পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

సెN) প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিল এবং যুধিষ্ঠিরও তৎসমস্তের যথার্থ উত্তর প্রদান করিলেন । তন্মধ্যে কয়েকটি প্রশ্ন বিশেষ উপযোগী বলিয়। এস্থলে উদ্ধৃত করিতেছি। ভূমির অপেক্ষ গুরুতর কি ? গগন অপেক্ষ৷ উচ্চতর কি ? বায়ুর অপেক্ষা শীঘ্রতর কি ? তৃণ অপেক্ষা বহুতর কি ? ७झे ক একটি প্রশ্নের উত্তর ;–যাত। পৃথিবী অপেক্ষ গুরুতর ; পিতা গগনাপেক্ষ৷ উচ্চতর ; মন তত্ত্ববোধিনী পত্রিক বায়ু অপেক্ষা শীঘ্রতর ; এবং চিন্তা তৃণা- ৷ পেক্ষ বহুতর । এই লোকে পরম ধৰ্ম্ম কি ? জ্ঞান কীস্থাকে বলে ? দয়। কাহাকে বলে ? মনু য্যের छूर्छग्न শত্রু কি ? মনুষের অনন্ত ব্যাধি কি ? সাধু ব্যক্তির লক্ষণ কি ? এই প্রশ্নগুলির উত্তর ;– ইহুলোকে আনৃশংসাই পরম ধৰ্ম্ম ; তত্ত্বার্থের সম্যক্ বোধের নাম জ্ঞান, সৰ্ব্বভূতের স্বখৈষিতাকে দয়া বলে ; ক্রোপ মনুম্যের দুর্জয় রিপু ; লেভ মনুষোর অনন্ত ব্যাধি ; ক্রোধ, লোভ, নিদয়ত। প্রভৃতি পরিত্যাগ পূর্বক যিনি সর্বপ্রাণির হিতকর কার্ম্যে রত হয়েন তিনিই সাধু । এই জগতে কে সুখী ? এই জগতে কোন পথে চল। উচিত ? এই সংসারের বার্তা কি ? অার এই পৃথিবীতে আশ্চর্যাই বা কি ? এই প্রশ্নের উত্তর ;–যে ব্যক্তি কাহার নিকট ঋণী নহে, যে প্রবাসে থাকে না এবং যে নিজ গুহে পাঁচ ছয় দিবস অন্তর ও স্বাধীন ভাবে শকার ভোজন করে সেই ব্যক্তিই সুধী তক দ্বার। কোন বিষয় নির্ণয় করা যায় না, শ্রুতি সকল পরম্পর-বিরুদ্ধার্থবাদী, ব্যাখ্যাত ঋষিগণের পরস্পর ভিন্ন ভিন্ন মত, ধৰ্ম্মের তত্ত্ব অজ্ঞান-গুহাভ্যন্তরে নিহিত রহিয়াছে, অতএব বহুঞ্জনসম্মত পথই অবলম্বন করা উচিত। এই মহামোহ १० कछ.३ छ** ময় সংসার-কটাহে সূৰ্য্যরূপ অগ্নি এবং রাত্রি निव झन् काहर्जत छांद्रा शशकांब्न भांश ७ ঋতুরূপ দবী পরিঘটন পূর্বক ভূতগণকে পাক করিতেছেন ইহাই সংসারের সমীচার । প্রতিদিনই সহস্ৰ সহস্র জীবগণ শমন-সদনে গমন করিতেছে ; কিন্তু যাহার অবশিষ্ট থাকিতেছে তাহার। আপনাদিগকে চিরস্থায়ি অনশ্বর মনে করিতেছে ইহাই মহৎ আশ্চৰ্য্য । এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর শ্রবণে প্রীত ইষ্টয়া বকরূপী ধৰ্ম্মদেব পাওবদিগকে পুনর্জীবিত করিলেন এবং যুধিষ্ঠিরকে নানা বিষয়ক সছুপদেশ প্রদান করিয়া অস্তৰ্হিত হইলেন । তদনন্তর পাণ্ডবগণ অজ্ঞাতবাসে ত্রয়োদশ বর্ষ যাপন করিবার মানসে বিরাটরাজ্য মৎস্য দেশে গমন করিলেন এবং ছদ্মবেশে বিরাটের অধিকারে নিযুক্ত হইয়া একবর্ষ কাল অতিবাহিত কfরলেন । এ দিকে দুৰ্য্যোধন চতুর্দিকে দূত পাঠাইয়াছে কিন্তু উহার। পাগুবদিগের কোন ও সন্ধান পাইল না । যুধিষ্ঠির কঙ্ক নাম ধারণ পূর্বক বিরাট্রাজের সভাসদ হইয়া এক বৎসর অতীত করিলেন । তৎপরে পাণ্ডবগণ আত্মপ্রকাশ করিয়৷ মৎস্যরাজের সহিত মৈ ত্রীবন্ধন করিলেন । তদনন্তর তাহারা সন্ধির প্রস্তাব করিয়া দুর্যোধনের নিকট দূত প্রেরণ করিলেন । যুধিষ্ঠির উহার নিকট রাজ্যের আৰ্দ্ধভাগ চাহিলেন কিন্তু দুর্য্যোধন তাহা দিতে স্বীকার করিল না । তখন যুধিষ্ঠির পুনর্বার কৃষ্ণকে হস্তিনাপুরে দৌত্যকার্যো যাইতে প্রার্থনা করিলে, কৃষ্ণ তাহার ভার গ্রহণ পূর্বক হস্তিনাপুরে প্রয়াণ করিcलन । उँौश, cझ१, दिछून ७ श्रुडद्वाभ्रे, প্রভৃতি সকলেই দুৰ্য্যোধনকে সন্ধিপ্রস্তাৰে সম্মত হইতে অনুরোধ করিলেও দুৰ্য্যোধন র্তাহাদের কাছার ও বাকো কৰ্ণপাত করিল না। অবশেষে কৃষ্ণ বলিলেন যে তুমি