পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.ههtits w মহে । কিন্তু ধৰ্ম্মই আত্মার স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য্য বলিয়া ধৰ্ম্মের আলোচনা আবশ্যক। এই অংশ গুলি শঙ্কর মতের মধ্যে অনেক পরিমাণে দেখা যায় । উভয়ের মধ্যে প্রভেদ বিস্তুর আছে, তাহ প্রদর্শন করা আমাদের উদ্দেশ্য নহে । ইউরোপীয় দার্শনিক স্পিনোজা ১৬৩২ খৃঃ অব্দে আমষ্টাডাম নগরে জন্মগ্রহণ করেন । ১৬৭৭ অব্দে হেগনগরে তাহার মৃত্যু হয় । তিনি ডেকার্ট নাম দশমিকের দ্বৈতবাদকে তাদ্বৈতবাদে পরিণত করেন। উtহার মতে পদার্থ একমাত্র দ্বিতীয় নাই । এই একমাঞ্জ পদার্থ ঈশ্বর । যাহা শ্রম ;-মি রপেক্ষ হইয়! আপনাপনি বিদ্যমান থাকিতে পারে এবং অন্যের সাহায্য ব্যতীত স্বতই হইতে পারে তাহকে অন্য কোন বস্তুর ভবন প। যাইতে পারে মৃ }র ভর • } পদার্থ বলে । ল্যতীত যাহার ভাবন। шв8 -ية. جد سهمي بجامعة أبيضوية سييونه -- حه. يحي خيا حجعجع Sa তাছাই পদাৰ্থ । স্পিনোজার মতে ইহাই পদার্থের প্রকৃত লক্ষণ । পরমেশ্বরই একমাত্র অদ্বিতীয় পদাৰ্থ । ইহার দুইটী গুণ আমাদের জ্ঞেয় ;–জ্ঞত্ব এবং ব্যপি ত্ব,জ্ঞান এবং বিস্তুতি । স্পিনেমতে জ্ঞাষ্ট্র-রহিত কোন ব্যাপক ল । ঈশ্বর হইতেই জগ;তর উৎপত্তি, ঈশ্বরই জগতের মূল কারণ । ঈশ্বর স্বাধীন এবং স্বেচ্ছাপ্ররক্ত হইয়। কার্য্য করেন । তাহার ইচ্ছা মঙ্গলময়ী । জ্ঞানের বুদ্ধি সহকারে অমর ঈশ্বরকে ভাল বাসিতে শিক্ষা করিব । ঈশ্বর-প্রীতিই আমাদের সুখ এবং স্বাধীনতা ! মুক্তি ধন্মের পুরস্কার নহে; কিন্তু মুক্তিই প্রকৃত ধৰ্ম্ম । অতএব আমরা মুক্তির নিমিত্ত সৰ্ব্বদা যতমান হইব । স্পিনোজার অদ্বৈতমত এবং শঙ্করাচার্থ্যের অদ্বৈতমত কতক অংশে এক রূপ ! শঙ্করাচাৰ্য্য সম্বন্ধে সমস্তই বিবৃত হইয়াছে। এই মহাপুরুষ ভারতবর্ষের যে মহোপকার জ্ঞান কতদূর প্রামাণিক | os_ پيليبييسيسيبي بي سي بي جيج o: To:కFEEణిస్తొ 'SS)な 聲 -- جوتييه فعمريكي بقعتيفلكيخصيه كحوي قسم جحضم করিয়াছেন তজ্জন্য সমস্ত ভারতই তাছার নিকটে কৃতজ্ঞ রহিয়াছে। ভারতবর্ষে ষ্টাঙ্গার নাম চিরস্মরণীয় থাকিবে । র্তাস্থার বিষয়ে আর কোন নূতন জ্ঞাতব্য প্রাপ্ত হইলে আমরা ভবিষ্যতে পাঠকবর্গের গোচর কপ্লিব। (fl. Muud তত্ত্বজ্ঞান কতদূর প্রামাণিক। ৪৪৫ সংখ্যক পত্রিকার ৯৯ পৃষ্ঠার পর । প্রজ্ঞ, পরমাত্ম-হইতে ভিন্নরূপে, আবিভূর্ব হুইবার জন্য অহংভাবের প্রয়োজন ; অহং ভাব, প্রজ্ঞা হইতে ভিন্নরূপে আবিভূতি হইবার জন্য ইন্দ্রিয়, মন এবং বিষয়ের প্রয়োজন । তাই সাংখ্য দশন বলেন যে, ভোগসাধক ইন্দ্রির মন এবং ভোগ্য বিষয়ের মূল উপাদানু-স্বরূপ স্বক্ষম আদি-ভূত, বির্ভাব স্বরূপ । ইন্দ্রির মন-রূপ শৃঙ্খল দ্বারা অহংভাবকে বিষয়েতে বদ্ধ করিয় তাহার স্বতন্ত্র অভিব্যক্তি সাধন করা সৃষ্টির একতম উদ্দেশ্য ; ইহাব যে প্রকরণ, তাহর নাম অনুলেমি পদ্ধতি । তাহার পর প্রজ্ঞার সংক্রমণ-দ্বারা পরমাত্মর ভবের ভাবুক করিয়া উত্তরোত্তর তাহার (অহংরাপা জীবের ) মুক্তিসাধন করা সৃষ্টির অন্যতম উদ্দেশ্য , ইকীর শ্বে প্রকরণ.তাহকে বলে প্রতিলোম পদ্ধতি । অণ্ডের অভ্যন্তরে যেমন জীব, জীবের ইন্দ্রিয়গণ, এবং তাহার ভোগসমগ্রী, একীভূত হইয স্থিতি করে ; তেমনি প্রজ্ঞার অভ্যন্তরে অহংভাব, অহংভাবের বহিঃস্ফৰ্ত্তি স্বরূপ ইন্দ্রিয় মন, এবং তাহব ভোগ-সামগ্রীর মূল উপাদান-স্বরূপ সুক্ষভূত, এ তিনটি প্রথমে একীভূত অবস্থায় অবস্থিত ছিল । তখন—অহংভাবের মধ্যে ইন্দ্রিয় মনের মধ্যে ভোগসামগ্রীর মধ্যে ভেদের অভিব্যক্তি হয় নাই—ন্থটির সেই প্রাগবস্থা। তাহার পর, তিনই অভিব্যক্তি হইতে উত্তরোত্তর অভিব্যক্তিতে পরিণত হইতে লাগিল। বাছা দ্বারা পরিপুষ্ট হইয়া যুগযুগান্তর পরে ইন্দ্রিয়-সহকৃত-অহংভাৰ ক্রমশঃ অভিব্যক্ত হুইবে, সেই আদিভূত, আদি