পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

2, 3 ৩ তত্ত্ববোধিনী পত্রিক ക്ഷ- TMAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS r. - মর্ত্যের মহত্ত্ব, জীবনের সার্থক্য সম্পাদন কর । যে আনন্দ রস পান করিয়া তোমারদের তৃষিত আত্ম শীতল হইয়াছে, শুষ্ক হৃদৃ:পদ্ম বিকসিত হুইয়াছে, যাহাতে সমুদয় মনুষ্য-জাতি এই অমৃত-সাগরে অবগাহন করিয়া কৃতাৰ্থ হয়, সমগ্র ভূমণ্ডল এই তানন্দ-ধারায় অভিষিক্ত হয়, তজ্জন্য কায়মনোবাক্যে সেই আনন্দময় ঈশ্বরের সন্নিধানে প্রার্থনা কর । w হে আনন্দময় অখিলবিধাতা! তুমি ম অনন্দের উৎস প্রমুক্ত করি যা বর্বল ম’জিন বঙ্গবাসী সে অমর, অামারদিগকে কতঃৰ্থ করিয়াছ, সেই আনন্দে তুমি সমস্ত মানব-জাতিকে অনিন্দিত কর । রোগ-শোকরোদন-বিলাপ-পূর্ণ, ধন-হীন পরাধীন বঙ্গ ভূমিতে, তুমি যে স্বৰ্গীয় উৎসব-দ্বার উদঘাটিত করিয়া দিয়া বঙ্গের প্রকৃত প্রাণ-সঞ্চার করিতেছ, সমৃদয় ভূমণ্ডল-মধ্যে এই মঙ্গলমহোৎসব বিস্তার করিয়া সমুদায়_নর-নারীকে জীবন-উৎসাহে, আশ-আনন্দে পূর্ণ কর । এই আমারদের প্রার্থন । VP ..-- م. -گ د ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । পঞ্চাশ সাংবাৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ সাযংকাল ঐযুক্ত বেচারাম চট্টোপাধ্যায়ের বক্তৃত। " আবিরাবীর্মএধি ৷ ” “হে স্বপ্রকাশ ! আমার নিকট প্রকাশিত হও ।” স্বষ্টিকাল হইতে অদ্যাবধি মানব-আত্মা কেবল এইই প্রার্থনা করিতেছে। ঈশ্বর মনুষ্যের আত্মার প্রিয় ধন-নিতান্ত প্রাণধন বলিয়াই চির কালই মনুষ্য কাতর স্বরে ব্যাকুল অন্তরে ঈশ্বর-সন্নিধানে এই মাছএা করিতেছে যে, তুমি আমার সন্নিধানে -λ- =امعہeہمہب. --عے -چ S AASAASAASAAG TMMS هة سط صقعة ماضيهeم..همام مص. আত্ম-স্বরূপ প্রকাশ কর, যে আমার প্রাণ শীতল হউক, ইচ্ছ। চরিতার্থ হউক, প্রার্থন পূর্ণ হউক । মনুষ্যের এমন প্রার্থনার বিষয় আর দ্বিতীয় নাই। তাহার এমন ব্যাকুলতা কাতরতা আর কোন বস্তুর জন্যই দৃষ্ট হয় না । এক জন নয়, সমুদয় আত্মা, এক দেশ নয় সমগ্র ভূমণ্ডলস্থিত সকল দেশ প্রদেশবাসী সমস্ত নরনারীরই কেবল এই একমাত্র প্রার্থনা । কেবল পুরাকালে নয়, বর্তমানের জ্ঞান-বিজ্ঞান-জ্যোতির মধ্যে মনুষ্যের এই একই কামনা । এমন একতা – এমন এক লক্ষ্য তার কোন বিষয়ের জন্যই দেখিতে পাওয়া মায় না। এমন ঐকান্তিক মন্ত্র চেস্ট। আর কোন উদ্দেশ্যসাধনেই পরিদৃষ্ট হয় না । পিতা মাতার নিকটে পুত্র কন্যা কত পদার্থই প্রার্থনা করে, বিদ্যালয়ে এক গুরুর সন্নি ধীনে ছাত্ৰগণ কত বিভিন্ন বিষয় শিক্ষাব অভিলাম: হয়, এক রাজার সমীপে প্রজ বৃন্দ কত শত সহস্ৰ পদার্থের প্রার্থী হইয় থাকে, কিন্তু এক অদ্বিতীয় ঈশ্বরের নিত্য উদার সদাব্রত হইতে বিভিন্ন-রুচি বিভিন্ন-প্রকৃতি নরনারীগণ সমস্ত সুখের আভরণ প্রাপ্ত হইলেও, তাহারদের সকলের আত্মার কেবল এই একই প্রার্থন যে “তুমি আমার নিকট প্রকাশিত হও ।” ঈশ্বরকে প্রার্থনা করে না, তাহাকে চাছে না, এমন একটি আত্মাও এই পৃথিবীতে বর্তমান নাই। ঈশ্বরের ভিখারী আস্তিকগণ যাহাকে নাস্তিক বলিয়। অবজ্ঞা করেন, তিনি কেবল আত্মার প্রকৃতি, ঈশ্বরের স্বরূপ নির্দেশে অসমর্থ হইয়া পথভ্রান্ত হইয়াছেন মাত্র, অথবা অপ্রসিদ্ধ উপায়ে কিছুকাল প্রার্থনা করত নিরাশ হইয়াই নিশ্চেষ্ট রহিয়াছেন, তথাচ তাহারও প্রাণ, সম্পদে না হয় বিপদে, সুস্থতায় না হয় রোগেতে, জাअफ़्वाहांग्न मा रुग्न मिमांप्याथ, औबrम जा