পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২৬ % তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা *s 属。强呼;” আলিয়াছে পরনিৰ্ম্মিতষ্ঠ নিৰ্ম্মিত" গুছ অধিপতিঙ্গ জৈন দেব যত । 'ঘেরি যত তারা, তারা পুষ্যরাজে উদিত আকাশে আলোকের সাজে । এক দৃষ্টি সবে, সবে এক মন । জীবে ত্রাণ দিতে তেজিবে ভবন বুদ্ধদেব, দেব নরেশ্বর, তাই কৃতাঞ্জলি দেয রক্ষ নর তাই মালা ফুল তাই স্তব গান পূজিতে চরণে করিা প্রদান । হেথা মৰ্ত্তাপরে, দেখ রাজ পুরে যতেক রমণী ঘুমে অচেতন যতেক প্রহরী, দ্বারে ছিল দ্বারী সবে ধরাশায়ী বিবশ মন । তুরগ বারণ, সারা শুকগণ ক্রৌঞ্চ শির্থী যত শিখিনী আর ঐ অ্যাথি মুদে, পতিত বিষাদে নিজ নিজ রূপ দেখে না তার চয় হস্তী পরে, ভীম বজ্র ধরে ত্রিশূল তোমর খড়গ শর, - ভীম দরশন, শাক্য সুতগণ এবে কৈ আর রাখিছে দ্বার। স্থির বিভাবরী, স্থির রাজপুরী স্থির পৃথ্বী পতি পত্নী সমুদয় স্বাক্ সকলে, স্থলুপ্তির কোলে নগরের এবে প্রজা নিচয় । কল্পবিন্ধ ঘোষ কণ্ঠ, স্বমানস বোধিসত্ব পুন কহিল ধীরে ছন্দকের প্রতি, করি অনুমতি মনোজ্ঞ বচনে মধুর স্বরে । "চাঙ্গ যদি প্রিয়, মঙ্গল আমার, মঙ্গল দায়ক এ বিভাবরী দিওনা অামার, গমনের রাধ আন অশ্বরাজ করে না দেরি । MA MMAAA AAA SAAAAAMA MMMA AMMMAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA MMAAA AAA S AAAAAA AAAAeA MeSeMSLLLSMMMMATCS

  • বৌদ্ধ শাস্ত্র মতে দেবতা বিশেষ i.

এই কথা শুনে, সজল নয়নে বলিল ছন্দক স্বামীরে ডাকি “ধৰ্ম্ম আচরণে, কাল মৰ্ম্ম জেনে কেমনে অকালে যাইবে, একি ।

  • তোমার লাগিয়ে, অর্গলে অভ্যাটিয়ে

রেখেছে এ রাজ ভবন দ্বার কেমনে খুলিয়ে, দিবগো” বলিয়ে ८लथिव्ल भूकऊ नकल खांद्र । দ্বিগুণ কাদিয়া, উঠিল বলিয়া “ধিক্‌ কোন দেব সহায় আজ । ছায় কি করিব, কোথায় যাইব কেমনে আটকি রাখি জিনরাজ কোথা অগণন, চতুরঙ্গ সেন কোথা রাজা কোথা নগর জন, কেহ তো জানে না, কেহ তো দেখে না এবে শূন্য হলে রাজ-ভবন ।” এমন সময়, দেব সমুদয় অীকাশ হইতে করিল বাণী 'বৃথা আর শোক, করেন। ছন্দক দেহ কণ্ঠ রাজ তুরগে আনি । এই দেখ হেত, যতেক দেবতা অস্ট্রর কিন্নর, বিমল নভে এই বায়ুৰ্যম, বরুণ তপন বহু বোধিসত্ব এসেছে এবে । এই ধীর মতি, শক্র সচী পতি জিনে সবে আজি পুজিবে, মিলি বাজে তাই ভেরী, মৃদঙ্গ ঝাঝরী তায় বাধা কভু দিওনা, বলি । শুনি দেব বাণী, ছন্দক তখনি গেল অনিরারে অনিল দ্রুত জলদ বরণ, . পরম শোভন খুর চারিখান সুবর্ণ যুত পুচ্ছ মনোহর, श्ध्रोग्न ८कनद्र नर्वि शलक4 श्छांठ शग्न, কম্পিত মেদিনী, ফ্রেষারবে তার সেজেছে সুন্দর সাজ মণিময় ।