পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৭

ج هما لا نأ بة أبه মদ্যজ শারীর কম্পন যে কি তাহ সে | জানে না। সে ফরাসী বিপ্লবের ইতিহাস জানে না বটে, কিন্তু সে অজীর্ণরোগ যে কি তাহাও জানে না । সে বীজগণিতের উচ্চতম শাখা মেক্সিম ও মিনিমার সূত্র জানে না বটে, কিন্তু সে অজীর্ণ-দোষ-জনিত উদরের স্ফীতিরোগ যে কি তাহাও জানে না । সে দেশীয় নিয়মানুসারে চলে অতএব তাহাকে দেখিলে স্বাস্থ্যের ও বলের প্রতিরূপ বলিয়। বোধ হয় । সে জ কৃৎ উদ স্ত্রী, কাশ ও পক্ষাঘাত রোগ সকলের নাম শুনিয়া হাসে এবং রেউচিনি ও কলfসস্থ, কোয়াসিয়া ও অনন্তমূল প্রভৃতি ভেস্ব দ্রব্যে ঘৃণা করে । তালার অার একটী চিত্র ও দেখ; ঐ অদূরে এক জন বঙ্গীয় যুবক। & حملے ں *(= উনি নিয়মের প্রতিরূপ, দীর্ঘ সূত্রতার অব তর,পহুমূত্র ও অতিসার,শিরঃভ্রমণ ও হৃৎস্পদিন প্রভৃতি রোগের ক্রাডসামগ্ৰী, छूछेिशेन, > স্তহীন, ধৰ্ম্মশূন্য, উনি পঞ্চবিংশতি বৎসরেই শারীরিক বল ও হিন্দ্রজাতি | শ্নেত-কেশ-বিশিষ্ট অশীতি বর্ষীয় বুদ্ধের ন্যায় | ই ই: পড়িয়ছেন এবং ক্রমাগতঃ বল কারক ও ধাতুপরিবত্ত্বক ঔষধ সেবন করিয়া অল্প । কাল পৃথিবীতে জীবিত থাকিবেন। এই দুইটি চিত্র দেখিয়া স্থির কর, ইংরাজী শিক্ষা আমাদিগের দেশের কি উপকার করিয়াছে।” এই বিচক্ষণ শিক্ষক যে সকল অনিষ্ট বর্ণনা করিয়াছেন তাহার মূল কারণ ক্ষীণ শরীরে অতিশয় মানসিক পরিশ্রম । ক্ষীণ শরীরে আতিশয় মানসিক পরিশ্রম করিলে কেবল ঐ সকল অনিষ্টের উৎপত্তি হয় এমৎ নহে, যে উদ্দেশ্যে পরিশ্রম তাহাও সফল হয় ন। । উপনিষদে যথার্থই উক্ত হইয়াছে “বলং বাচ বিজ্ঞানোপি ভূয়ঃ” । বাস্তবিকই বল বিদ্যা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ, কারণ, বল ব্যতীত বিদ্যtলtভ সম্ভবপর নহে, বিশেষত ক্ষীণবল হইয়াও খুঁচি বিদ্যালাভ হয় তাহা হইলে & ‘t বলের অভাবে জ্ঞানের অক্ষুরূপ সমস্ত কার্য্য সাধিত হইতে পারে না । ইউরোপবাসী বিদ্যার্থীরা যেরূপ প্রভূত পরিশ্রম সহকারে অধ্যয়ন ও বিদ্যানুশীলন করেন আমাদিগের বাঙ্গালী যুবকের সেরূপ পারেন না । ব্যায়াম-চর্চা ও জ্ঞানোন্নতি বিষয়ে ইংরাজের যেরূপ অধ্যবসায়, শ্রমশীলতা ও কষ্টসহিষ্ণুতা প্রদর্শন করেন বাঙ্গালীদিগের মধ্যে কয় ব্যক্তি তদ্রুপ পারেন ? কলেজ পরিতাগি করিয়া বিষয়-কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হইলে ত কথাই নাই । তৎকালে অনেকেই অধ্যয়নে সম্পূর্ণ বিমুখ হন । ইহার কারণ শারীরিক বলহীনত । চতুগত অধিকাংশ ভদ্র বঙ্গবাসীর শারী রিক বলের উপপরিত। ও অবশ্যকতার কাৰ্য্যে অপুটত গৌরবের বিষয় স্ত পদব্রজে ভ্রমণ এবং গুহু-কৰ্ম্ম সম্পাদন কর। ইহাদের মতে আপমান । যতদিন বঙ্গ লসী শিক্ষিতদিগের মন হইতে এই কুসংস্কার উৎপাটিত ম{ হইতেছে তাবৎ বলের প্রত্যাশ কর। অন্যায় পৃথিবীতে জ্ঞান, বিদ্যা ও ধৰ্ম্ম লাভ করিয়া মনুষ্যের ন্যায় প্রকৃত জীবন যাপন করিবার জন্য শারীরিক বল যতদূর অবশ্যক এমন আর কিছুই নহে । বল না থাকিলে শরীর নাম রোগের আবাসভূমি হইয়া উঠে, भद्रोव्र श्रृंद्र१ कद्र) उॉब्रदश् ८वांश् छ्प्ल, ७नः আমাদিগকে জীবন্মতের ন্যায় হইয়া থাকিতে হয় । শারীরিক বলের এইরূপ গভীর অবশ্যকতা বুঝিয়া উপনিষদে ঋষিগণ বলিয়া গিয়াছেন “বলমুপাস্বেতি ।” বাস্তবিক যখন শারীরিক বল ব্যতীত বিদ্যোপী জ্জন, পরিবার প্রতিপালন, স্বদেশের উপকার সম্পাদন, সৰ্ব্বভূতের হিতসাধন প্রভৃতি স্বহস্তে