পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

% “ , कुys१ I ब्रांबट्याश्म ब्राब्र औञ्च दैवगाटजग्न खाउांद्र ठौ ফুল ঠাকুরানীর সহমরণ দেখিয়াছিলেন । ত রামমোহন রায়ের স্মরণার্থ সভা দবধি তিনি সহমরণ প্রথার নিষ্ঠুরতা অনুভব । করেন। চিতানল ধুধু করিয়া জ্বলিতেছে, সহগামিনী স্ত্রীর আর্তনাদ যাহাতে কাহারও না কর্ণে প্রবিষ্ট হয়, তজ্জন্য প্রবল উদ্যমে বাদ্যভাণ্ড বাজিতেছে, সে প্রাণভয়ে চিত| হইতে গাত্রোথান করিবার চেষ্টা করিতেছে কিন্তু স্বজনের তাহার বক্ষে বাস দিয়া তাহাকে চাপিয় রাখিতেছে । এই সকল নির্দয় ও নিষ্ঠর কাণ্ড দেখিয়া রামমোহন রায়ের চিত্তে দয়া উদ্বেলিত হইয়। উঠিল এবং তদবধি তিনি প্রতিজ্ঞ করিলেন যে, যে পর্যান্ত না সহমরণ-প্রথা রহিত হয় সে পৰ্য্যন্ত তন্নিধারণের চেষ্টা হইতে তিনি কখনই বিরত হইবেন না। তিনি কখন কখন কলিকাতার গঙ্গাতীরে যাইয়। সহগামির্মী স্ত্রীর সহমরণ নিবারণের জন্য চেষ্টা করিতেন । তদ্বিষয়ে একটি উৎকৃষ্ট গম নগেন্দ্র বাবু এই মাত্র তাহার বক্ততায় বলিয়াছেন । ঐ গল্পটি আমিই তাহাকে বলিয়া দেই । ঐ গল্প তামি রামরত্ব মুখোপাধ্যায়ের নিকট হইতে শুনিয়াছিলাম। উহা বীরদৃসিংহ মল্লিকের পরিবারস্থ কোন একটা স্ত্রীলোক-সংক্রান্ত । আপনার। অবশ্যই অবগত আছেন সতী দাহ-নিবারণ কার্য্যে তদানীন্তন গবর্ণর জেনেরেল লর্ড উইলিয়ম বেণ্টিকের নিকট হইতে রামমোহন রায় প্রবল সহযোগিতা প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। বেণ্টিক সাহেব তৎকালে গবর্ণর জেনেরল এবং রামমোহন রায় ধৰ্ম্ম ও সমাজ-সংস্কারক,—এইটি মণিকাঞ্চন যোগ | এস্থলে রামমোহন রায় ও ৰেণ্টিক সাহেব ঘটিত একটি গল্প আছে প্রসঙ্গত लाहांद्र सेहल्लथ थेांवभाक । ब्रांभएमांश्न ब्राग्न दरेष्ठ ७ई छूविछ नश्गद्र१-८थ निवाब्रह१द्र !! "సె( বিশেষ সাহায্য পাইতে পারেন ইহা লর্ড cबछेिक छानिएउ आईबन। ७हे वन ब्रायমোহন রায় আসিয়া যাহাতে র্তাহার সহিত সাক্ষাৎ করেন এই কারণে র্তাহার নিকট এক জন এডিকং পাঠাইয়া দেন। কিন্তু রামমোহন রায় ঐ এডিকংকে এই রূপ বলিলেন আমি এক্ষণে সাংসারিক কার্য হইতে অবস্থত হইয়। শাস্ত্রানুশীলন ও ধৰ্ম্মালোচনায় নিযুক্ত আছি। লাট সাহেবকে আমার বিনয় জানাইয়া এই কথা বলিবেন যে রাজদররারে যাইতে আর আমার বড় ইচ্ছা নাই । রামমোহন রায়ের মত মহং লোক যে রাজসন্নিধানে যাইতে অনিচ্ছু হইবেন ইছা আশ্চর্য্য নহে । মহৎ মহৎ লোকের রাজদর্শন ও রাজপ্রস"দের জন্য লালায়িত হন না । প্রসিদ্ধি আছে যে, ফ্রান্স দেশীয় কোন ধাৰ্ম্মিক নগর পরিত্যাগ করিয়া পল্লীগ্রামে নির্জনে বাস করিতেন । রাজা লুই ফিলিপ তাহার ধাৰ্ম্মিকতার বৃত্তান্ত শ্রবণে মুগ্ধ হইয়া তাহীর দর্শনর্থ তাহার পল্লীগ্রামস্থ বাটীতে আসিবার মানস জানাইয়া পাঠাইলেন । ঐ ধৰ্ম্মশীল প্রত্যুত্তরে এই কথা বলিয়া পাঠাইলেন যে, আমি রাজপ্রাসাদে যাইলে নিশ্চয় ভেবড়ে যাইব,আর রাস্ত্র। আমার ক্ষুদ্র কুটীরে আসিলে যৎপরোনাস্ত কষ্ট পাইবেন,অতএব এখন সৰ্ব্বোত্তম বন্দোবস্ত এই যে, যিনি যেখানে আছেন তিনি সেই খানেই থাকুন। দিগ্বিজয়ী সিকদার একদা গ্ৰীক-সন্ন্যাসী দায়োজিনিসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতে গিয়াছিলেন । দায়োজিনিস তখন রৌদ্র পোহইতেছিলেন। রাজ-প্রভাব-গৰ্ব্বিত সিকদার সাহ তাহাকে জিজ্ঞাসিলেন, তুমি আমার নিকট কি প্রার্থনা কয় ? দায়োজিনিস কহিলেন, আমি আর কিছুই প্রার্থনা করি না, তুমি আমার নিকট দাড়াইয়া আছ, তোমার ছায়। দ্বারা আমার রৌদ্র পোহ