পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কীৰ্ত্তিক Nye ) בעיר অভ্যাস-বলে অঙ্গ প্রতাঙ্গ সকলকে বশীভূত করত দীর্ঘকাল “ ত্রিরুন্নতং স্থাপ্য সমং . শরীরং” বক্ষঃ গ্রীব। শিরোদেশ উন্নত করিয়া স্থিরভাবে সমাসীন থাকিতে শিক্ষা করিবে । हेशबहे नांश ‘श्रानन' । भद्रौदद्रव्र मृछ्रङा সম্পাদন করাই ইহার উদ্দেশ্য । ৪ খ, আসনসিদ্ধি-বিষয়ে যেমন বহিরঙ্গের উপরে সাধকের প্রভুত্ব থাকা আবশ্যক, প্রাণায়াম কার্য্যে তেমনি স্বাধ্যায় ও সমাধিক্রিয়া প্রভৃতিতে সুপারগ হইবার জন্য অন্তরঙ্গ বা আভ্যন্তরিক কার্য্য – ক্ষুৎ পিপাসা, শ্বাস প্রশ্বাস প্রভৃতি প্রাণন-কার্য্যের উপরে কর্তৃত্ব স্থাপন-পূর্বক তাহাদিগকে ইচ্ছামত সঙ্কোচ-বিকোচ, শিথিল-সংযম করিবার প্রয়োজন । ইহাই ব্রহ্মসাধনের চতুর্থ অঙ্গ, ইহারই নাম “প্রাণায়াম” । শরীরের স্থৈৰ্য্যসম্পাদন-প্রভূতিই প্রাণায়াম ক্রিয়ার উদ্দেশ্য। ৫ ম ; স্বন্দর কুৎসিত সকল পদার্থই দর্শনের বিষয়, গন্ধ সকলই স্ত্রাণের বিষয়, শব্দ-সকলই শ্রবণের বিষয়, এইরূপ প্রত্যেক ইন্দ্রিয়ের উপভোগ্য বিষয়ে জগৎ সংসার পরিপূর্ণ। উপাসনাকালেও যদি বহিরিন্দ্রিয়গণ আপন আপন উপভোগ্য বিষয় লাভের জন্য বিব্রত থাকে, তাহা হইলে আর সাধক কোন প্রকারেই অতীন্দ্রিয় আধ্যাত্মিক বিষয়ে চিত্ত অভিনিবেশ করিতে পারে না । প্রতিক্ষণেই তাহার মন নানা বিষয়ে বিক্ষিপ্ত হইতে থাকে। এই চিত্তবিক্ষেপ নিবারণ জন্য “শব্দাদি বিষয় হইতে বহিরিন্দ্রিয়গণকে निइड कब्रिह्ऊ जडान कब्रिवींद्र थरब्राजब ।। रेशहरे नाम “थज्राशन ” ব্ৰহ্ম-চিম্ভার সময় সাধকের যেরূপ ভা বাপন্ন হওয়া আৰশাক, যোগ শাস্ত্রে তাছা क्लेि एश्रवृत्रभरे कविड रहेब्रांप्इ । षषा 1 o गल्रश्नकवि नक्सिरक देव गबन अन्नमा हेष দগ্রাঞ্চেপ্রাঞ্চইখ।* , , , , , সমাধি ১২৩ বাহ্য বস্তুতে চক্ষু থাকিয়াও যেন চক্ষুহীন, কর্ণ থাকিয়াও যেন কর্ণহীন, মন-সত্ত্বেও যেন মনোবিহীন, প্রাণ-সত্ত্বে ও যেন প্রাণরহিত হইয়া – বিষয়-সম্বন্ধ পরিত্যাগ করিয়া বিষয়াতীত পরব্রহ্মে যোজিত-চিত্ত হওয়াই প্রার্থনীয়। অনেকানেক চিন্তাশীল অধ্যয়ন-নিপুণ ব্যক্তিকে চিন্তা ও অধ্যয়ন কালে বিষয়-সম্বন্ধ-বিরহিত হইতে দেখা যায় কিন্তু এরূপ ‘প্রতাtহার’ বর্তমান সময়ের উচ্চাধিকারী ব্রহ্মোপাসকদিগের মধ্যে উপাসনাকালে অত্যন্স লোকেরই দৃষ্ট হইয়া থাকে। যতদিন না সাধক এই প্রত্যাহার রূপ পঞ্চম-গ্রায়ে সম্যকৃরূপে উত্থিত হইতে পারেন, ততদিন তিনি নিগুঢ়রূপে যে উপাসনার প্রত্যক্ষ ফললাভে সমর্থ হইতে পারেন না, ইহা বলিলেও অত্যুক্তি হয় না । ৬ ঠ ; যখন বহির্বিষয় ও বহিরিন্দ্রিয় সকলের উপদ্রব হইতে সাধক স্বরক্ষিত হন, তখন র্তাহার চিত্তবৃত্তি সকল সহজেই অন্ত- - মুখ হইয়া পড়ে। তখন র্তাহার জ্ঞান-চক্ষু অন্তরের অন্তর, আত্মার অন্তরাত্মা পরব্রহ্মের অনুপম সৌন্দর্য্যই সন্দর্শন করিতে থাকে— তখন র্তাহাতেই তাহার চিত্তের অভিনিবেশ হয় । এইরূপ "অদ্বিতীয় পরব্রহ্মে অন্তঃকরণের অভিনিবেশ করার নামই ধারণা।” ৭ম, সেই অতুলন সৌন্দর্য্য, একবার দেখিতে পাইলে—সেই জ্ঞান-প্রেম-পূর্ণ বিশ্বের আশ্রয়কে একবার আত্মার আশ্রয়রাপে প্রত্যক্ষ প্রতীতি করিতে সমর্থ হইলে, একबांद्र cगरे निशूक्ल चशूङ ब्रटनव्र <ङ्ऊ श्वांन প্রাপ্ত হইতে পারিলে ; নদী যেমন আপনা হইতেই সমুদ্রাভিমুখে, ভ্রমর যেমন সহজেই স্নগন্ধি গুপের প্রতি ধাৰিত হয়, তেমনি, অস্তরের বৃত্তি-প্রবৃত্তি-সকল প্রবল বেগে সেই শান্ত-গম্ভীর च्ठांनcवन-चइड-निकू পরমেশ্বরের প্রতিই প্রবাহিত ईदेरळ থাকে । o