পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

જન્મ প্রগাঢ় মেধা, ঐকান্তিক নিষ্ঠার অভাবে পুরাতন শব্দেতে র্তাহার বিতৃষ্ণা ও বিরাগ উপস্থিত হইয়া থাকে । সুতরাং তিনি সেই শব্দের প্রতিপাদ্য বিষয়ের অভিনবত্ব, মহত্ত্ব এবং অমৃতত্ব চিত্ত বা আস্বাদন করিতে সমর্থ হয়েন না । তাহার চিত্ত সেই অনন্ত অনিৰ্ব্বচনীয় তত্ত্ব অনুসন্ধানে স্থপটু হইলে অনন্ত জীবন তাহাতে তিনি মুগ্ধ হইয়া থাকিতেন । হৃদয়-মন-আত্মার সমুদায় বলবুদ্ধি-শক্তি নিয়োগ করিলেও তাহার গাম্ভীৰ্য্য পরিমাণ করিতে সমর্থ হইতেন না । শব্দই পুরাতন হইতে পারে, শব্দের প্রতিপাদ্য বিষয় কদাচ পুরাতন হয় না । মাতৃশব্দ যারপর নাই প্রাচীনতম, কিন্তু তাই বলিয়া মাতা কদাচ পুরাতন হয়েন না । মাতৃস্নেহ প্রতিদিনই নূতন, মাতৃস্নেহ প্রতি-মূহুর্তেই নবতর বেশ ধারণ করিয়া আমারদের শরীর-মন-আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে— হামারদের শ্রদ্ধা ভক্তি প্রীতিকে নতন ভাবে উদ্দীপ্ত করিয়া দেয় । জ্ঞানীর চক্ষে, প্রেমিকের সন্নিধানে, জড় উদ্ভিদপ্রাণী, নদ-নদী-সমুদ্র, পৰ্ব্বত অরণ্য, রবি-শশী তারা কিছুই পুরাতন হয় না । ইহার প্রাচীন-পুরাতন হইলেও ভাবুকের নিকটে, কবির প্রেম-বিস্ফারিত চক্ষুর সমক্ষে সকলই নিত্য নূতন ভাবে প্রকাশ পাইতে থাকে । ভূলোক-ছালোক পুরাতন হইলে পৃথিবীতে একবার ভিন্ন আর কাব্য অলঙ্কার, সাহিত্যবিজ্ঞান প্রভূতি সমস্তুত হইত না। যুগে যুগে কদাচ জ্ঞানী প্রেমী এবং মর্ত্যের উজ্বল ভূমণ স্বরূপ ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তিগণেরও अादिडीरु cझश्व बाहेऊ म । झमझहे नैौव्रन হইতে পারে, চিত্তই অনুরাগ ও উৎসাহশূন্য হইবার সম্ভাবনা, ঈশ্বরের সৃষ্টি চির কালই নবতর কল্যাণতর রস-পূর্ণ ভাব-পূৰ্ণ हरेझ ब्रहिब्रटिश् I ऊँीशद्र उteद्रि क्लिद्गनिनई তত্ত্ববোধিনী পত্রিক । । १• ।ेत्रं १ छिं । অশেষ তত্ত্ব-রত্নে শোভমান, তিনি অনন্তকালই পূর্ণ সত্যে, পূর্ণ জ্ঞানে, পূর্ণ মঙ্গলে, পূর্ণ মহিমাতে দীপ্তি পাইতেছেন। যে শ্রদ্ধাবান পুরুষ একনিষ্ঠ সূক্ষ বুদ্ধি দ্বার র্তাহাকে দেখিবার জন্য লীলায়িত হন, ड़िनिड़े उँीशंद्र नभन-लाख रुद्विग्न क्लष्ठार्थ হয়েন । “দৃশ্যতে ত্বগ্রয়া বুদ্ধ্য সূক্ষয় সূক্ষ দর্শিভি: শোভ-সৌন্দর্য্য-পূৰ্ণ কুহুমরাজির চারিদিকে ঘূর্ণিত হইলে কি হইবে ? মধু-লিপ ভ্রমরের ন্যায় স্থকৌশল-সম্পন্ন পুষ্পের অভ্যন্তরে প্রবেশ কর, যে ঈশ্বরের অনুপম জ্ঞান-প্রেমামৃত পান করত চিরমুগ্ধ হইয়া পড়িবে। পথিকের ন্যায় উদাসীন ভাবে ভ্রমণ করিলে কি ফল লাভ হইবে ? জ্ঞান-তৃষ্ণায় আকুল হইয়া পৰ্ব্বত-আকরে গমন কর, সেই কঠোর পাষাণ-স্ত,প ভেদ করিয়া যে কত শত জ্ঞানের উৎস উৎসা রিত হইতেছে, দেখিয়া কৃতাৰ্থ হইবে ; সেই অন্ধতম ভূগর্তে যে কত সত্য মঙ্গল নিহিত রঞ্জিয়াছে সমদর্শন করিয়া তোমার নীরস হৃদয় প্রেমানন্দে বিগলিত হইয়। যাইবে । একবার বাহ্য আবরণ, জড় যবনিকা উত্তোলন করিয়া ইহার অভ্যস্তরে প্রবেশ কর, যে সেই পূর্ণ পুরুষের অনুপম অপ্রতিম সৌন্দৰ্য্য তোমার হৃদয়মন-আত্মাকে চিরমুগ্ধ করিয়া রাখিতে পারে কি না, তাহ! প্রত্যক্ষ বুঝিতে পরিবে। তখন সেই প্রাচীন বৈদিক কালের ব্রহ্মজিজ্ঞাস্থ শিষ্যের প্রতি আচার্য্য, ব্রহ্মপ্রাপ্তির জন্য যে পথ নির্দেশ করিয়াছিলেন, এই পুরাত্তম উপদেশ বাক্যের তাৎপর্য্য বোধে সমর্থ श्शव ; “नखश्रवः शशिम्। স্বে মহিম্নি” শিষ্য জিজ্ঞাসা করিলেন, ছে उणबन्! लिनि ८कोथाग्न यछिडि चौंছেন । খাচাৰ্য্য উত্তর করিলেন, ভিনি আপনার মহিমাতেই প্রতিষ্ঠিত আছেন।