পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২, ৩ সম্বন্ধ, ঈশ্বরের সহিত মনুষ্যের কি তাহা । অপেক্ষ নিগৃঢ়তর, স্থায়িতর এবং কল্যাণতর সম্বন্ধ নহে? পার্থিব-প্রেম-প্রভাবে মনুষ্য যখন বন্ধুর যাহা, তাহ আমার এবং আমার যাহা, তাছা বন্ধুর, বলিতে সঙ্কুচিত হয় না ; তখন সেই স্বগীয় ভগবৎ-প্রেমের উৎকর্ষ অবস্থায় সাধক কি ঈশ্বরকে “ত্বং অস্মাকং দ্ববাস্মি” । তুমি আমারদের, আমি তোমার, ইছা বলিতেও অধিকারী নহে ? পরম বন্ধু পরমেশ্বরের সঙ্গে যখন যোগের গাঢ়ত হয়, তখন সাধকের জ্ঞান-প্রেম ইচ্ছা, তাহার সহিত একীভূত হইয়া যায়। যখন ভাস্কার জয়ে, আমার জয় ; আমার মঙ্গলে, যখন র্তাহার মঙ্গল-কামনা সিদ্ধ হয় ; তখন সাধক জগতের সেই অব্যক্ত কারণ, প্রচ্ছন্নসত্তা ঈশ্বরকে আত্মার মধ্যে জাগ্ৰং-জীবন্ত রূপে প্রত্যক্ষ প্রকাশমান দেখিয়া রোমাঞ্চিত শরীরে তটস্থ হইয়া বলিতে থাকেন “তৎত্বম সি” “সেই যে তুমি, যাহাকে . সকল কার্যোর কারণ, সকল স্বষ্টির মূল বলিয়া অব্যক্ত ও অপরিস্ফট রূপে পূর্বে অনুভব করিতাম; এখন যে “সেই তুমি” আমার সৰ্ব্বস্ব হইয়া আত্মার মধ্যে জাজ্বলাতর রূপে প্রকাশ পাইতেছ ! “অন্ন, কি প্রাণ, কি মন” প্রভৃতি কেহই এই ভূত-সকলের উৎপত্তি-স্থিতি বা ভঙ্গের কারণ নহে, কোন অন্ধশক্তি বা পরিমিত জ্ঞানও এই স্বকোঁশল-সম্পন্ন পরমাশ্চর্য্য স্থষ্টির নিদানভূত্ত নহে, সেই “প্রজ্ঞানং ব্রহ্ম” সেই পুর্ণজ্ঞান পরব্রহ্মই এই অনন্ত স্বষ্টির কারণ। “অয়गाङ्गा खश” ५ऐ cय vद्रशांज्र रॉशिंरक उप्रांगांद्र यांज्राहज नांक्रां९- &उठाक &qऊँौङि कब्रिहउछ्,ि यिबि श्रांगांब्र चांज्रॉब्र ह्यस्वब्रॉब्लां হইয়। প্রকাশ পাইতেছেন এবং আয়াকে দর্শন দিয়া কৃতাৰ্থ করিতেছেন, তিনিই অখণ্ড ব্ৰহ্মাণ্ডের অষ্ট, পাত, বিধাতা; তিনিই তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা १० कत्र, ४ छtो ব্রহ্ম। তিনি আমার আত্মার ক্ষুধার অন্ন, তৃষ্ণার জল, বিপদের কাণ্ডারী, নির্ভরের স্থল হইয়া আত্মার অভ্যন্তর হইতে “অহং ব্ৰহ্মাস্মীতি” এই যে আমি তোমার প্রাণসখা ব্রহ্ম, তোমার আত্মাতে রহিয়াছি, এই লোমহর্ষণ মহা বাক্যে ধৰ্ম্মকার্য্যে উৎসাহিত করিতেছেন এবং আমাকে ভয় তাপ, কুঃখ শোকে অভয়দান করিতেছেন ! ইনিই জগতের সম্ভজনীয়-দেব মনুষোর পরমারাধ্য পরব্রহ্ম ৷ ইনিই “একমেবাদ্বিতীয়ং” ইনিই একমাত্র অদ্বিতীয় | জ্ঞান-প্রেমে, সত্য মঙ্গলে, শক্তি সামর্থ্যে, স্নেহ করুণায় কেহই ইহঁার সমান বা কাহাকেও ইহঁ। ছইতে শ্রেষ্ঠ দেখা যায় না ।

  • ন তৎ সমশচী স্ত্যধিকশ দুশাতে “ ;

এই সকল বাক্য জীবন্মুক্ত অতুন্নেতআত্মা মহা পুরুষদিগের জ্ঞান-প্রেম উচ্ছ - সিত হৃদয়-কন্দর হইতে বিনির্গত হইয়াছে, এজন্য এতৎ সমূহ “মহাবাকা” বলিয়া অভিহিত হইয়া থাকে। ঈদৃশ মহাবাক্য’ সকল ব্রহ্মগতপ্রাণ ঈশ্বর-সৰ্ব্বস্ব সাধুদিগের মুখেই শোভা পায় । সাধনবিহীন, ংসারবদ্ধ, অপ্রেমিকের সমিধানে ইহা অন্য অর্থ ধারণ করে । বাক্য ব্যাকরণ দ্বারা ইহার প্রগাঢ় তত্ত্ব বুঝাইবার উপায় নাই । আত্ম। জ্ঞান-প্রেম-পূর্ণ হইলে—সাধন-তপস্যা বলে ঈশ্বরের সহিত অকাট্য অধ্যাক্স যোগ যুক্ত হইতে পারিলে সাধক জাপনিই ইহার গৃঢ় তাৎপৰ্য্য স্পষ্ট হৃদয়ঙ্গম করিতে সমর্থ হয়েন, ৰন্ধুর গৃহকে আমার গৃহ বলিয়া অনুভব করা সামান্য প্রেমের কার্য্য নহে । হৃদয়ের কোন অবস্থাতে অকপট चां८ष थांबांद्र यांशं, डांश बकूब ; रकूद्र बाह, जांश चांगांद्र बन यांब्र; cगरे eभाष्ट्र প্রেম উৎপত্তির দেশ কালের পরিমাণ মিcá* कब्रिवांइ खेनाग्न नॉरें । ८ब ' बाङिग्न