুও আমাদিগের মঙ্গলের জন্য স্বস্ট হইয়াছে । o যখন জরা-জীর্ণ ক্ষীণকলেবর বিকলেন্দ্রিয় ব্যক্তি অশেষবিধ মৰ্ম্মভেদী দুঃসহ যন্ত্রণায় হস্তে পতিত হইয়া অশেষ ক্লেশ ভোগ করিতে থাকে, নানাবিধ মহেসধও ব্যর্থ হইয়া যায় এবং আর্তনাদ সহকারে অজস্র অশ্রত বিসর্জন করিতে থাকে তখন কে আসিয়। তাহার সেই অপ্রতিবিধেয় দুঃখরাশি নিবারণ করে, তখন মৃতু্যই তাহার এক মাত্র শরণ এবং মৃত্যুই তাহার এক মাত্র মঙ্গলবিধাতা । মৃত্যু ইহ লোকের দুঃখ ঘন্ত্রণ হইতে মুক্ত করিয়া আমাদিগকে পরলোকের অনন্ত সুখ ঐশ্বর্য্যে লইয়া যায় । এই রূপ স্তষ্ট বস্তু মাত্রেই আমাদিগের বহুবিধ মঙ্গল সাধন করিয়া সেই বিশ্বস্রস্টার অপর মঙ্গলভাবের পরিচয় প্রদান করি তেছে ! আমাদিগের শরীরে যেমন আত্মা আছে, ইহ। যেমন আমাদের প্রত্যেকের বিশ্বাস, সেই রূপ আত্মার সঙ্গে পরমাত্মা অবস্থিতি করেন এটীও জ্ঞানিগণের অন্তঃকরণে স্থিরতর বিশ্বাস । এই আত্মার সহিত পরমাক্সার নিত্য সম্বন্ধ । জীবাত্মা ও পরমাত্মা উভয়েই একত্র রহিয়াছেন। পরমাত্মা আশ্রয়, জীবাত্মা আশ্রিত ; আঞ্জয়-ভাবে পরমাত্মার সহিত আমাদের আত্মার কেমন নৈকট্য সম্বন্ধ বিবেচনা করিয়া দেখ । কেহ কেহ এরূপ: বলিতে পারেন, পরমীস্বার সন্ধিত আত্মার সহবাস কি প্রকারে गडद श्रेष्ऊ नाट्द्र ? भन्नुषा भशृशहरे L F A so _ - " . t * , ) s i t Կ, : r i - || o • * *Y* * p t ့ ့ ့ ့ီါို t w t T W幣 l , r" jo * . o i * r o , * o i w * o .* o l * : مة هي ان Ј г t o v. t ‘. " به -r o 'ኳ ' n I "..., * i i
- ' ' ' ". . . ' 3. y ' .#. 1 * * # , ,' go '# g a - i * i 1 A - l r *
SaN○ অনাদি অনন্ত পরম পুরুষ পরমাত্ম। আর কোথায় আমরা অতি নিকৃষ্ট ক্ষুদ্র প্রাণী, এই উভয়ের অন্তর অত্যন্ত অধিক, ইহঁদের একত্র সহবাস অতীব বিস্ময়কর । ইহার উত্তরে এই কথা বলিলেই পর্ষ্যাপ্ত হইতে পারে যে আত্মা যেমন শরীরের মধ্যেই বাস করেন তেমনি আত্মার প্রাণস্বরূপ পরমাত্মা আত্মাতেই অবস্থিতি করেন । ইহীর মধ্যে আকাশের ব্যবধান নাই । অতএব অ. ন্তরতমের সহিত কেননা একত্র থাক। যাইবে ? পূর্বকালীন মহর্ষিগণ র্তাহার সহবাস লাভ করিয়। তাহীকে "করতল স্থিত আমলকবৎ? বলিয়। গিয়াছেন । অমলক ফলকে যেমন আমরা কর দ্বারা স্পর্শ করি, পরমাত্মাকেও সেই রূপ আত্মা দ্বার সম্পর্শ করিয়! থাকি । তিনি আমাদের এত নিকটে আছেন যে আত্মা তাহাকে স্পর্শ করিয়৷ জানিতেছে, তাহার সহিত সংস্পৃষ্ট হুইয়। রহিয়াছে । যখন তিনি আমাদের এত নিকটে আছেন, তখন র্তাহার সহিত সহবাস কেন না হুইবে ? সহবাস আর কাহাকে বলে ? আমরা পবিত্র ও মুক্ত হৃদয়ে তাহার নিকট প্রার্থনা করিতেছি, তিনি তাহ। শুনিতেছেন, তিনি আমাদিগকে জ্ঞান উপদেশ দিতেছেন, আমরা তাহার অমৃত বাক্য শ্রবণ করিতেছি, তিনি যাহা আদেশ করিতেছেন আমরা তাহা পালন করিতেছি, এ অপেক্ষা সহবাস আর কি হইবে ? তাহার উপদেশ-বাক্যের শব্দ নাই অথচ তাহা আমরা গ্রহণ করিতেছি, তাহার সহবাসে বাহ্য চক্ষু কর্ণাদি স্থল ইন্দ্রিয়ের প্রয়োজন করে না । তিনি নিজে যেমন অচক্ষু অকৰ্ণ অথচ সকল দেখিতেছেন ও শুনিতে ছেন, আমরাও সেই রূপ এ চক্ষু ব্যতীতও র্তাহাকে দেখিতেছি গু এ কর্ণ ব্যতীতও উt
