জাগ্ৰত, সকলেই জানন্দ উল্লাসে পরিপূর্ণ। সূৰ্য্যস্ত হইলেই আর সে ভাব লক্ষিত হয় न । नकएनरे डेनमार्डिशैन रहेग्रा বিশ্রাম-শয্যায় মৃতবৎ অচেতন হইয় পড়ে । আমরা আলোক দেখিয়া দীপের অস্তিত্ব অনুভব করি, রশ্মি দেখিয়াই দূরদূরস্থ সূর্যের অভু্যদয়ে স্থির-নিশ্চয় হইয়া থাকি, গন্ধ আত্রাণ করিয়া পুষ্পের বিদ্যমানতাবিষয়ে নিঃসংশয় হই, কিন্তু কাহার সভাতে এই সমুদায়ের সত্তা, কার অস্তিত্বের প্রতি নির্ভর করিয়া এই জগৎ সত্যরূপে প্রকাশ পাইতেছে ? "সতি দীপ ই বালোকঃ সত্যৰ্ক ইব বাসর: সতি পুপ ই বা মাদশ্চিতি সত্যং জগত্তথ{" , সেই চেতনবান পরব্রহ্মের সভাতেই স্থলর-জঙ্গম সম্বলিত এই প্রকাণ্ড জগৎ সত্য রূপে প্রকাশ পাইতেছে । তের অস্তিত্বে—অামারদের অস্তিত্বে সেই জাগ্রত জীবন্ত ঈশ্বরের সত্ত। সৰ্ব্বক্ষণই আমারদের সন্নিধানে দীপ্তি পাইতেছে । অীলোক জোতি, বাহ্য জড় পদার্থকেই স্তরঞ্জিত করে; যেখানে দীপালোক সূৰ্য্যজ্যোতি এই জগ r * | t * I f .." W. \ , * W. d * ". l w . ', ‘i’, ‘’ ". A f : * l 1 կմ 1. w , , * " . م ,o * • لود w kr է: ՞r r м i r & : l * - * t -- i W. R ! . i , w l
- l r * 'ಣ್ಣ ! :יהיה 糖 ነ 4, "" is I I % * - *
o ^, : * , , • I * ጎ , » o لی r I t * , '. t *} to i r | o i I t l f { } | | | | | n প্রবেশ করিতে পারে না, সেই শরীর-অভ্য- , স্তরস্থ আত্মাকে কে জাগ্ৰত করিয়া তুলিল, , কার মঙ্গল-জ্যোতি লাভ করিয়া, কার অমৃত- ; গন্ধ আস্ত্ৰণ করিয়া আত্মা এখন নব জীবন ধারণ করিল ? যার সত্তাতে জগতের সত্তা, র্যার জ্যোতিতে জগতের জ্যোতি, অন্তরা কাশে তাহারই প্রকাশ সন্দর্শন করিয়া— র্তারই সন্ত সন্নিকৰ্ষ প্রত্যক্ষ অনুভব করিয়া আত্মা হৰ্ষ উল্লাসে স্ফৰ্ত্তি উদ্যমে জাগরিত श्हेब्र। उनि । দীপ থাকাতেই যেমন আলোক বিক্ষিপ্ত হয়, সূৰ্য্য थाकोटउद्दे ८यभब ब्रथ्रिा बिशैब्रिउ হইয় থাকে, পুষ্প থাকাতেই যেমন সৌগন্ধ বিস্তারিত হয়, তেমনি সেই জাগ্রত জীবস্ত ఫ్చి o'సె ধৰ্ম্মরাজ ঈশ্বর বিদ্যমান থাকাতেই ধৰ্ম্মের নামে ঈশ্বরের নামে শত শত আত্মা জাগ্রত হইয়া ব্ৰহ্ম-নামের পবিত্র ধ্বনিতে এই স্থtনকে স্বগোপম আনন্দ-ধাম করিয়া তুলিতেছে। তিনি বিদ্যমান থাকাতেই ভূমণ্ডলে সত্যের জয় ধৰ্ম্মের জয় ঘোষিত হইতেছে । ঘোর অজ্ঞান অন্ধকারের মধ্যে অরণ্য-পৰ্ব্বতনিবাসী অসভ্য পশুবৎ লোকদিগের অভ্যস্তরে ও ধৰ্ম্মজ্যোতি দীপ্তি পাইতেছে, এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান-সমন্বিত স্ন সভা জনপদে ও ঈশ্বরের মহিমা উজ্জ্বলতর রূপে পরিকীৰ্ত্তিত হইতেছে। মানব-বুদ্ধির বিড়ম্বন প্রযুক্ত কত সময়ে কত স্থানে ধৰ্ম্ম-জ্যোতি বিস্তার পক্ষে কত শত বিল্প বিপত্তি উপস্থিত হইয়। জন-সমাজকে নিবিড় মোচ নীহারে তাচ্ছিন্ন করিয়াছে,কিন্তু সূৰ্য্য প্রকাশিত হইলে যেমন সকল অন্ধকার কুজবটিকা বিনষ্ট হুইয়া শুভ্র জ্যোতিতে চারিদিক আলোকিত হইয়া উঠে তেমমি ঈশ্বরের ধৰ্ম্ম-জ্যোতিতে সকল বাধা বিঘ্ন হাজ্ঞান ও মোহ-তান্ধকার তিরোহিত স্থ য় দি বা ধৰ্ম্ম-জ্ঞানালোকে ८नहे नकन জনপদ নবজীবন ধারণ করিতেছে । উচ্চতম তরুশাখাশায়ী বিহঙ্গই যেমন সর্বাগ্রে পূৰ্ব্ব গগন আরক্তিম দেখিয়া উচ্চরবে সুর্ঘ্যের আগমন-বাৰ্ত্ত প্রচার করত সকলকে জাগ্রত করিয়া তোলে, তেমনি মোহাচ্ছন্ন জনপদ মধ্যে যে সাধু সৌভাগ্য-বলে উন্নততম জ্ঞান-গিরিতে আরোহণ করিয়া থাকেন, তঁtহাবই নিৰ্ম্মল বিশুদ্ধ আত্মাতে ঈশ্বরের মঙ্গল জ্যোতি সর্বপ্রথমে প্রতিফলিত হয় । তারই প্রাণ-বিহঙ্গ প্রেম উল্লাসে উৎফুল্প হইয়। অন্তরাকাশে সেই সত্য-সূর্ঘ্যের অভু্যদয় সন্দর্শন করিবার জন্য সকলকে আহবান করিতে থাকে, তারই আহানে ঈশ্বরের নামে नरून यांच्ची खtअंउ श्रेञ्चl, उशन"ftनग्न छनT जछािनिज्र इग्न, ७दै झो ७रु ७को ७उ
