পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখ ১৮২ d മ്മ= জাতিত্বের উপাদান s বাঙ্গালী জাতি る○ আমাদিগের দেশশাসন এবং রাজনিয়ম নিৰ্দ্ধারণ করিবার নিমিত্ত আমাদের পরামর্শ शृंशैऊ शञ्च ना ; श्रांबद्रां ब्रांछनिघ्नदम शनग्न मन भूनिम्न श्रांगांनिएशन्न भएमांशंऊ छांद बाङ করিতে পারি না। আমাদিগের এইরূপ অবনত রাজনৈতিক অবস্থা দূর করিবার একটি স্বন্দর উপায় এক্ষণে অবলম্বিত হই । তেছে,ইছা ইংলণ্ডে প্রতিনিধি প্রেরণ । ইহা একটি নিশ্চিত কথা যে ভারতবর্ষের প্রধাম রাজ প্রতিনিধির নিকট কোন বিষয় আবেদন কিম্বা প্রার্থনা করিলে প্রায়ই গ্রাচ্য হয় না । ইংলণ্ডের মহাসভায় অনেক সভাই ভারতের যথার্থ বন্ধু, তাহাদিগের সহানুভূতি ও সাহায্য লাভ করিলে আমাদিগের রাজনৈতিক অভাব দূর করিবার ও সমস্ত ন্যায্য অধিকার প্রাপ্ত হইবার সম্পূর্ণ সম্ভাবনা । আমাদিগের এক জন প্রতিনিধি ইংলণ্ডে থাকিয়া আমাদিগের রাজনৈতিক অভাব ও যে যে অধিকার হইতে আমরা অদ্যাপি বঞ্চিত রহিয়াছি তাহা সভ্যগণের দ্বারা মহাসভায় পুনঃ পুনঃ প্রসঙ্গ করিবেন, এবং ঐ সকল অধিকার যাহাতে আমরা প্রাপ্ত হই তদ্বিষয়ে সাধ্যানুসারে চেষ্টা করিবেন। আমাদের এই রূপ একটী প্রতিনিধি লগুনে নিয়ত থাকিলে আমাদিগের রাজনৈতিক অবস্থা ক্রমশঃ উন্নত হইবে । ভারতসভা সম্প্রতি । এই রূপ কল্পনা করিয়াছেন, কিন্তু উহার অনুষ্ঠানের জন্য অনুনি লক্ষ মুদ্র আবশ্যক। ভারতসভা ঐ অর্থসংগ্রহে পদ্ধপরিকর रुहेम्नांद्वहन । श्रांभद्रा उतनां कत्रि ऋग्नर्भशिंदेऊषैौ वक्रदशैौयांबद्दे स्वएनएचद्ध द्वांछरेम তিক অবস্থার উন্নতির জন্য ভারতসভাকে विहुलाँव मांझांया कद्विद्वदन । 島 পঞ্চম, ধৰ্ম্ম । বঙ্গদেশের ধৰ্ম্মলম্বন্ধীয় অবনতি অপনোদন করিবার এক মাত্র উপায় সত্যধৰ্ম্ম ব্রাহ্মধর্মের প্রচার। ব্রাহ্ম ধৰ্ম্মই প্রকৃত হিন্দুধৰ্ম্ম, ইহা উন্নত হিন্দু আকারে প্রচার করিতে হইবে । বঙ্গদেশীয়েরা ইহা স্বধৰ্ম্ম বলিয়া না বুঝিলে ইহাতে কখনই তাহাদের মন আকৃষ্ট হইবে না এবং এদেশ হইতে বদ্ধমূল উপধৰ্ম্ম কদাচ উন্মুলিত হইবে না । ষষ্ঠ, আচার ব্যবহার । আমরা বঙ্গসমাজে যে সমস্ত দুনীতিবৰ্দ্ধক ও অনিষ্টকারক আচার ব্যবহারের উল্লেখ করিয়াছি, তৎসমুদায় বিদূরিত করা আবশ্যক। কিন্তু সমাজসংস্কার করিতে হইলে তদ্বিযয়ে হিন্দু ভাব রক্ষা করিতে হইবে । নচেৎ আমরা তদ্বিষয়ে কখনই কৃতকাৰ্য্য হইতে পারিব না । আমরা দেখিতেছি র্যাহারা সংস্কারকার্য্যে চেষ্টা করিতেছেন তাহার তদ্বিষয়ে হিন্দু ভাব রক্ষা করিতেছেন না। আমাদিগের দেশে প্রচলিত সকল প্রকার অনিষ্টকর আচার ব্যবহার, এমন কি জাতিভেদ-প্রথ৷ পৰ্য্যন্ত হিন্দু ভাৰে সংস্কার করা যাইতে পারে। জাতিভেদ রক্ষার তিনটা শৃঙ্খল । প্রথম ভোজ্যান্নতা, দ্বিতীয় বৃত্তি, তৃতীয় বিবাহ । বৃত্তি-শৃঙ্খল কালপ্রভাবে প্রায়ই বিচ্ছিন্ন হইয়াছে । পৈতৃক ব্যবসায় ভিন্ন অনেকে ইচ্ছাধীন ব্যবসায় অবলম্বন করিতেছে। ভোজ্যান্নত-শৃঙ্খলও প্রায় বিঘটিত। অনেক স্থলে প্ৰীতি-ভোজে জাতিভেদ রক্ষিত্ত হয় না। কিন্তু বিবাহ-শৃঙ্খল এখনও অক্ষুণ্ণ ৷ আমরা দেখিতেছি এই বিবাহ-সংস্কারে खांऊिरख्ण सेन्निहम कब्रिग्ना श्छूिछांद ब्रकिठ हद्देउ •ांदब्र । वांगब्रा ५हे तूशाहेदाद्र छन, eधtäौम हिन्छू यांछांद्र ७कदांब्र प्राद्रम করাইয় দেই। পূৰ্ব্বে এই ভারতবর্ষে বিবাহে অনুলেীয়-প্রণালী প্রচলিত ছিল, একজন উচ্চ জাতীয় পুরুষ একটা নীচ জাতীয় স্ত্রী বিবাহ কৱিত। কিন্তু বিলোয-প্রণালী অর্থাৎ নীচजाडौद्र श्रृङ्गा बच्न नश्च् िउक्र चाडौग्न औद्ध