পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উল্লি জাজ খাবাদের হৃদয়কে অধিকার कब्रिङ्गरइन । “चाहेनन ८ङ्ग जाक झमग्नকুটীরে, হোল আমার সব দুঃখ অবসান। शमा क्षमा cमद कि बनिव ८डांशांश, श्रानि জনে এত করুণ ॥” তাহার অনুপম কর৭ীর নিকটে আমাদের পাপতাপ আজ পরাজিত হইয়াছে। জানি না কোন বাক্যে র্তাহার নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিব । এস আমরা কৃতজ্ঞতার হার গথিয় তাহার চরণে উপহার দি । “নবনব-রাগ-রচিত বনাম-মালা গাথি গাথি দেও উপহার । ” ব্রোহ্মগণ ! এই পবিত্র স্থানে এই পবিত্র মুহুর্তে শান্ত সমাহিত হইয়। শ্রবৃণ কর হৃদয়ের গভীরতম প্রদেশ হইতে কি মধুর ধ্বনি উত্থিত হইতেছে। যিনি প্রাণের প্রাণ তিনি তথা হইতে যলিতেছেন "ভক্তিযোগে ডকৃলে পরে থাকৃতে পারি কৈ ৷” এ কথা শ্রবণেও মদি আমাদের প্রেমাশুড়পাত না হয়-হৃদয় পাষাণ-সমান কঠিন থাকে-ও মোহ-নিদ্রা ভঙ্গ না হয় -- তবে আর কিসে হইবে । এই যে সেই অখিলমাত স্নেহ-ভরে আমাদিগকে ক্রোড়ে করিয়া বসিয়াছেন, এমনিই কি আমরা পাপে পাপে অসাড় হইয়াছি যে র্তাহার স্পৰ্শ-সুখ অনুভব করিতে পারিব না ? এস আমর সকলে তাহার শরণাপন্ন হই-তাহার কৃপায় তাহার প্রসন্ন মুখ দেখিয়া এস আমরা জীবন সার্থক করি । এই শোক-তাপ-জরা-মৃত্যুপূর্ণ সংসার মধ্যে—ব্রহ্মোৎসবই মনুষ্যের একমাত্র আরাম-স্থল ও জুড়াইবার সুশীতল ছায়। হৃদয়-কমল মধ্যে তাহাকে দর্শন করিয়া উহার পূজা করাই আমাদের উৎসব -८नहे नग्नमानान्मद्र कगाथांछ जानन्न लाख করিতে পাৰিলেই আমাদের উৎসব। পৃথিचैौ शं के९भवहे ত্রহ্মোৎসবের নিকট भनिभं अंकन श्रृंथरे कूःtथ *ब्रिभऊ इग्न । একপঞ্চাশ সাংবঙ্গ खे९नय छांश कथम भनिन श्ब्र न दब६ निम দিন উজ্জ্বল হয়। এ সংসারে যার ব্রহ্মানন্দ নাই তাহার কিছুই নাই। এ চুঃখের সংসারে স্বথস্বরূপ ঈশ্বরকে যে না পাইল তাহার সমান দুঃখী আর কে ? এ সংসারসাগরে যার তার পদতরণী নাই তার মত নিরাশ্রয় কে ? সেই করুণাময় ঈশ্বরের নিকট কর-যো–ে এই প্রার্থনা, যেন আমর। কোন কালে সেই পদতরী-বিহীন হুইয়া সংসার-সমূদ্রে নিমগ্ন না হই । আমরা যেন তাহার পদতরণীর উপর আপন আপন দুর্বল হৃদয় সংস্থাপন করিয়া এই সংসার সাগরের পরপর সেই অমৃতনিকেতনে উপস্থিত হইতে পারি। কোথা হে অকূল সমুদ্রের কাণ্ডারী! তুমিই আমাদের একমাত্র ভরসা-স্থল । আমরা এ ংসারের তরঙ্গ দেখিয়া সময়ে সময়ে অত্যন্ত ভীত হই-তুমি সে ভয় হইতে আমাদিগকে মুক্ত কর। অন্তরে বাহিরে প্রবল ঋপু আমাদিগকে তোমার আনন্দ হইতে বঞ্চিত করে । আমরা তোমার শরণাপন্ন হইতেছি । নাথ ! তুমি যার বক্ষে থাক তার কি কখন বিপদ ও ভয় থাকে –তুমি যার হৃদয়ের আলো তার কি কখন বিষাদঅন্ধকার স্থায়ী হয় ? আমরা তোমাকে হৃদয় দান করিব। ভূমি অতি আদরের ধন । অতিশয় অাদরের সহিত তোমাকে হৃদয়ে স্থান দান করিব। আমাদের তুমি ভিন্ন আর কেহ নাই। তোমার প্রেমানন দেখিলেই আমরা কৃতাৰ্থ হই । হৃদয়ই বুঝিতে পারে তোমার প্রেমানন দেখিলে তাহার কি অানন্দ । সে আর কিছুরি প্রার্থী নহে; কেবল সেই আনন্ধের ভিখারী। নাথ ! আমাদের যুদ্ধয়ে তোমার জানুঙ্গ-মৃধা বর্ষণ কর । অ ‘মরা য়েন্থ তীয় ঋন করিয়া মোহিত হুইয়া