পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

و سb স্কার-কাৰ্য্য অনুষ্ঠিত হইতেছে, তদপ্তর্গত উপনয়ন-ক্রিয়ার সার মন্ত্র পাঠ করিয়া দেখ, আচাৰ্য্য মানবক, ব্রহ্মচারী ও গুরু, পরস্পরের ব্যক্যার্থ অবগত হও, দেখিতে পাইবে যে ব্রহ্মবিদ্যা-শিক্ষা, ব্ৰহ্ম-মন্ত্র দীক্ষা ভিন্ন তাহাতে সার বাক্য আর কিছুই নাই। মানবক ব্রহ্মচর্য্য ধারণ করিয়া জাচার্য্য-সন্নিধানে উপস্থিত হইয়া, আচার্য্যকে সম্বোধন

করত এই বলিয়া থাকেন যে, হে ভগবন। |

“ব্রহ্মচর্ষ্যমাগামুপযানয়স্ব” “আমি ব্রহ্মচৰ্য্য ধারণ করিয়াছি, আমাকে উপনীত কর । ” আচাৰ্য্য ঠাহীর পরিচয় গ্রহণ করিয়া, অপর ব্রহ্মবাদীদিগের অনুমতি লইয়া, এই মন্ত্রে র্তাহাকে উপনীত করিয়া থাকেন যে “দেবtয় ত্বা সলিন্ত্রে পরিদদামি” জগৎপ্রসবিতা পরম দেবতাকে তোমায় অপর্ণ করিতেছি । তুমি সাৰিত্ৰী উপদেশ ও ব্রহ্মমন্ত্র গ্রহণ কর । “আমি যাহা বলি, তুমি তাহা অামার পরে পরে বল | ” উপনয়ন দ্বারা মনুষ্য, বিষয়ের সুতীত তত্ত্ব অনুশীলনে প্রবৃত্ত হয়, সাবিত্ৰী-দীক্ষা দ্বারা তাহার আত্মা সংস্কৃত হয় এবং সে আত্মোমতি-লাভের উচ্চতর মহত্তর সোপান প্রাপ্ত হইয়। দেবগম্য পথে আরোহণ করিতে থাকে, এই কারণেই উপনয়ন ও সাবিত্রী দীক্ষা হইতেই মনুষ্য দ্বিজ নামে অtখ্যাত হয় । “ওঁ আচার্য্যাধীনোবেদমধীস্ব* ভূমি আচার্য-অধীনে থাকিয়া বেদ অধ্যয়ন কর । “মা দিবাস্বাঙ্গীঃ” বালক-সুলভ দিৰা নিদ্রা পরিত্যাগ করিয়া-নিরলল হইয়া ব্রহ্মবিদ্যার আলোচনায় প্রবৃত্ত হও । ইহাই ঔপনয়ন-সংস্কারের সার মন্ত্র । পুরাকালে এই শৈশবাবস্থা হইতেইব্রহ্মবিদ্যার শিক্ষা হইত, বাল্যকাল হইতেই পরব্রহ্মের ধ্যান-ধারণার অভ্যাস হইত ৰলিয়াই, পরব্রহ্ম, ভারতবাসিদিগের সর্বস্ব তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা

    • به هم

यन इश्ब्राहिरनम । खश-छान, eाख्द्र-८थनेिछ cब्रथाब्र बrांग्न खन्नबांनिनिtशग्न , अखनिबिड़े श्रैग्न थाकिउ । खशनाशन शांनाংস্কারের ন্যায় সকলের হৃদয়ে চিরজীবন দীপ্তি পাইত । ব্রহ্মচৰ্য্য-ব্রত অকালে खैन्यानिउ श्हेउ ना ।। ७षन खहे ब्रङ्ग-ख७iद्ध छांद्रल-कूमि, cययम द्वङ्गशृमा हऐझा माद्रिद्ध-कूःाथ अदमत्र शहॅग्नां८छ्, cठमनि জার্ষা-সমাজও বহুৰিধ ধৰ্ম্ম-বন্ধন ও ধৰ্ম্ম निशय-जके इहेग्रा, दांशूलनांद्र माग्न हिब उिन्न হইয়া যাইতেছে। রত্নশূন্য আকরের ন্যায় আর্য্য-সমাজের সারগৰ্ত্ত কল্যাণ-প্রদ আচারব্যবহার, নিয়ম-পদ্ধতি সকল, জীবন-শূন্য হইয়া পড়িয়াছে। ষে দুই চারিট সদাচার ও স্বপ্রণালী এখনও পর্য্যন্ত হিন্দু সমাজমধ্যে প্রচলিত আছে, তাছাও আকর-নিক্ষিপ্ত মলযুক্ত রত্বের ন্যায় বহু জঞ্জাল-আচ্ছাদিত থাকিয়া দীপ্তি-শূন্য হইয়া রহিয়াছে । পুরাকালের ন্যায় এখন আর আর্য্যসমাজে ধৰ্ম্ম-শিক্ষার জীবন্ত প্রণালী দৃষ্ট ছয় না । এখন সেই আর্য্য-সন্তান মাত্রেরই অবশ্য-কর্তব্য, নিতাস্ত পরিজ্ঞেয় তত্ত্ব সকল, কেবল নিয়ম-মাত্রেই বদ্ধ হইয়া রহিয়াছে । সেই যুগ-সাধ্য শিক্ষা-সাধন এখন প্রহর-সেষ্য হইয়া পড়িয়াছে। সুতরাংই পূণ্য ভূমি ভারতবর্ষে এখন লোকসাধারণের মধ্যে ধৰ্ম্মামুরাগ, ঈশ্বর-নিষ্ঠা, পরলোক-দৃষ্টি ক্রমে মন্দীভূত হইয়া পড়িতেছে। বর্তমান সময়ে নানা কারণে এখন ধৰ্ম্মগ্রন্থের অভাব নাই, ধৰ্ম্মতত্ত্ব-উম্ভেদ-উপযোগী বিদ্যা যুক্তিরও अथङ्कलउ नाहै । ७षन cनहै यब्रt१rब्र खत्रবিদ্যা নগয়ে নগরে, গ্রামে গ্রামে, পঙ্গীতে পল্লীতে রপ্রাপ্য হইয়া পড়িয়াছে । এখন সেই গিরিগুহা-বন-উপবন-নিনাদিত স্থধাময় उशवैौछ उँकांद्र-भक श्रृंटर शृश् ऎक्रबिउ হইতেছে, এখন সেই সম্প্রদায়-মঞ্চ ব্ৰহ্ম