পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ꮪ8Ꭽ “তমেধ ভান্তমমুক্ত।তি সৰ্ব্বং তস্য ভাস সৰ্ব্বমিদং বিভাfত” নি এই স্বষ্টির মূলে প্রাণরূপে বৰ্ত্তমান থাকাতেই চারি দিক জীবন-সুখে, শোভ-সৌন্দর্যো পরিপূর্ণ রহিয়াছে । তার সেই অত লম্পর্শ গম্ভীর আনন্দ-সাগরে এই বিশাল বিশ্ব-ভূবন ভাসমান রহিয়াছে। অধঃ উৰ্দ্ধে কেবল র্তাহারই মহিমা—তাহারই মহিমা ! ! “যস্যৈয মহিমা ভুবি দিব্যে” । এই মহিমার মধ্যে তাহাকে যে সকল একাগ্রচিত্ত সূক্ষদর্শী ধীরের অনুসন্ধান করেন তাহারাই তাছার দর্শন পান । “দুশাতে ত্বগ্রয় বুদ্ধা সূক্ষয় সূক্ষদর্শিভি: | অতএব এই জগন্মন্দিরে সেই জগতের অধিষ্ঠাত্রী দেবতাকে দর্শণ করিবার জন্য চেষ্টা করিবে । এই জড়-তাবরণ ভেদ করিয়া সেই চেতনবান কারণের কারণ পরব্রহ্মকে উপলব্ধি করিবার জন্য অহনিশি মত্বশীল থাকিবে । কেবল চন্দ্রের শোভ, সূর্যের জ্যোতি, পুষ্পের সৌন্দর্য্য, সমুদ্রের গাম্ভীর্যা, পৰ্ব্বতের উচ্চতা, ওষধি বনস্পতি, জীব জন্তু প্রভৃতির রূপ লাবণ্য সন্দর্শন করিয়াই নিরস্ত হইবে না । সেই শোভার আগার, সৌন্দর্য্যের উৎস ঈশ্বরকে সকলের মূল কারণ রূপে প্রতীতি করিতে যত্নবান হইবে । যার বলে সকলের বল, র্যার সড়তে সকলের সভা | “ঈশ্বাস:মিদং সৰ্ব্বং যৎকিঞ্চি জগত্যাং জগৎ” যাহার দ্বার। এই ব্রহ্মাণ্ডের অন্তর্গত যে কিছু পদার্থ, সমুদায়ই ব্যাপ্য রহিয়াছে, সকল আবরণ অচিছাদন ও অন্তরাল ভেদ করিয়া তাহাকেই দর্শন করিবে । এই বিশ্ব সংসারই আত্মার প্রশস্ত উন্নত বিদ্যালয় । এই প্রকৃতি-প্রাচীরেই ঈশ্বরের বিশুদ্ধ জ্ঞানছবি আলম্বিত রহিয়াছে, তাহার সত্যের কত অসংখ্য অগণ্য চিত্র, তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। 3 * 電獨, 嘲霄, তfহার শাস্ত মঙ্গল ভাবের কতশত নিদর্শন, তাহার আনন্দ ও অমৃত ভাবের কতশত্ত জ্যোতি চতুর্দিকে বিকীরিত হইয়া আমারদের নিদ্রিত আত্মাকে জাগ্রত করিতেছে । আমারদের জ্ঞানস্পৃহা-প্রেম-স্প হাকে উত্তেজিত করিতেছে — আমারদের অন্তনিহিত ব্ৰহ্ম-লাভের ইচ্ছাকে উদ্দীপ্ত করিয়৷ দিতেছে। এমন অনুপম শিক্ষালয়েও যদি আমরা ব্রহ্ম-বিদ্যায় শিক্ষিত না হই, এমন স্থানে থাকিয়াও যদি আমরা তাহাকে দেখিতে ন পাই, তবে আর কোথায় তাহার দর্শন পাইব ? লোকে গৃহ দেখিয়া গৃহনিৰ্ম্মাতাকে স্মরণ করে, কৌশল দেখিয়। কৌশল কৰ্ত্তার জ্ঞান বুদ্ধি উপলব্ধি করে, আমরা এই বিশ্ব দেখিয়া বিশ্বকৰ্ত্ত। বিশ্ববেত্ত বিশ্বমন্দিরের অধিষ্ঠাত্রী জাগ্রত জীবন্ত দেবতাকে দর্শন করিতে যদি না পারি, তবে আর কোথায় তাহীকে দর্শন করিব ? কেবল উদাসীন ভাবে বাহ্য জগতের উপর চক্ষু উন্মলিত করিও না, ব্যাকুল হৃদয়ে সম্পহ-নেত্রে যথা তথা তাহাকে দেখিতে চেষ্টা কর, চেতন অচেতনে, আলোক অন্ধকারে, দূরে নিকটে, অন্তরে বাহিরে সর্বত্রই তাহার দর্শন পাইবে । তিনি জল স্থল আকাশে পুর্ণ রূপে বিরাজ করিতেছেন । তিনি জাগ্রত জীবস্ত ভাবে এই সমুদায় চরাচর শাসন করিতেছেন । “প্রায়শাহ্যেষয: সৰ্ব্বভূতৈর্বিজ্ঞাতি” তিনি প্রাণরূপে সৰ্ব্বভুতে বিরাজিত রহিয়াছেন । এই ভূলোক ছু্যলোক তাহার জ্ঞান भखि महिभाग्न-डैशद्र कक्रम ८की॰एन এমনই পরিপূর্ণ, এই বিশ্ব সংসারে উহার এমনই সকল নিগুঢ় তত্ত্ব নিহিত রহিয়াছে cष ऋटेिकन श्रेष्ठ अमादषि कउ जन९षा छनिी, कठ अबूठ अभंगा कवि हेश रुहेरड