・設ぐ)S) অন্ন, এড় সুক্ষম ষে, তাছাকে আকাশ বলা হইয়া থাকে । আবির্ভুলের বহিস্করণ এবং ভাবের আকর্ষণ, এ দুইটি ব্যাপার ইতিপূৰ্ব্বে যাদ্ধা প্রজ্ঞাতে দৃষ্ট হইয়াছে, তাহা হটির সর্বত্রই কোন না কোন রূপে দেখিতে পাওয়া যায়। আকাশজাতীয় অতার সুক্ষম যে একটি লাসক * পদার্থ, যাহার নৰ্ত্তন দ্বারা আলোক বোধের উৎপত্তি হয়, তাহাতে যে ঘাত প্রতিঘাত চলিতে থাকে তাঙ্ক ও সেক্ট বহিষ্করণ এবং আকর্ষণ ; গ্ৰহগণের কেন্দ্র তিগ Centritugal এবং কেন্দ্রানুগ (:entripetal ভাব যাহা দেখিতে পাওয়া যায়, তাহাও সেই বহিষ্করণ এবং আকর্ষণ ; উদ্ভিদের শাখা-প্রশাখা বিস্তার এবং তাহীদের সকলের মধ্যে প্রাণের টান যাহা দেখিতে পাওয়া যায়, তাছাও সেই বহিস্করণ এবং তাকর্ষণ ; জীবের তাঙ্গ-প্রত্যক্ষ বিকাশ এবং তাহদের মধ্যে পরস্পর ব্যথার-ব্যথিতৃ-রূপ মনের টান বাহা দেখিতে পাওয়! যায়, তাছাও সেই বহিস্করণ এবং আকর্ষণ ; পরমাজু হইতে আত্মার বিচ্ছেদ, এবং তাহার প্রতি আত্মার আন্তরিক টান ঘাহ রহিয়ছে, তাছা ও সেই বহিষ্করণ এবং আকর্ষণ । আবির্ভাবকে তাপনা-চইভে পরমণত্ম! আপনার পৃথকু করিব প্রকাশ করিতেছেন এবং উত্তরোত্তর আপনার সদৃশ করিয়া গঠিয়া তুলিতেছেন,--সামন্যতঃ ইছাই তিনি যে এইরূপ করিতেছেন, ইহ! তিনি তাপনার ভুষ্টি-প্রকরণ । •S ! অসীম য়;সেই করি ভছেন,—উছার মঙ্গল-ইচ্ছাময় অধিস্তনই সৃষ্টির একমাত্র প্রবর্তৃক । পরমাত্ম সমস্ত চালাইতেছেন অথচ তিনি একপদ ও চলেন ন , তিনি সকল কাৰ্য্যই করিতেছেন অথচ তিনি কোন কাৰ্য্যই করেন না—হষ্টির এই যে একটি আশৰ্মা-ভাব, ইহার একটি ভৌতিক উদাহরণ জাং স্বৰ্য্য যেমন পৃথিবীকে আকর্ষণ করে পুথিবীও সেইরূপ স্বৰ্য্যকে আকর্ষণ করে ; কিন্তু স্বর্যাকে , Hastic এই ইংরাজী শংকর গঠন भृक्ने বেt { হয় যে, লস-ধাতুই উঠার মুল । লাস শব্দে নুষ্ঠা সুঝায় , ঘাত-প্রতিঘাতে তরঙ্গের নায় নৰ্বন-ক্ষম— এই, বোধ হয়, Elastic শব্দের অর্থ । ল{সক শব্দে ও फै श्र१ नूच (*ः । তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । প্রেম-প্রভাবে অনা- ৷ । ' ' ' '$• श्i. ५ wीं পৃথিবী এত অলপ চলায় যে, তাছা না চলাইবারই মধ্যে। হুর্ঘ্য যদি অসীম হইত ডাছা হইলে পৃথিবী অণদবেই সুৰ্য্যকে চলাইতে পারিত না । তাছা ছইলে সুর্যের অধিষ্ঠানই সুৰ্য্যের চলন স্বরূপ হইত। পরমাত্মার অধিষ্ঠান-মাত্রই পরমাত্মার চলনক্রিয়া, পরমাত্মার নিষ্কিয়-ভাবই উহার সক্রিয় ভাব, পরমাত্মার অটল প্রভাবই সমস্ত জগতের নিয়ামক এবং পরিচালক । পরমাত্মা অটল মঙ্গল ইচ্ছ:রূপে স্থিতি করিতেছেন, এই ভাবের আকর্ষণেই সমুদায় জগৎ তাহার অভিমুখে তালমান-লয়ে পর্য খান করিয়েছে। পরমাত্মাতে প্রেমের এমনি অসীম প্রগাঢ়তা যে, তিনি বাহিরে অদৃশ্য অথচ তাহার প্রেম ভিতরে ভিতরে সকল বস্তুতেই কোন না কোন রূপে জানান দিতেছে,— সকলেই পথ চিনিয়। চিনিয়া তাহার নিকট প্রত্যুদগমন করিতেছে । পরমাত্মার প্রতি জগতে । এই যে আকর্ষণ ইহাই প্রতিলোম পদ্ধতি। অনু6**{{भा প্রতিলোম পদ্ধতির বিশেষ বিশেম সোপান যেরূপ হুষ্টিতে দৃষ্টিগোচর হয় তাহ পরে প্রদর্শণ করা যাইতেছে । অনুলেম পদ্ধতির এবং সোপান-পরম্পর মহ ইতিপূৰ্ব্বে প্রদর্শিত হইয়াছে তাহা এই ; -- পরমাতা | প্রক্ল ত ! (প্রজ্ঞ। | অহংভাব * محاسبه مسیحصر ’ي (অস্তুর্বাহ) সুহ্মভুত ইন্দ্রিয় ! স্থ,ਗੁਣ উপরি-উক্ত সোপান-পরম্পরার মধ্যমটি অহংভাব ; অহং ভাবের উৰ্দ্ধে পরমাত্মা, প্রকৃতি, প্রজ্ঞা,
- অহংভাব শব্দটি দ্বারা দার্শনিক অহংকার শব্দের ७ङ्कड अर्थी भूलिग्न ८न १थ्रा इहेन । झलिङ छायाग्न অহঙ্কার বলিবামাত্ৰ গৰ্ব্ব বুঝায়, অহংকার শব্দের দার্শনিক অর্থ “আমি কওঁ|” এই রূপ একটা মনেব छाद ; जुर्थीउब्रनTाग-डएक अइ९डाद *श छूउन étग्नर्भ করিলাম ।
