পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Տ ԴՀ পাণি প্রস্থ, শে,ণপ্রস্থ, ইন্দ্রপ্রস্থ, তিলপ্রস্থ ও বাস্ত্র প্রস্থ নামে পঞ্চ প্রস্থ ছিল । ব্যতীত অ’র চারিটিই যমুনার পশ্চিম-তীর স্থিত । ই হাদিগকে এক্ষণে পাণিপত, শে{ণপত, ইন্দ্ৰাপত, তিলপত ও ব্যাঘ্ৰপত কহে । ইন্দ্রপতের তার এক নাম পুরাণকিল্ল। ইন্দ্রপ্রস্থের উত্তরদিকস্থ প্রাচীরের 午 ঠিক বাহিরে যমুনার নিগমবোধ ঘাট বলিয়। একটি ঘাট আছে । প্রবাদানুসারে এই ; তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা ব্যাঘ্র প্রস্থ ; ঘটে যুধিষ্ঠির অশ্বমেধ সমাপ্তির পরে হোম করিয়াছিলেন । প্রতিবৎসর এইস্থানে একটি মেলা হইয়া থাকে । মে নিন সোমবারে অমাবস্যা হয় সেই দিন মেলা আরম্ভ হয় । । তং প্রাদেশিক প্রবাদ এই মে তাশ্বমেধ হস্তি- | নাপুরে অনুষ্ঠিত হইয়াছিল। হস্তিনাপুর গঙ্গার উপকূলে স্থিত। এই দেশীয় প্রবাদ মহাভারত-বিরুদ্ধ । দুৰ্য্যোধন রাজসূয় যজ্ঞদর্শন করিতে গমন । করিয়া নান; প্রকারে বিপ্রলব্ধ ও উপছুসিত ং ইয়ছিলেন ।

হস্তিনাপুরে প্রত্যাগমন । ! করিয; তিনি পাণ্ডবদিগের সমুদ্ধি চিন্ত ! করিয়| অত্যন্ত পরিতপ্ত হইলেন এবং দিগের ঐশ্বর্য্যহরণই দুৰ্য্যোধনের মুখ্য উদ্দেশ । বিদুর ইন্দ্র প্রস্থে গমন পূর্ববক ং ষ্টের আদেশ জানাইলে যুধিষ্ঠির দ্যুত ক্রীড়া স্বীকার করিয়া হস্তিনাপুরে আগমন | محمام করলেন । छूडङ्गीख़ आद्रड छ्हेल । দুৰ্য্যোধনের প্রতিনিধি শকুনি এবং যুধিষ্ঠির থেলিতে লাগিলেন । ক্রমে ক্রমে যুধিষ্ঠির । সৰ্ব্বস্ব হারিলেন এবং অবশেষে পঞ্চভ্রাতা ও | দ্রৌপদীকে পণ করিয়া পরাজিত হইলেন । তখন দুৰ্য্যোধন অত্যন্ত হৃষ্ট হুইয়া যুধিষ্ঠিরাদি পঞ্চভ্রাতা ও দ্রৌপদীকে অবমাননা করিতে উদ্যত হইলেন। ভীম কুরুকুল ১• কল্প, ২ ভাগ বিনাশ করিবার নিমিত্ত যুধিষ্ঠিরের অনুমতি প্রার্থনা করিলেন । যুধিষ্ঠির সান্তুনা বাক্যে ক্ষান্ত করিয়া ধৃতরাষ্ট কে বিনয় সম্ভাষণ পূর্বক বলিলেন “রাজন, আমরা আপনার আজ্ঞাবহ, আমাদিগের যাহা কৰ্ত্তব্য তাহ আদেশ করুন।” তখন ধৃতরাষ্ট বিবাদ মীমাংসা পূর্বক যুধিষ্ঠিরকে স্বরাজ্যশাসন রিতে অনুজ্ঞা করিলেন এবং বিবিধ যুক্তি প্রদর্শন দ্বারা ভ্রাতৃসস্তাব রক্ষার জন্য অনুরোধ করিলেন । তদনুসারে যুধিষ্ঠিরাদিও ইন্দ্রপ্রস্থে প্রস্থন করিলেন । ক্রমশঃ } শান্তি নিকে শুন । সঙ্গীত কি সুন্দর নিকেতন, নেহরিয়া পূর্ণ মন স্বত উচ্ছ,সিয়া উঠে, তোমা পানে, হৃদয় ভূয়ণ, তে মারি মঙ্গল গাথা, গাfহছে প্রকৃতি চেথ তোমারি মঙ্গল ভাব, পাতিয়াছে হেথায় আসন । তোমার শান্তিব হাস, চারি দিকে পরকাশ তাহারি বিমল ছাযে ঘুমায় এ কানন, দে পিকে ফিরাই অ'খি, শাস্তির সুষম দেখি তোমার স্নেহের ভাবে, অভিভূত হৃদি প্রাণ মন হেথায় প্রভেদ নাই, নভঃ পৃথ্বী এক ঠাই তব প্রেমাসুত পিয়ে, আনন্দে কৰিছে আলিঙ্কা, সে প্রেম উছলি আসি, হৃদয় মন্দিরে পশি সঞ্চরে তাপিত প্রাণে, প্রভুহে নুতন জীবন ! মুরভি লহরী তুলি, বিজনে পরাণ খুলি তোমারি মহিমা গায়, দিবস রজনী সমীরণ, চারি দিকে তরুলতা, হরয়ে নোয়ায়ে মাথ । সমভাবে এক মনে, ধোয়াইছে তোমারি চরণ। এমনি এ পুণ্য স্থান, সংস্রবে পবিত্র প্রাণ, পৃথিবীর দুঃখ জ্বালা করে ভয়ে দূরে পলায়ন, পিতা গো আজি কে তাই এসেছি এ পুখ্য ঠাই জুড়াও তাপিত্ত হৃদি করি শান্তি মুধ বরিখ৭ ।