পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& 2.切* ब्रिएल मूझे इज़ । निभिउ रत्रवानिश्रहगद्र মধ্যে অনেকেই ধৰ্ম্মে বিশ্বাসশ্বন, নাস্তিক, ংশয়বাদী, স্বদেশের উন্নতির সম্বন্ধে অন্ধ, এবং মদ্যপান প্রভূতি কতকগুলি ঘৃণিত দোষে কলুষিত । আমাদিগের সম্পূর্ণ অা শঙ্কা হইতেছে যে, বঙ্গীয় স্ত্রীলোকেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষ-প্রণালী-অনুসারে শিক্ষিত হইলে বঙ্গীয় শিক্ষিত পুরুষদিগের নায় ভছর ধৰ্ম্মে বিশ্বাসশন ও সুনীতি-বিচু্যত হইবেন । স্ত্রীজাতির মাতারূপে পুত্র কন্যার উপর প্রভূত ক্ষমত দৃষ্ট হয়। বালা কালে মাতার নিকট হইতে তামরা যে সকল ভাব প্রাপ্ত কই এবং যে সকল বিশ্বাস শিক্ষা কবি, তাহার এতদুর বল যে জীবনের so طی به جا مهمبختمانهایی و همه مجمع اقتصمیمنتجعهسیع سنسور t তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । - *- SAA T AMAAA AAAAS AAASASAAA AAAAggCAgMMS SSSSS S S I \ শিক্ষা স্ত্রী-হৃদয়ের “স্বাভাবিক কমনীয় কোমল গুণ সমূহের ধ্বংশ সাধন করিয়া স্ত্রী-স্বভাবকে প্রায় পুরুষ-স্বভাবে পরিণত করিয়া ফেলে । স্নেহ, প্রেম, দয়া, বিশ্বাস, শ্রদ্ধ}, ভক্তি প্রভৃতি হৃদয়ের মহৎ গুণ সকল পুরুষ অপেক্ষা স্ত্রী-প্রকৃতিতে অধিকতর তেজস্ব দেখা যায় । স্ত্রী-স্বভাব ঐ সকল গুণ-প্রধান । যে শিক্ষ-প্রণালী কেবল বুদ্ধি বৃত্তি সকলের পরিচালনীয় নিয়ত নিয়োজিত করিয়। ঐ সকল গুণের পরিবর্দ্ধন ও উন্নতির .o শেযাবস্থা পৰ্য্যন্ত তাছা আমাদিগের হৃদয়ে । আধিপত্য করে । উচ্চ-শিক্ষ!.প্রাপ্ত ধৰ্ম্মে বিশ্বাস শূন্য ও স্তনীতিনিচু্যত বঙ্গীয় নারীর পুত্র কনা? --অর্থাৎ =ারী বঙ্গ বাসিগণ যে অত্যন্ত অবমত-চরিত্র কুইবে তাহ: আমরা অনায়;সে বোধগম্য করিতে পারিতেছি । বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষ-প্রণালী স্ত্রীলোক গণেব প্ৰক্ষে কোন ক্রমেই উন্নতিকর 9932f, 1 প্রকৃতির বিভিন্নতার মিমিভ ইয়ের পক্ষে ংক প্রকার শিক্ষর উপলে;গিত তাস בשיא" ुz স্ত্রী-প্রকৃতি স্বভাবত হৃদয়-প্রধান, এবং পুরুষ-প্রকৃতি স্বভাবত বৃদ্ধি-প্রধান । অতএব তা হকের প্রকৃত স্ত্রীশিক্ষা বলা যাইতে পারে যাছার মুগা উদ্দেশ্য হৃদয়ের উন্নভি এবং গৌণ উদ্দেশ্য বৃদ্ধির উন্নতি । বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ, পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হুইবার জন্য যেরূপ শিক্ষা প্রদত্ত হয় তাহ। বুদ্ধ প্রধান শিক্ষ, দদয়-প্রধান শিক্ষ। নছে; অতএব ঐ প্রকার শিক্ষা স্ত্রীজাতির পক্ষে উপযুক্ত শিক্ষা নহে। ঐ রূপ

এম এ, অতএব বিশ্ববিদ্যালয়ের কলুষিত জীবনকে পবিত্র বিশেষ বিঘ্ন উপস্থিত করে সেই স্ত্রী-প্রকৃতিবিধ্বংশকারী শিক্ষা-প্রণালীকে কি প্রকারে প্রকৃত স্ত্রীশিক্ষ-প্রণালী বলা যাইতে পারে । স্ত্রী-প্রকৃতিতে উক্ত প্রকার গুণ সঞ্চলের বিশেম রূপ বিদ্যমান থাকাই স্ত্রী-প্রকৃতির মুগ্ধকর সৌন্দর্ঘ্যের কারণ। স্ত্রীজাতি এ পর্য্যন্ত কত পুরুষেব কঠিন ro ७ी ¢गौन्न *?-४:उठाँद হৃদয়কে কোমল করিতে, কত পুরুষের করিতে, কত পুরুষকে কত নিষ্ঠর কার্য হইতে বিশ্বন্ত করিতে এবং কত অবিশ্বাসী পুরুষকে বি مما -* - حہ سے শ্বসী ও ক্রস্তু করিতে সক্ষম হইয়াছে তাহর ঠয়ন্ত কর। মায় না । স্ত্রী ও পুরুষ-জাতির । i যে শিক্ষ-প্রণালী স্ত্রী-প্রকৃতির এই মহান-ফল দায়ী প্রকৃত সৌন্দর্য চরণ করিয! তাহকে সৌরভাবিহীন পুষ্পের ন্যায়, প্রভাহীন চন্দ্রের ন্যায় প্রতীয়মান করায় সে শিক্ষা-প্রণালী যে স্ত্রীজাতির পক্ষে কোন রূপেই উপযুক্ত নহে তদ্বিষয়ে আর কি সন্দেহ আছে । স্ত্রী জাতিকে প্রকৃত রূপে শিক্ষিত করিতে হইলে এপ্রকার একটি নূতন শিক্ষাপ্রণালী প্রবর্তন করা আবশ্যক যাহা মুখ্যরূপে স্ত্রী-হৃদয়ের এবং গৌণরূপে স্ত্রী-বুদ্ধির উৎকর্ষ সাধন করিতে সক্ষম হইবে প্রকৃত স্ত্রীশিক্ষার মুখ্য উদ্দেশ্য স্ত্রীহৃদয়ের কোমল ও মহৎ বৃত্তি সকলের পরি