পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

I :* - * t n * r " ' ' ' " .

  • 蠻》*,,, f

ল’ ? t

T I মানবহিতৈষী ও পরোপকারী ছিলেন । अट्नएक ७भन चांदळून ६ग उँीशांद्रा दिशांन किख ऊँीशनिरशंद्र रुनग्न क¢ांद्र किरु द्रtभমোহন রায় সেরূপ ছিলেন না ; স্নেহ দয়া ও বাৎসল্য র্তাহার চরিত্রে দেদীপ্যমান ছিল । অনেকে এমন আছেন যে বিদ্বান কিন্তু সুকুমার সাহিত্যে তাহার সুরুচি নাই, কিন্তু রামমোহন রায় সেরূপ ছিলেন ন। তিনি যেমন বিদ্বান তেমনি হুকুমার সাহিত্যে সুরুচিসম্পন্ন ছিলেন । অনেকে এমন আছেন যে বিদ্বান বটে কিন্তু তাহার সাংসারিক বুদ্ধি অল্প, কিন্তু রামমোহন রায় সেরূপ ছিলেন না । তিনি যেমন বিদ্বান তেমনি বুদ্ধিমান ছিলেন । অনেকে এমন আছেন যে তিনি বিলক্ষণ বিদ্বান ও বুদ্ধিমান কিন্তু তাহার ধৰ্ম্মে মতি নাই, ঈশ্বরে শ্রদ্ধা নাই । কিন্তু রামমোহন রায় সেরূপ ছিলেন না। তিনি যেমন বিদ্বান ও বুদ্ধিমান ছিলেন তেমনি ধৰ্ম্মপরায়ণ ছিলেন । যানবঁীয় সকল গুণই তাঁহাতে সমঞ্জস ভাবে বিদ্যমান ছিল । যে দৃষ্টিতে তাহাকে দেখ g SBS BBBBB BBBB BBBBB KSMlBB BBBD DDD DDS DDDD পাওয়া সুকঠিন । ১ তত্ত্বজ্ঞান কতদূর প্রমাণিক। ভারতী হইতে উদ্ধৃত ) ৪৪৩ সংখ্যা পত্রিকার ৬০ পর। জ্ঞেয়পক্ষের মধ্যে জ্ঞাতৃপক্ষের পূর্বপ্রভাব যাছ প্রচ্ছন্ন রছিয়াছে, তাছা আমরা ইন্দ্রিয় দ্বারা দেখিতে ন পাইলাম নেই, মন দ্বারা দেখিতে পাই তাছাই আমাদের পরম সৌভাগ্য। আমরা চক্ষু তত্ত্বজ্ঞান কতদূর প্রামাণিক

» गशन गृछ किtभीब्रोछीन भिद्ध भइशग्न “रुलिकांठ । निविडे" नाभक नाथ ब्रिक नल्लिकांग्र ब्रांश८भांश्न ब्रारग्रब्र জীবনচরিত প্রকাশ করেন তখন আমি এই গল্প এবং अमामा अ• श्रामाङ्ग ािछ फ्राकूछात्र निकले श्हेप्ङ नःशश्। कब्रिग्न उँाइएक निग्राष्ट्रिलाभ । अन्ना स्थाय ছত্রিশ বৎসর ছইল ঐ জীবনচরিত উক্ত পত্রিকায় ॰ब्भरःि ॐ इरैवitक् । । h כלכל শ্রবণাদি বিশেষ বিশেষ বছিরিদ্রিয় দ্বার। আবির্তাব দেখি,-চক্ষুশ্রোত্র-ব্যাপী সাধারণ ইন্দ্রিয় যে মন, তাহা দ্বারা ভাব দেখি । চক্ষু দ্বারা আমরা জ্যেৎক্ষাকে উজ্জ্বল দেখি-রসন দ্বারা নহে ; রসন স্বারা দ্ৰব্য-বিশেষের মধুর আস্বাদ গ্রহণ করি--- চক্ষু দ্বারা নহে ; আবার, চক্ষু এবং রসনার মধ্যে ঐ যে প্রভেদ, তাহ অগ্রাহ্য করিয়া মন-দ্বারা জ্যোৎস্বাকে মধুর বলিয়াও অবধারণ করি । মন দেখে শোনে, আস্বাদন করে, ভ্ৰাণ করে, স্পশ করে, সকল ইন্দ্রিয়েরই কার্য এক করিয়া থাকে। মনোভে যখন রসন এবং চক্ষুর এ প্রকার অভেদ ভাব, তখন জ্যোৎস্নাকে মধু বলিতে পারে এরূপ অধিকার তাহার সম্পূর্ণই আছে বলিতে হইবে । চক্ষু দ্বারা আমরা দেখি জ্যোৎক্ষ৷ উজ্জ্বল ; মনে দ্বার দেখি জ্যোংক্ষা মধুর ; চক্ষু দ্বারা আবির্ভাব দেখি, মনোন্ধীর ভাব দেখি । জ্ঞাতৃপক্ষ হইতে জ্ঞেয়-পক্ষে বহিষ্কার-ভাব হইতে আবির্ভাবের বহিষ্কার—ত্বটির এই যে প্রথম পদ্ধতি, ইহাকে বলে অনুলোম পদ্ধতি । আবির্ভাবের মধ্য-হইতে ভাবের উদ্ধার--সৃষ্টির এই যে দ্বিতীয় পদ্ধতি, ইহাকে বলে প্রতিলোম পদ্ধতি । ও দুই পদ্ধভি এইরূপ ;--- আদিতে প্রজ্ঞা (বিশুদ্ধ জ্ঞান) শুদ্ধসত্যে পরি প্রজ্ঞার সত্য ধ্রুব-সত্য । সুনিশিত । প্রজ্ঞা কোন ব্যক্তি-বিশেষের পক্ষ অবলম্বন করে না, সুনিশ্চিত ধ্রুব সত্যের পক্ষে ভর দিয়া অপরাজিত বলে স্থিতি করে । প্রজ্ঞা পরমাত্মাতে স্বপ্রকাশ ভাবে এবং জগতে ক্রমশ-প্রকাশ্য ভাবে প্রতিষ্ঠিত রহিয়াস্থে । আবার এই দেখিতে পাই যে, ধ্রুবপত্যের প্রতি প্রজ্ঞার যেমন একটি টান আছে, তেমনি আপনার আপনার প্রতি আমাদের একটি টান আছে ; প্রতি জনের আপনার আপনার প্রতি এই যে একটি টান; ইহাই সাংখ্য শাস্ত্রে অহঙ্কার শব্দে উক্ত হইয়াছে। প্রজ্ঞা এবং অহঙ্কার এ দুয়ের মধ্যে ভাব এবং আবির্ভারে সম্বন্ধ। ইতিপূৰ্ব্বে দেখিয়াছি যে, যেখানে চক্ষু হউক কর্ণ উক বিশেষ কোন ইন্দ্রিয়, সেই খানেই আবির্ভাব দেখা দেয়, এবং