পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हैङार्छ :४०९ নাতে ঈশ্বরের পূজাৰ্চনা, তাহার প্রতি প্রীতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিয়া দান-ধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান না করিলে, এতদেশীয় লোক-সাধারণকে ধৰ্ম্ম-স্বারে প্রত্যবায় স্বীকার করিতে হয় । কি গৃহ অট্টালিকার সূত্রপাত, কি অভিনব গৃহ-প্রবেশ, কি বিদেশ-যাত্রা, কি বিদ্যারম্ভ প্রভৃতি বিষয়গত কি ব্যক্তিগত সকল কার্য্যেই ঈশ্বরই এদেশের একমাত্র চিরশরণ্য ও চিরসুহৃৎরূপে প্রপূজিত হইয়া থাকেন। সেই কারণেই শয়ন স্বপ্নে, ভোজন ভ্রমণে র্তাহরই নাম পরিকীৰ্ত্তিত হয় । তিনি কেবল অামারদিগের ধৰ্ম্মরাজ্যের রাজা নহেন, তিনি বিষয়-রাজ্যেরও একাধিপতি । তিনি আমারদের প্রতি জনের গৃহ-দেবতা, প্রতি আত্মার পুরস্বামী, প্রতি সম্পদ সৌভাগোর একমাত্র বিধাতা । সেই জন্যই প্রতি পণ্যশালায় উাহার নাম উজ্জ্বল সিন্দ র-অক্ষরে লিথিত হয়, সেই কারণেই বিষয়-ব্যাপারের প্রতি-পত্রেই তাহারই পবিত্র নাম শিরোভূষণ রূপে শোভা পাইতে থাকে, সেই জন্যই তাহার পুণ্যনাম না লিখিয়া এদেশের কোন লোক কোন কার্য্যেই প্রবৃত্ত হয় না, সেই কারণেই সেই অভয় সিদ্ধিদাতার পবিত্র নাম উচ্চারণ না করিয়া কোন তার্য্য-সন্তানই গুহ হইতে বহির্গত হয়েন না। তাহাকে সাক্ষী না করিলে এদেশের কোন কাৰ্য্যই সিদ্ধ হয় না । আর্যা-জাতির রীতি পদ্ধতি, আচার ব্যবহার, ক্রিয়াকাণ্ড বিশেষরূপে আলোচনা করিয়া দেখিলে স্পষ্টই প্রতীতি ছয়, যেন ইহারা ঈশ্বরকে নয়নের জ্যোতি আত্মার অন্তরাত্মা রূপে জাগ্রত জীবন্ত ভাবে প্রত্যক্ষ উপলব্ধি করিয়া থাকেন। शलिएङ झनग्न दिलेोऽf झग्न ! gशन (नई श्रांर्षाকুলোস্তব অনেক সন্তান-সন্ততি বিষয়-স্বধ্বস্ব লোকদিগের দূষিত সহবাসে থাকিয়৷ ৰিজাতীয় শিক্ষা সভ্যতা লাভ করিয়া সেই বর্ষ-শেষ ব্রাহ্মসমাজ 2(。 সকল স্থনীতি সদাচারের প্রতি ঔদাসীনা প্রদর্শন করিতেছেন। অনুকরণ-প্রভাবে বিষয়-রাজ্য হইতে ঈশ্বরের নাম অন্তরিত করিয়া দিয়া স্বার্থ-লাভের পথই প্রশস্ত করিতেছেন। যে দেশের সাহিত্য কাব্য,দর্শন অলস্কার প্রভৃতি সকল গ্রন্থের আরম্ভেই আবহমান কাল ঈশ্বরের স্তবস্তুতি, প্রার্থনা-বাক্য বিন্যস্ত হুইত, তরলমতি যুবকবৃন্দের কথা দূরে থাকুক, এখন জ্ঞানীপ্রধান গ্রন্থকারগণও আপন আপন গ্রন্থের প্রথম পত্র শুদ্ধ ঈশ্বরের পবিত্র নামে অলঙ্কত করিতেও সঙ্কুচিত হইয়া থাকেন । এটা কি আর্য্য-প্রকৃতির আর্য্য-রীতি-নীতির বিরুদ্ধ কার্য্য নহে ? এটা কি বিজাতীয় সভ্যতা অনুকরণের বিষময় ফলরূপে পরিগণিত হইতে পারে না ? যে দেশের বিচারালয়ে ধৰ্ম্মেরই বহুল আদির ছিল বলিয়া বিচারস্থান ধৰ্ম্মাধিকবণ নামে অভিহিত হইত, মেথানে সত্যপ্রকাশের জন্য ধীর-প্রকৃতি বিচারপতিগণ সাক্ষিদিগকে ঈশ্বরের সত্তা সন্নিকর্ষ বিশেষ রূপে বুঝাইয়া দিতে চেষ্টা পাটতেন, সতীকথন-জন্য পারলৌকিক সদগতির বিষয় বিশদরূপে হৃদয়ঙ্গম করিয়া দিতেন, লোকভয় তুচ্ছ করিয়া সত্য বাক্য উচ্চারণে উৎসাহিত করিবার নিমিত্ত, সাক্ষীকে সস্বেপন পূর্বক বলিতেন

  • একোইহমৰ্ম্মীতাত্মানং যত্বং কল্যাণ মন্যসে । নিত্যং স্থিতস্তে হৃদ্যেষ পুণ্যপাপেক্ষিত। মুনি: "

“হে ভদ্র । আমি একাকী আছি, এই যে তুমি মনে করিতেছ, ইহা মনে করিবে না ; পূণ্যপাপদশী সৰ্ব্বজ্ঞ পুরুষ তোমার হৃদয়ে নিত্য স্থিতি করিতেছেন ৷ ” এখন সেই বিচারালয় হইতে ধৰ্ম্ম-শাসন এবং ঈশ্বরের নাম পর্যস্তুে অন্তরিত হইয়াছে । এখন ধৰ্ম্ম-ভয়-প্রদর্শন বিধি-বিরুদ্ধ কার্য্য रुलिग्नी प्रथयथांत्रिज्र छ्झेशां८छ् । श्रांर्शीं-नगां