পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N○8

    • o

হানি মাত্র ঘটে কেবল রুদ্রের উপাসনা দ্বারা পুণালোক প্রাপ্তি মাত্র ফল হয়, কিন্তু জীবাত্মা ও পরমাত্মার ঐক্যানুসন্ধান চিন্তা হইতেই মুক্তি হয়। যথা “তং দুর্দশং গৃঢ়মন্থ প্রবিষ্টং, গুহাহিতং গহ্বরেষ্ঠং

  • ब्लtc{१ !

অধ্যাত্মগোপিগমেন দেবং, মত্বা ধীরে হর্ষশোকে। জঙ্গতি ॥ নায়মাত্মা প্রবচনেম লভ্যোন মেধয়া ন বছনা শ্রীতেন । যমেবৈষ রণুতে তেন লভ্যস্তস্যৈষ আত্মা ৰুণুতে তনুং স্বtং ॥ " অতএব সদগুরুর উপদেশানুসারে শুদ্ধাদ্বৈতবিদ্যা আশ্রয় করিয়! ফলের রসপান করিয়া তৃপ্ত হও। শঙ্করাচার্য্য এই রূপ উত্তর প্রদান করিলে লিঙ্গ ধারি ত্বমেব শরণং মম সৰ্ব্বদাসি” এবং বারংবার শঙ্করাচার্য্যের পদবন্দন! পুৰ্ব্বক তৰ্ভুক্ত অtচার-লক্ষণ শিরোধাৰ্য্য করিয়া স্ববংশীয় এবং স্বদেশীয় সকলকে অদ্বৈতমতগ্রাহী করিয়া সুথে বাস করিতে লাগিল । で克 এই রূপে ত দশ হইতে শিবমত | लिन्न बाच्नेो ७झदिङ्कडिङ्कउिजनात्र भट्टएक কণ্ঠে ও বাহুদেশে রুদ্রাক্ষমালাশোভিত প্রতিপক্ষ চওভৈরব, বিপক্ষশূল, ভক্তাগ্রগণ্য, পরমতকালানল প্রভৃতি শৈবমতাবলম্বির শঙ্করাচার্য্যের সমীপে আগত হইল । তন্মধ্যে প্রতিপক্ষ চণ্ডভৈরব আচাৰ্য্যকে প্রশ্ন করিল “হে সন্ন্যাসিন্‌! তুমি মায়াবেশধারীর ন্যায় আগমন পুরঃসর ষড়বিধ শৈবচার পরিত্যাগ পূর্বক বিদ্বেষবীর প্রভূতিকে মতভ্রষ্ট করিয়াছ। অামার নাম প্রতিপক্ষ চগুভৈরব, তালকে বল দেখি, শৈবমত কি নাই ? ” তদনন্তর প্রতিপক্ষ চণ্ড তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা অভেদ-কল্পতরু ! %० कुक्ल ४ छोप्न বিবিধ যুক্তি উদ্ধৃত করিয়া শিবের সর্বোত্তমত্ব, জগদুপাদানকারণত্ব, সৰ্ব্বাত্মকত্ব, হরিব্রহ্মেন্দ্রাদি কর্তৃত্ব, সৰ্ব্বপাপনাশকত্ব প্রভৃতি প্রমাণিত করিল । তৎপরে বিপক্ষশূল উপনিযদাদি শাস্ত্র হইতে রুদ্র বিষয়ক নানাবিধ বচন দ্বারা রুদ্রের সর্বাত্মকত্ব, সৰ্ব্বাস্তুর্যামিত্ব, সৰ্ব্বোৎকৃষ্টত্ব, সর্বাধিপতিত্ব প্রভৃতির প্রমাণানন্তর রুদ্রোপাসনা দ্বারাই মোক্ষসিদ্ধি হয় সিদ্ধান্ত করিল। যেহেতু রুদ্রের উপাসন| মোক্ষ প্রদ অতএব রুদ্রাঙ্কধারণাদি অযুক্ত হইতে পারে না । সুতরাং ব্রাহ্মণদিগের বিভূতি প্রভৃতি চিন্তুধারণ অবশ্য কর্তব্য । কালাগ্নিরুদ্রোপনিষদে লিখিত আছে

  • যে বিদ্বান ব্রহ্মচারী গৃহী বানপ্রস্থো যতির্ব

ত্রিপুঞ্জ,ং ভস্মন করেীতি স সমস্তমহাপাতকোপপাত দিগের দলপতিবিদ্বেষবীর বলিল “স্বামিন! | স সৰ্ব্বান দেবান ধ্যাতো ভবতি, স সৰ্ব্বান বেদন কেভাঃ পুতো ভবতি, স সৰ্ব্বেষু তীৰ্থেষু স্নাতো ভবতি ধীতে ভবতি, স সকলভোগভুগদেহং ত্যক্ত, শি বসা · যুদ্ৰাং আপ্নোতি ন স পুনরাবৰ্ত্ততে ন স পুনরাবৰ্ত্ততে “ আর রুদ্রাক্ষলিঙ্গ ধারণের প্রমাণ অগস্ত্যসংহিতাতে দৃষ্ট হয় । “সশীর্ষে কণ্ঠে কর্ণয়োশ্চ বাহেব রুদ্রাক্ষধারণাৎ । নীলকণ্ঠে ভবেন্মর্ত্যে ব্রাহ্মণশ্চেৎ পরাৎপরঃ ৷ ” এতদ্ভিন্ন শ্রুতি আছে যে “অতপ্ততনুন তদা মোক্ষমশ্ব তে” শরীরের তাপব্যতীত মোক্ষ হয় না । অতএব লিঙ্গাঙ্কন অবশ্য কর্তব্য । ইহা শুনিয়া শঙ্করাচার্য্য বলিলেন “তপ্ত লিঙ্গাদিধারণ দ্বিজাতিদিগের কর্তব্য নহে, যেহেতু তৎপক্ষে প্রমাণ নাই ; অতপ্ততমুরিত্যাদি শ্রীতির অর্থ অগ্নির দ্বারা শরীরের তাপ নহে, কিন্তু তপস্যা দ্বারা তাপ । বৃহস্নারদীয় এবং মাকণ্ডেয় পুরাণে লিখিত আছে যে লিঙ্গাঙ্কিত শরীর দর্শন করিলে পাতক হয় এবং লিঙ্গচক্রাদিচিছু কেবল পাষ р. Y | ভৈরব স্বয়ত সমর্থনাৰ্থে নানা শাস্ত্র হইতে ৩েরাই ব্যবহার করে । অতএব লিঙ্গাঙ্কন