পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২২৭

منطح عیسی مسیحجم بسجیبی জনগণ প্রদান না করিবেন, যদি অনন্য-আশ্রয় দীন অন্ধ ভিখারী অথবা রোগ শোকার্তকে সংসার-আশ্রমী দাতৃবর্গ অন্ন বস্ত্র, ঔষধ পথ্য এবং সাস্তুনা দানে নিযুক্ত না থাকিবেন, তাহা হইলে কে আর জগতের মুখ শান্তি জ্ঞান ধৰ্ম্ম-বৰ্দ্ধনে যত্নবান হইবে । ঈশ্বরকে আদর্শ করিয়াই যথাসাধ্য দানধৰ্ম্মে নিযুক্ত থাকিবে। কোন ব্যক্তিকে সাহায্য করিয়া স্ফীত হইবে না, বা দন্ত মাৎসর্ঘ্য প্রকাশ করিয়া কাহার ও হৃদয়ে লেদন। প্রদান করিবে না। লোকের প্রকৃত অভাব দেখিয়াই তাহার যাচ ঞার পূর্বেই স্নেহ প্রেমে এবং কৰ্ত্তব্য জ্ঞানে নিয়মিত হইয়া স্বতঃপ্রবৃত্ত হও তই দান করিবে । যাহাতে প্রকৃতএভাল-বিশিষ্ট লোকের যাচকতার দ্বার হৃদয়ের স্বাধীন ভাবের স্বাধীন চিন্তার থৰ্ব্ব ম: হয়, এরূপ ভাবে সাহায্য দানে প্রবৃত্ত ! আমি দাতা, আমি ধনী, আমি | হইবে । দীন-অন্ধ প্রতিপালক, আমি জ্ঞান ধৰ্ম্মের উৎসাহবৰ্দ্ধক আপনার লঘু চিত্ততার পরিচয় প্রদান করিবে ন, বরং কর্তব্য সাধনে যে করুণাময় পরমেশ্বপ আমাকে কথঞ্চিৎ ক্ষমতাবান করিয়াছেম, ইস্থার জন্য র্তাহারই সন্নিধানে প্রীতি-কৃত জ্ঞতা-ভরে অবনত হইয়াই থাকিবে । তিনি । যেমন নিঃশব্দে বিনা প্রার্থনায় জীবের অযুত অগণ্য কামনা পূর্ণ করিতেছেন, তেমনি বিনা আড়ম্বরে সেই ঐশ্বরিক ভাবের অনুকরণ করত দান ধৰ্ম্ম দ্বারা জীবনের স্বার্থক্য সম্পাদন করিবে । এই জন্যই ধৰ্ম্ম-গ্রন্থে উক্ত হইয়াছে যে "छानान्न ठूकव्र९ ठाङ श्रृभिंगा भछि कि५न ।” प्रश्ॉडींद्रङ । ছে তাত ! ভূমণ্ডলে দান অপেক্ষা छूकग्न कई चांद्र किछूहे माहे ! ८कन ना বিবেচনা করিয়া দান করিতে না পরিলে বলিয়া কদাচ স্ক্রীত হইয়৷ ৷ উন্নতি দেশের প্রকৃত স্ত্রীশিক্ষণ | | | | | | ९ २ १ माउ शृशेडा से उ८ब्रब्रहे अमिके घाँदाब्र সম্ভাবনা । memimamiņš প্রকৃত স্ত্রীশিক্ষ। বর্তমান সময়ে বঙ্গদেশে স্ত্রীশিক্ষার দিন দিন শ্ৰীবৃদ্ধি দেখা যাইতেছে । প্রতি ৎসরেই বঙ্গদেশে বালিকা-বিদ্যালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি হইতেছে এবং তাঁহার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থী বালিকাগণের ও সংখ্যা বুদ্ধি হইতেছে । সম্প্রতি তাবার বঙ্গীয় অব লীগণ সুখ্যাতির সহিত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইতেছেন ; গত তিন বৎসরের মধ্যে পাচ জন বঙ্গীয়া কুমারী প্রবেশিক এবং দুই জন এল, এ, পরীক্ষাঃ উত্তীর্ণ হইয়াছেন। আর কয়েক বৎসরে বঙ্গীয়া নারীগণের মধ্যে অনেকে বি, এ, এম, এ, পরীক্ষা দানে কৃতকাৰ্য্য হইবেন তাহা স্পষ্ট দেখা যাইতেছে! অনেকে প্রচলিত প্রণালী অনুসারে স্ত্রীশিক্ষার এই রূপ অতিশয় হিতকর শুভকর জ্ঞ}ম করিতেছেন এবং ই হার বলে বঙ্গ দেশ অচিরাৎ সভ্যতার উচ্চ মঞ্চে আরোহণ করিতে পরিবে এরূপ আশা করিতেছেন । কিন্তু আমরা বঙ্গীয স্ত্রীলোকদিগের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধিধারিণী হওয়া বঙ্গদেশের বিশেষ মঙ্গলের ও উন্নতির চিহ্ন বিবেচনা করি না । বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত উচ্চ শিক্ষার কি শুভকর ফল তাহা অtমরা বঙ্গীয় যুবকগণের দৃষ্টান্তেই দেখিতে পাইতেছি । ইহার প্রাচ্য সাহিত্য, বিজ্ঞান, ইতিহাস, গণিত, দর্শন শাস্ত্র, ন্যায়, বার্তাশাস্ত্র প্রভূতিতে জ্ঞান লাভ করেন কিন্তু সেই জ্ঞান ডাহাদিগের জীবনকে পবিত্র ও উন্নত্ত করা দূরে থাকুক বরং তাঁহাদিগের অধি কাংশের জীবনকে অপবিত্র ও অবনত ক