পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

א•של, יאזא श्छ शंश्हङ्गविखझखग्नंौ नtट्भ दश्नखांश्वांश्च একখানি অনুবাদ আছে । আমরা দিগ্বিজয় ও দিগ্বিজয়সার এই পুস্তকদ্বয়ের সহিত শঙ্কর বিজয়ের বৈষম্য প্রদর্শন করিতে প্রবৃত্ত হইলাম । দিগ্বিজয়সার মুদ্রিত হয় নাই বলিয়া অনেক স্থলে আমরা শঙ্করবিজয়জয়ন্তীকে অবলম্বন করিব | প্রথমতঃ । শঙ্করাচার্য্যের আবির্ভাব সস্বন্ধে মতভেদ । কি জন্মভূমি, কি পিতা মাতার নাম, কি অন্যান্য আনুষঙ্গিক বৃত্তান্ত, কিছুরই মিল নাই । আমাদের কথা আমরা পূর্বে বলিয়াছি। দ্বিতীয় মতে দেবগণ মহাদেবের নিকটে গমন পূর্বক বৌদ্ধধৰ্ম্ম-দূষিত সমাজের পরিত্রাণের জন্য র্তাহীকে প্রার্থনা করেন । মহাদেব শঙ্করাচার্য্য রূপে অবতীর্ণ হইবেন বলিয়া দেবগণকে তাহার সহায়তার নিমিত্ৰ আদেশ করিলেন । কাৰ্ত্তিকেয় কুমারলভট্ট রূপে জন্মগ্রহণ করিয়া জৈমিনি-সূত্রের তাৎপৰ্য্য প্রকাশ করিলেন । ইন্দ্রদেব সুধম্ব নামে মগধরাজ হইয়া বৌদ্ধধৰ্ম্মের উন্নতি সাধনে যত্নশীল হইলেন । ব্রহ্মা বিশ্বরূপ নামে বিপ্ররূপে অবতীর্ণ হইয়া পত্নীর সহিত কৰ্ম্মকাণ্ডের পক্ষ হইলেন এবং অনেক বিপক্ষ পণ্ডিতগণকে জয় করিয়া মগুনমিশ্রি নামে বিখ্যাত ছইলেন । চন্দ্র পদ্মপাদ, পবন চন্তাষলক, বৃহস্পতি আনন্দগিরি, বরুণ চিৎসুখ হইলেন। ব্রহ্মপত্নী সরস্বতীও ভূলোকে অবতীর্ণ হইয়া যথাকালে বিশ্বরূপের সহিত পরিণীত হইলেন । কাৰ্ত্তিকেয় জন্ম পরিগ্রহ করিয়া নানা শাস্ত্র আলোচনা করিতে লাগিলেন এবং কৰ্ম্মমত সংস্থাপন করিলেন । তৎপরে তিনি দিগ্বিজয়ে বহির্গত হইয়। সুধম্বা নৃপতির সভাতে উপস্থিত হইলেন। তথায় বৌদ্ধ পণ্ডিতদিগের সহিত র্তাহার ঘোরতর বিচার শঙ্করাচার্য্যের জীবন বৃত্তান্ত ৩৭ হইল এবং অবশেষে বৌদ্ধগণ পরাস্ত হইলেন। এই বিচারে পরাস্ত হইয়াও বৌদ্ধগণ পরাজয় স্বীকার না করাতে নৃপতি জয় ও পরাজয় নির্ণয় করিবার দুইটি উপায় স্থির করিলেন । বৌদ্ধগণ তাঁহাতে সম্মত হইল । য়ে পক্ষ পরাজিত হইবে তাহারা নিহত হইবে । প্রথমতঃ যিনি উন্নত পৰ্ব্বতশিখর হইতে পতিত হইয়া অক্ষতশরীর থাকিবেন তাহার মত সত্য ও প্রমাণ বলিয়। গৃহীত হইবে । এইরূপ প্রসিদ্ধি যে, কুমারলভট্ট বেদ স্মরণ-পূৰ্ব্বক গিরিশিখরে আরোহণ করিয়| তথা হইতে পতিত হইলেন এবং অণুমাত্র আঘাত না পাইয়। ধরাতলৈ আগত হইলেন । নরপতি বেদ-প্রামাণ্য স্বীকার করিয়া থল-সংসর্গ-দূষিত আপনাকে বারম্বার নিন্দ করিতে লাগিলেন কিন্তু শঠ বৌদ্ধগণ বলিল, মহারাজ ! মন্ত্ৰ মহৌষধি প্রভৃতি দ্বারা দেহ রক্ষা অসম্ভব নহে, তাহাতে বেদশাস্ত্রের সত্যাসত্যতার কি হইল ? ইহা শুনিয়া নৃপতি অত্যন্ত ক্রদ্ধ হইয়া দ্বিতীয় উপায়ের কথা বলিলেন । তিনি গোপনে একটি কলসমধ্যে বিষাক্ত সর্প পূরিয়া উহার মুখ বদ্ধ করিয়া সভাতে আনয়ন পূর্বক সকলকে সম্বোধন করিয়া এই প্রশ্ন করিলেন, র্যহার এই কলসের মধ্যে কি তাছে বলিতে ন৷ পরিবেন, তাহাদিগকে আমি পাষাণ-যন্ত্রে বিনষ্ট করিব । বৌদ্ধ পণ্ডিতগণ বিবেচনার জন্য একদিন সময় লইলেন এবং পরদিন আসিয়া বলিলেন যে উহার মধ্যে সর্প আছে । আস্তিক ব্রাহ্মণগণ বলিলেন ষে উহার মধ্যে ফণাধরের ফণাতে বিষ্ণু শয়ন করিয়া আছেন । তৎক্ষণাৎ ব্রাহ্মণ-বাক্য সত্য বলিয়া দৈববাণী হইল এবং কলসের মুখোদঘাটন পূর্বক সকলে দেখিলেন যে ব্রাহ্মণগণ যাহা কছিয়ছিলেন তাशहे नउछ । ऊथम ब्रांङांद्र यांतूनह* ऊँीशंद्र