टोश्fि :४०२ পথের দ্বার তোমার জন্য খুলিয়া রাখিয়াছেন, যিনি আপনার অসীম ভাবের অপকৰ্মণ দ্বারা তোমার পরিমিত ভাবের দোষ যত দূর খণ্ডন করিতে হয় তাহু করিয়াছেন, তাহাকে ধন্যবাদ দেও।' দেখ সটির উদ্দেশ্য আর কিছুই নহে, শুদ্ধ কেবল জ”র দ্বার মঙ্গল । ইতি পূর্কে দেখিয়াছি যে, আত্মার মঙ্গলই সটির উদ্দেশ্য, এক্ষণে সৃষ্টির প্রকরণ পদ্ধতি কিরূপ তাহার প্রতি মনঃসংযোগ করা মাইতেছে । বিশুদ্ধ-জ্ঞানের অভ্যন্তরে জ্ঞাতা এবং জ্ঞেয়, এই দুই বিরোধী পক্ষের বিরোধ-ভঞ্জন দেখিতে পাওয়া ! দহ । বিশুদ্ধ জ্ঞানের গোড়ার কথা এই—ঘিনি মোfনতেন্থেম তাহলে জান । এরূপ স্থলে বিনি গুলিই জ্ঞানের বিময়, ইছা অবশ্যম্ভালী । ক্রয় ভােব জ্ঞাতৃভাবের বিরোধী সত্ত্বে ও বিশুদ্ধ জ্ঞা পারে না । জ্ঞাত। میچ লরোধ স্থান পাইে
- a. এল- জ্ঞাত সে অপনি; উভয়ের মধ্যে
リ f জ্ঞানের জ্ঞ। তাও সে, জ্ঞানের জ্ঞেয়ও সে, এটি কথা জ্ঞানমাত্রেই জ্ঞানরূপে গ, ম র লিপট প্রকাশ পান ; প্রকাশ যখন পায়, AeB BBS BB BB B BB BB S BSBBB BBB • জ্ঞানেঃই কাছে জ্ঞান প্রকাশ পায়, তখন তার কি ? অতএব জ্ঞানের _ ॐं नु श्लि এ দুয়ের ঐক্য অবশ্যম্ভাবী। দীর্ঘ-প্রস্থ-বেথ এই ব্রিবিধ অর্ণয় জনের সংস্থত ভাব যেমন আকাশ মাত্রেরই ধৰ্ম্ম, তেমনি জ্ঞাতা-জ্ঞান-জ্ঞেয় এই ত্রিবিধ ভাবের সংহত ভাব চেতন-পদার্থ-মাত্রেরই ধৰ্ম্ম । বিশুদ্ধ জ্ঞানের জ্ঞাত-আপনি এবং জ্ঞাত আপনি এই দুই বিরোধী পক্ষকে পরস্পর হইতে পৃথক করিয়া দেখিলে এইরূপ দাড়ায় যে, ইছাও যে বস্তু উছাও সেই বস্তু—তবে কি না প্রকারান্তরে। প্রকারাস্তুর কাহাকে বলে তাছার একটি উদাহরণ দিই –ভাবের স্থায়িত্ব ও ষা, অভাবের অস্থায়িত্ব ও তা’; কিন্তু অভাবের অস্থায়িত্ব ক্রিয়াসাপেক্ষ— চেষ্টা করিয়া অভাব মোচন করিতে হয়, ভাবের স্থায়িত্ব আপনা-আপনি আছে, দুয়ের মধ্যে এইরূপ প্রকার-ভেদ দৃষ্ট হইতেছে। ভাবের প্রভাব তত্ত্বজ্ঞান কতদূর প্রামাণিক } Q"な দ্বারা তাভাবের যে অভাব, তাহকে বলে তাfল - ভাব ; অর্থাৎ পূর্বে ছিল না, ভাব-প্রভাবে এখন হইল, এরূপ যাহা কিছু দৃষ্ট হয়, সকলই আবির্ভাল । ভাবও যা’, আবির্ভাবও তাই,—প্রকারাস্তুরে । জ্ঞানের প্রতি প্রণিধান করিয়া দেখিলে, জ্ঞাতৃপক্ষে জ্ঞানের ভাব, এবং জ্ঞাতপক্ষে জ্ঞানের আবির্ভাস উপলব্ধি করিতে পারা যায়। পরিপূর্ণ বিশুদ্ধ-জ্ঞানের জ্ঞাতপক্ষই পরমাড়া, প্ত -তৃন্দ্রেসু জ্ঞাত পক্ষই অষ্মীনা: দু-মঘ জগং । . এ দুই লিরোধী পক্ষের মধ্যে যে বস্তু" : স্পেন BBB DDS uKBBD DSBB KKKSBBB S জ্ঞেয়-পক্ষেপ মথ্য হইতে জ্ঞাতু-পক্ষ উদ্ভাসিত ছইয়—সেই জ্ঞেয়পক্ষের সহিত নহে কিন্তু ---মূল জ্ঞাতৃপক্ষের সহিত তাপনার মিল সপ্রমাণ করি তেছে ; শস্য উৎপন্ন হুইয়া, বৃক্ষের সহিত নাই, কিন্তু বাজের সন্ধিও আপনার মিল সপ্রমাণ কবি তেছে } জীবাত্ম", পরমাত্মার বিরোধী পক্ষ লছে, পরন্তু বিরোধী পক্ষের (জ ভবে বিরেঃ পক্ষ -- জীবাত্মা, বিবেগের ভঞ্জল-স্বরূপ । জ্ঞাতৃপক্ষের অপরিবর্তনীয় স্ব প্রকাশ ভ দিকে, জ্ঞেয়পক্ষের মধ্যে ( জগতের মধ্যে একাদকে মুল j ব , তন; ) জ্ঞ ভূ
- rリ তলন্ত পরিণাম কি to
ir*्कृतःि :Վ , t * ! চেতন ভাবের উত্তরোত্তর অনন্ত পরিস্ফ টন ; ক্রমশঃপ্রকাশ্য দুয়ের মধ্যে বস্তুতঃ কোন ভেদ নাই,--ভেদ যাহা, ভ, ভ। স্তরে জ্ঞাত ষে আপনি, এবং জ্ঞাতা যে অণপনি । তাহা প্ৰকার-ভেদ মাৱ । বিদ্যমান আছে, ভাব হইলে, তাহাই পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হইবে, নুতন কিছুই হইবে না । জ্ঞাতৃপক্ষের, একদিকে, পূৰ্ণপ্রভাব ; জ্ঞেয় পক্ষের, অন্যদিকে, অভাবের ক্রমশই অভাব ; এ দুয়ের মধ্যে বর্তমানে—প্রডি বর্তমান ক্ষণে—আকাশ-পাতাল প্রভেদ, কিন্তু অনন্তু ভবিষ্যৎ কাল ধরিতে গেলে কিছুই প্রভেদ নাই। জ্ঞেয়পক্ষে আপাততঃ জ্ঞাতৃপক্ষের বিরোধ –কিন্তু সে বিরোধের ক্রমশই ভঞ্জন হইতেছে-ক্রমশই জ্ঞেয় পক্ষের মধ্যে জ্ঞান সং• ক্রমিত হইয় তাহাকে জ্ঞাতু-পক্ষের প্রতিচ্ছবি করিয়া তুলিতেছে ; মূলের ভাব (জ্ঞাতৃভাব যাহা জগতের (জ্ঞেয়ভাবের) অভ্যন্তরে প্রচ্ছন্ন রহিয়াছে, ক্রমশই তাছা উত্তরোত্তর অভিব্যক্ত হই মূলে যে পূর্ণ প্রভাব জগতে অনন্তু কাল ততাবের
