পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২০৭

কীৰ্ত্তন ১৮৪১ হয় মৃত্যুকালেও ঈশ্বরের জন্য কাদিয়া উঠে। তিনি বিহিত-শিক্ষা-সাধন উপদেশ দৃষ্টান্তের অভাবে, যদিও ঈশ্বরের স্বষ্টি-কৌশলে অপৰ্য্যাপ্ত জ্ঞান প্রেম মঙ্গল ভাব দেখিয় পরিতৃপ্ত থাকুন কিন্তু একবার তাহার বিকৃত তাত্ম প্রকৃতিস্থ হইলে সকল কৌশলের কৰ্ত্তা, সকল জ্ঞান প্রেম মঙ্গল ভাবের একাসুতন, সকল কার্য্যের মূল কারণকে তিনি সৰ্ব্বত্রই দেখিতে সমর্থ হয়েন, একবার ঈশ্বর তাহার মোহান্ধ হৃদয়ে বিদ্যুতের ন্যায় প্রকাশিত হইলে, তিনি র্তাহীর সন্নিধানে স্বীয় তাপরাধ স্বীকার করত প্রার্থন না করিয়া সুস্থির থাকিতে পারেন না । তাহার তাপসিদ্ধান্ত আন্তরিত হইলে, তাহীর অনুসন্ধানপদ্ধতি পরিবর্তৃিত করিয়া দিলে,— তাম্বীর প্রকৃত গম্য পথ প্রদর্শন করিলে তিনি ও ঈশ্বরকে লাভ করিয়া কৃতাৰ্থ হইতে পারেন । ! দূরে থাকুক, সমৃদয় ভুবন ব্ৰহ্মলাভের জন্য অকল, সমুদায় আত্মা ব্রহ্মদর্শনের প্রার্থী ঔষ্টয়া অহনিশি চাতকের নায় কেবল “আলিরাপীয়ঁ এধি” “হে স্বপ্রকাশ ! আমার নিকট প্রকাশিত হও” এই প্রার্থনা করিতেছে। স্বষ্টিকাল হইতে ব্ৰহ্ম-দৰ্শন-পূহ চরিতার্থ করিবার জন্য মানবজাতি কত কষ্ট ক্লেশ সহ্য করিয়াছে, কত উপায়-পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া আসিতেছে । মনুষ্য গহবর বিবরে বা অরণ্য কুটীরে কিম্ব রাজপ্রাসাদে যেখানেই অবস্থান করুক, এই যে অনিবাৰ্য্য ব্ৰহ্মদৰ্শন-পূহ। তাছাকে চিরকালই উত্তেজিত করিতেছে, চিরদিনই তাহাকে কল্যাণপথ নির্বাচন করিয়া লইবার জন্য, নানা উপায় অবলম্বনে উৎসাহিত করিয়া আসিতেছে । সে অরণ্যে অরণ্যে পশু পক্ষীর পশ্চাতেই থাধিত হউক, অথবা কুটারবাসী হইয়া, কৃষিকার্য্যেই সংলিপ্ত থাকুক, কিম্বা }५ পঞ্চাশ সাংবৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ ২ s৭ বিস্তুত বিষয় বাণিজ্যে ব্যাপৃত হইয়। দেশ দেশান্তরেই পর্য্যটন করুক, সকল অবস্থাপ্তেই তাহার চিত্ত সেই অমৃতধন লাভের পস্থাই অন্বেষণ করিতেছে । সকল কালেই সে আপনার বিদ্যা বুদ্ধি, শিক্ষা সাধনের তারতম্য নিবন্ধন কোন না কোন উপায় অবলম্বন করিয়া, ঈশ্বরকে প্রত্যক্ষ দর্শন করিবার চেষ্টা করিয়া আসিতেছে। পৃথি: বীর পুরাবৃত্ত পাঠে প্রবৃন্তু হঠলে, জনসম! क्ल で覧 :لم٠ د زده ۰ي--و..ی:٤ دي = জের ধারাব হক ইতিপ্ৰস্তু পুত্মাতৃপুঙ্খরুপে নিরীক্ষণ করিলে, ব্রহ্মদৰ্শন-সম্পূহ প্রভাবে ভুম গুলে যে কতশত প্রকার ধৰ্ম্মমত প্রচারিত য়াছে, তাহ অবগত হু ষ্টয়া বিস্ময়াপন্ন কোন সময়ে মলুম (সমাজ তেজোময় সূর্য্য চন্দ্র, প্রভাবশালী নদী সিন্ধু, বিদ্যেং বড় দিকে ঈশ্বরের দেদীপ্যমান সুর্তি বিবেচনা করিয়া তাহরদেরই সন্নিধানে মস্তক :সই রূপাপাত্র দুই চরিট মনুষের কথা । তারনত করিয়াছে ; কখনও ল। ত{হীতে অতৃপ্ত হইয়; হৃদয়ের উত্তেজনায় উদ্ভেক্তি ৷ হ ত মহা প্রতাপান্ধি স্ত্র বীপ কুলপি দয়। ধৰ্ম্মের উজ্জ্বল শাদশ স্বরূপ কোন সুধীর সাধু সত্তজনকে নাঙ্গারদের র্থিত দেবতা; বোধে প্রবৃত্ত হইয়াছে ; কোন সময়ে বা হৃদয়নিহিত ঐশ্বরিক ভাবের প্রতিমূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মাণ করিয়া ভঁাহাকেই সনদর্শন করিয়া মনষ্কামনা পূর্ণ করিবে বলিয়া নানাবিধ সুদৃশ্য প্রতিম! প্রস্তুত করিয়াছে । কখন ব৷ দেশভেদে, স্থানভেদে তাহার আবির্ভাব অধিষ্ঠানের ংবাদ পাইয়া, গৃহ পরিবারে জলাঞ্জলি দিয়া ভিখারিবেশে নানাস্থান পর্য্যটন করিয়াছে । কোন কালে বা কোন লিগুদ্ধ-চরিত্র সাধুর শরণাপন্ন হইয়া তাহারই পুণ্য-বলে সেই প্রাণ-বল্লভ হৃদয়-রঞ্জন ঈশ্বরের দর্শন লাভের চেষ্টায় প্রবৃত্ত হইয়। কত কষ্ট ক্লেশ সহ্য করিয়াছে । এই রূপে যে কালে, যে i Egā 暴 يم، عيوبه (. 怀拉布、 f f প্রেম লিঙ্গন প্রদানে