পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫৫

ཝ་ཟས་ལྟ༥ “ཅ༥ ,་ قي بب جسييه সারে খাগুব প্রস্থে গমন করিলেন এবং তখার স্বৰ্গসংকাশ এক নগর নিৰ্ম্মাণ করি. লেন । যুধিষ্ঠির এই সমস্ত কাৰ্য্য কৃষ্ণ ও বিছুরের পরামর্শানুসারেই করিয়াছিলেন । তিনি তথায় শান্তি স্থাপন করিয়৷ নগরের পরি মাণ নির্দিষ্ট করিলেন । নগরের চতুর্দিকে পরিখা খনন এবং প্রাকার দ্বারা নগর বেষ্টন করিতে আদেশ দিলেন । গগনস্পশ সোধমালা, মন্দরোপম দৃঢ় পুরদ্বার, অভেদ নানাবিধ অস্ত্রশস্ত্র দ্বার। রক্ষিত দুর্গ প্রভৃতি পারপাটিরূপে রচিত হইল । দুগোপরি হস্তক্ষেপ লৌহ নৰ্ম্মিত শক্তি যন্ত্র সকল এবং শতঘ্নী সকল স্থাপিত হ র ল । শস্ত্রাদিকুশল বোধগণ দুৰ্গরক্ষার্থ নিযুক্ত হইল । নগর শঙ্করাচর্য্যের জীবনী । মধ্যে স্ববিভক্ত রাজপথ সকল প্রস্তুত হইল । সেই ধনধান সম্পূর্ণ নগরী কুবেরপুরী এবং হেতু সন্তুষ্টচিত্ত হইয়াছিল তাহা নহে ; তিনি তাহাদিগের মনোরম কাৰ্য্য করতেন ভোগবতীর ন্যায় শোভা পাইতে লাগিল । যমুনাতীরে এই পুরী নিৰ্ম্মাণ করিয়৷ পাণ্ডবগণ ইহার ইন্দ্রপ্রস্থ নাম দিলেন । সৰ্ব্বশাস্ত্র-নিপুণ দ্বিজগণ ইন্দ্র প্রস্থে আসিয়া বাস করিতে লাগিলেন । নানাদিগেদশ হইতে ধনার্থি বণিকগণ তথায় আগমন করিতে লাগিল । ংস্কৃত প্রাকৃতাদি সৰ্ব্বভাষাবিং পণ্ডিতগণ ইন্দ্র প্রস্থ অলঙ্কত করিতে লাগিলেন । সৰ্ব্বশিল্পজ্ঞ বাক্তিগণ তথায় লিবাসার্থ উপস্থিত হইল । অস্ত্রাতক, নীপ, অশোক, চম্পক, পুন্নাগ, নাগপুষ্প, পনস, শাল, তাল, তমাল, বকুল, জন্তু, পারিজাত, করবীর প্রভৃতি নানাজাতীয় বৃক্ষের উদ্যানে ইন্দ্রপ্রস্থ চতুর্দিকে পরিশোভিত হইল। বিবিধ লতাগৃহ, চিত্ৰগৃহ, কৃত্রিম লীলাপর্বত, জলপূর্ণ বাপী, পুস্করিণী ও তড়াগ প্রভৃতি দ্বারা ইন্দ্রপ্রস্থের রমণীয়তা শতগুণ বৰ্দ্ধিত হইল। এবস্তুত পুর মধ্যে যুধিষ্ঠির রাজ্যশাসন করিতে আরম্ভ করিলেন क्षिitं ७ झंझबि इtनकनि वनि कद्वि আম্র, । | >(t(営 লেন। ইন্দ্রপ্রস্থে বাস করিয়৷ যুধিষ্ঠির প্রজাশাসন করিতে লাগিলেন । র্তাহার প্রকৃতি সমুহ ত্রিবর্গসাধক ধৰ্ম্মরাজকে প্রাপ্ত হইয়। সুখে বাস করিতে লাগিল। তিনি নীতিমাগামুসারে সমভাবে সকল প্রজাদিগকে পালন করিতে লাগিলেন । র্তাহার রাজ্যে কেহ কীহার উপর অত্যাচার করিতে চাহিত না, সবর্বত্ৰ নিৰ্ম্মল পবিত্র শান্তি বিরাজমান ছিল । যুধিষ্ঠির ব্রহ্মনিষ্ঠ, কৰ্ম্মনিষ্ঠ, এবং নীতিনিষ্ঠ ছিলেন বলিয়া লক্ষী দৃঢ়ভাবে তাছাকে আশ্রয় করিলেন । তিনি ভ্রাতৃগণের সহিত নানাবিধ সৎকার্য্য সাধন করিতে লাগিলেন । ধৌম্যাদি পুরোহিতগণ সর্বদা তাহার সভাতে বিরাজ করিতেন । র্তাহার প্রজাগণের নেত্র এবং হৃদয় প্রীতিপূর্ণ হইয়াছিল । প্রজাগণ যে কেবল তৎকৃত শাসন ও পালন বলিয়। তাহার। তাহার প্রতি অচল ভক্তিবশতঃ হৃষ্টচিত্ত হইয়াছিল। কোন প্রজা কখন তাহার কোন অযুক্ত, অসত্য, দুঃখদ বা অপ্রিয় বাক্য শ্রবণ করে নাই । তিনি সকলের প্রিয়চিকীর্ষ ও হিতেচ্ছা দ্বারা সৰ্ব্বকার্য্যে প্রণোদিত হইতেন। এইরূপে প্রজামুরঞ্জন এবং অধীন নৃপতিগণের স্বশাসন হেতু যুধিষ্ঠিরের কীৰ্ত্তি দিগদিগন্তরে ঘোষিত হইতে লাগিল । 3 : 1 শঙ্করাচার্য্যের জীবনী। শঙ্করাচার্য্য, মণ্ডনমিশ্রকে পরাজয়ানস্তর স্বমতাবলম্বী করিয়া উহাকে স্বরেশ্বরাচাৰ্য্য নাম দিলেন । তদনন্তর শিষ্যগণপরিবৃত ह३ग्रा चाँदऊँ भ७ aञ्त्र कब्रि८उ ज्ञा-ि