পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

تستمتد تتقتجتحت تحت تحت تهت عجيب بجيجيج নদীর তীর দিয়া গমন করিতে করিতে র্তাহার গঙ্গার উপকূলে উপনীত হইলেন। এবং নৌকাযোগে গঙ্গা পার হইয়া উত্তর তীরে উত্তীর্ণ হইলেন। জাহ্নবী-তটে উখিত হইয়া র্তাহার। বিশালানগরী • নেত্রগোচর করিলেন এবং তথায় একরাত্রি যাপন করিয়া পরদিন মিথিলায় সমুপস্থিত হইলেন। তৎকালে মিথিল সীরধ্বজ নামে জনৈক নৃপতির রাজ্য ছিল । মিথিলা-রাজগণের আদিপুরুষ নিমি নামে এক মহীপাল। নিমির পুত্র মিথি হইতে মিথিলার নাম হইয়াছে । নিমির পৌত্রের নাম জনক । তদবধি মিথিলা-রাজগণ সকলেই জনক নামে অভিহিত হইতেন । মিথিলার আরও এক নাম বিদেহ । সীরধ্বজ নৃপতির এক কনিষ্ঠ ভ্রাতা ছিলেন, তাহার নাম কুশধ্বজ। সীরধ্বজ জনকের সীতা ও উৰ্ম্মিলা এবং কুশধ্বজের মাধবী ও শ্রুতকীর্তুি নামে চারি কন্যা ছিল । সীতা বীর্যাগুল্ক, ইহার বিবাহাৰ্থ জনক এক ধনুৰ্ভঙ্গপণ করিয়াছিলেন । বহুসংখ্যক নৃপতি এই ধনুৰ্ভঙ্গ করিয়া সীতাকে বিবাহ করিতে আসিয়াছিলেন, কিন্তু সকলেই বিফল-প্রযত্ন হইয়। স্নান মুখে প্রতিপ্রয়ান করেন। বিশ্বামিত্র রামচন্দ্র ও লক্ষণকে সেই ধনু প্রদর্শন করিতে বলিলেন এবং জনকের আদেশে ধনু রামচন্দ্রের সমীপে আনীত হইল। রামচন্দ্র বহুসংখ্য লোকের সমক্ষে সেই শরাসন অবলীল ক্রমে হস্তে তুলিয়া লইলেন এবং তাহাতে জ্যা-যোজন পূর্বক আকর্ষণ ও আস্ফালন করিতে লাগিলেন । প্রচও কোদণ্ড তদণ্ডেই দ্বিখণ্ড হইয়া গেল। তখন বিদেহরাজ জনক ধনুৰ্ভঙ্গ ব্যাপারে বিস্ময়া (খঙ্গশালা বা বৈশালী নিখিলার ঠিক দক্ষিণে गणानौत उचतजैौबरिभ्। . . রামচন্দ্রের সংক্ষিপ্ত জীবনী Sፃ পন্ন ও হৃষ্টচিত্ত হইয়া বিশ্বামিত্রের অনুমতি গ্রহণ পূর্বক দশরথের নিকটে এই বৃত্তান্ত জ্ঞাপন করিতে ও র্তাহীকে মিথিলায় ভরত ও শক্রয়ের সহিত আনিতে অযোধ্যানগরে দূত প্রেরণ করিলেন। যথাসময়ে রাজা দশরথ মিথিলায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন এবং উদ্বাহ-বিধি সমারোহ সহকারে সম্পন্ন হইল । রামচন্দ্র সীতার, ভরত মাগুৰীর, লক্ষণ উৰ্ম্মিলার এবং শক্রয় শ্রীতকীর্তির ক্রমান্বয়ে পাণিগ্রহণ করিলেন । শাস্ত্রোক্ত প্রণালী মতে বিবাহ সম্পন্ন হইলে, দশরথের তনয়গণ তিনবার অগ্নি প্রদক্ষিণ পূর্বক পত্নীদিগের সহিত শিবিরে গমন করিলেন এবং পরদিন প্রভাতে পিতার সহিত অযোধ্যtয় প্রতিগমন করিবার আয়োজন করিতে লাগিলেন । তাছারা অযোধ্যাভিমুখে গমন করিতেছেন, পথিমধ্যে ক্ষত্রিয়কুলস্তিক জটামণ্ডলধারী ভৃগুনন্দন পরশুরাম স্কন্ধদেশে পরশু, করে প্রখর শর ও ভাস্বর শরাশন ধারণ করিয়া রামচন্দ্রের সমীপে আবিভূত হইলেন । পরশুরাম রামচন্দ্রকে বলিলেন “রাম। আমি তোমার অদ্ভূত অবদান नेमृिश् ও ধনুৰ্ভঙ্গ ব্যাপার সমস্তই শ্রবণ করিয়াছি । এক্ষণে তুমি আমার এই ভীষণ শুরসনে শরযোজন করিয়া ইহা আকর্ষণ ও নিজবল প্রদর্শন কর । এই কার্য্যে তোমার বীর্য্য পরীক্ষা হইলে আমি তোমার সস্থিত দ্বন্দ্বযুদ্ধে প্রবৃত্ত হইব ।” রামচন্দ্র ভাগবের এই দৃপ্ত বাক্য শ্রবণে ক্রোধে একান্ত অধীর इश्म्ना डेईtद्र कन्न হইতে সশর শরাসন গ্রহণ পূর্বক উহাতে গুণযোগ ও বাণযোजना कब्रिग्ना उर्शद्र शनम*f झर्न कब्रिएलन । ভার্গব পরাভূত হইয়া মন্দর পর্বতে () भक्त भर्कीड उभौब्रोड़ निको ভাগলপুর श्रेच् ह्युमार्षिक वि९५कि cङ्गोश्व प्रक्रिएण हिज्र ।