পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫৩ ७धकौ७ मश नभूझ खलमग्न दहश्र उडांज्ञ তরঙ্গ লীলা বিস্তীর করিতেছে । ভারতের এই দুর্ভেদ্য দুর্গ ভেদ করিয়া বৈদেশিক কোন শক্রই এস্থানে প্রবেশ করিতে পারিত না, জ্ঞাতিবিবাদ ব্যতীত বৈদেশিক যুদ্ধ এখানে আদৌ ঘটিত না । কিন্তু দেখা যায় যে যেখানে আত্মরক্ষার জন্য বিশেষ চেষ্টা সেইখানেই বীরের স্বষ্টি । ইউরোপ ইহার দৃষ্টান্ত স্থল। চতুদিকে বাহ্য শত্রুর অfক্রমণ, তন্নিবন্ধন এক এক দেশে খ্যাতবীৰ্য্য বিস্তর বীর জম্মিয়াছিলেন । কিন্তু ভারতবর্ষকে কখন বাহ্য উপদ্রব সহিতে হয় নাই । এখানে আত্মরক্ষার জন্য বিশেষ চেষ্টাও করিতে হয় নাই এই জন্য সাধারণত এখানে বলের চর্চা হইত না । যা কিছু ছিল বিপন্নরক্ষক ক্ষত্রিয় জাতির মধ্যে । পরে যখন মোগল সম্রাটের ভার তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা २० कम्न, ९ छीश ব্যতিক্রম হইয়াছে । এক্ষণে বঙ্গবসিদিগকে মধ্যান্ধুেই হনুমন্ত পরিশ্রম করিতে হয় । একেত দেশটি উষ্ণপ্রধান তাহাতে আবার সভ্যতার অনুরোধে বস্ত্রাবৃত হইয়। মধ্যাহ্লে গলঘৰ্ম্ম কলেবরে খাটিতে হয়, শারীরিক অবসাদের এইটিই বিলক্ষণ কারণ । আমাদের দেশে যে অপেক্ষাকৃত অধিকতর রূপে পান-দোষ প্রবেশ করিয়াছে এক শ্রমজ অবসাদই তাহার মূল । মদে যেমন অবসাদ জন্মে তেমনি আবার ইহা" দ্বারা অবসাদ নিবারণও হইয়া থাকে । সুতরাং এক্ষণে এই মাধ্যান্ত্রিক পরিশ্রম ও শ্রান্তিরক মদ্যই কি ইতর কি ভদ্র সকলকেই বলহীন করিয়া ফেলিতেছে । তৃতীয়ত শিক্ষা-প্রণালী। ইহা এই দুর্বল লতার একটি বিশিষ্ট কারণ । আমরা এস্থলে তবর্ষ আক্রমণ করিল তখন যথার্থতই এই ; ভারত জননী বীরপ্রসবিনী হইয়াছিল, তখন রাজপুতনার প্রত্যেক স্থান থর্মপোলি এবং প্রত্যেক ক্ষত্রিয় এক একটী লিওনিডস হইস্নাছিল । ইহার কারণ কেবল আত্মরক্ষার জন্য বিশেষ চেষ্টা । কিন্তু এখন আমর পরাধীন । ইংরাজ শাসনে আমরা আত্মরক্ষার নিরপেক্ষ হইয়। সুখে নিদ্রা যাই, এখন স্বচেষ্টা যৎসামান্য পরচেষ্টাই সৰ্ব্বম্ব, এই জন্য আমরা দুর্বল হইতেছি। দ্বিতীয়ত এই দেশ উষ্ণ প্রধান, তন্নিবন্ধন এতদ্দেশীয়ের স্বভাবতই শ্রমকাতর, এখানকার বাবস্থাশাস্ত্র পর্য্যালোচনা করিলে বোধ হয় যে ব্যবস্থাপকের দেশের প্রকৃতি বুঝিয়াই ব্যবস্থা প্রণয়ন করিয়াছিলেন। র্তামর প্রাতঃকাল ও অপরায় পরিশ্রমের জন্য নির্দেশ করিয়াছেন। মধ্যাস্তুে কেবলই বিশ্রাম, এই জন্য পূৰ্ব্বতন লোকের বলিষ্ঠ থাকিতেন । কিন্তু এখন সেই নিয়মের এক জন বিচক্ষণ শিক্ষকের বাক্য প্রমাণস্থলে উদ্ধত করিতেছি। তিনি কোন বক্তৃতায় বলিয়াছিলেন; “কে বলিবে যে আজকালের যুবক সে কালের বাঙ্গালীর ন্যায় স্থস্থ নির্দোষ ও সুখী জীব । বর্তমানে অনেকের যে অকাল মৃত্যু হয় এবং অনেকে যে জীবন্মত হইয়া থাকে ইহার কারণ কি ? দীর্ঘায়ু পাইবার যে সকল প্রাকৃতিক নিয়ম আছে সে সকলের কি কিছু পরিবর্তন হইয়াছে ? কোন অপ্রত্যক্ষ কারণ কি আমাদিগের দেশে রোগ আনিতেছে,ন আমরা নিজেই তাহার কারণ? আমরা কি আমাদিগের ও আমাদিগের ভাবী বংশের হৃদয়ের শোণিত দিয়া ঐ সকল রোগের প্রাপ্তি-পত্র স্বাক্ষর করি নাই ? রবিবারেই হউক কিম্বা সোমবারেই হউরু ঐ গ্রামনিবাসী বৃদ্ধের প্রতি দৃষ্টিপাত কর, দেখ সে নিয়মিত সময়ে অতি প্রভৃষে শয্যা হইতে গাত্ৰোখান করিয়া প্রফুল্ল অন্তঃকয়ণে দৈনিক কাৰ্য্য সকল সম্পাদন করি८ऊष् । शृिङ्गः:औप्ा, रश्नं, विषगश्वङिl ७