পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

لایvatsity sv শর বলবান, পরিশ্রমী ও দীর্ঘায়ু বলিয়া সৰ্ব্বজনবিদিত “ । ইংলণ্ডের অন্তঃপাতি লেঙ্কেশায়ার ও চেশেয়ার নামক প্রদেশের কৃষকেরা অতি বলিষ্ঠ বলিয়া श८निक व्यांद्दछ् । ऐशब्रां छूथं, गांर्थन ७ वांनू बाउँौउ रुलांछ अना ८कांन थांना जांभशौ यावशांद्र कrद्र मां । óौकদেশবাসীরা সম্পূর্ণরূপে নিরামিষভোজী ও উদ্ভিদাহারী ছিলেন । থরমপলি রক্ষাকারী শূরের এবং সালামিস ও মারাথন যুদ্ধক্ষেত্রের বীরের বাল্যকাল হইতে অতি সামান্য উদ্ভিদাহারেই জীবন ধারণ করি তেন। গ্রীসের নানা স্থানের মল্লক্রীড়াতে যে সকল বলবিক্রমশালী মল্লযোদ্ধা জয় লাভ করিতেন তাহারা সকলেই উদ্ভিদাহারী ছিলেন। গ্রীসে ব্যারাম-বিদ্যা-শিক্ষার্থ যে সকল শিক্ষাগার সংস্থাপিত ছিল তথা কার ছাত্রেরা উদ্ভিজ্জ ভিন্ন মাংস কখন । পুরাকালীন সাহস করিয়৷ স্পর্শও করিতে পারিত না । গ্ৰীকদিগের ম্যার শারীরিক বল, কষ্টসহিকুতা, উৎসাহ ও উদ্যম প্রায় কোন মাংসাশী জাতির মধ্যে দেখা যায় না । উদ্ভিদে কোন বলকর পদার্থ নাই ইহা বিজ্ঞানসিদ্ধ কথা নহে। বৈজ্ঞানিকের

  • çais cą “attīstfję Gvatet (Animal Heat) বাহা না থাকিলে আমরা মুহূৰ্ত্তকাল জীবন ধারণ করিতে পারি না তাহ জামরা ৰে সকল দ্রব্য, আহাঁর করি wrotos of us watosauria Hydrocarbon নামক রসায়ণিক পদার্থ আছে তাহা হুইতে উৎপন্ন হয়। দেখা গিয়াছে যে #fdreaton নামান্তভূর্ত সমস্ত পদার্থ अडर হইতে বছলরূপে প্রাপ্ত হওয়া

ജ്ജ്ജം o LEA

  • Boyne's Remarks on the Physical and Moral History of the Human Species. P: ፲፪.

আমিষ ভক্ষণ ぐ〉 যায়”। কেহ জিজ্ঞাসা করিতে পারেন যে যদ্যপি উদ্ভিদে বলকারক, শরীর দৃঢ় কারক স্বাস্থ্যকর পদার্থ আছে তবে আমাদিগের দেশে যে সকল লোক উদ্ভিদাহারে জীবন ধারণ করেন র্তাহারদিগের মধ্যে অনেকে দুর্বল কোমল-শরীর ও রুগ্ন হয়েন কেন । ইহার উত্তর এই যে কেবল উদ্ভিদাহার করিলে শরীর সুস্থ দৃঢ় ও বলবান হইবে এমন নহে, শরীর রক্ষার্থ অন্যান্য যে সকল নিয়ম আছে তাহাও উহার সঙ্গে সঙ্গে বিশেষরূপে পালন করা আবশ্যক। উদ্ভিদাহার করিয়া যাহারা বলশূন্য ও রুগ্ন তাহারা অবশ্যই শরীররক্ষার কোন না কোন বিশেষ নিয়ম পালন করেন না । বয়েনি নামক একজন ভিষক বলেন “উদ্ভিদাহারের সঙ্গে অঙ্গ পরিচালন, বিশুদ্ধ বায়ু সেবন প্রভৃতি নিয়ম পালন করিলে শরীর বলবান ও দৃঢ় হয় এবং পূর্ণ স্বাস্থ্য উপভোগ করিয়া থাকে ৷ ” আমরা বলিতে পারি যে যদ্যপি একটি শিশুকে তাহার জন্মদিন হইতে যৌবন কাল পর্য্যন্ত এরূপ যত্ন করিয়া রাখা যায় যে তাহার সম্বন্ধে স্বাস্থ্যরক্ষার কোন নিয়ম ভঙ্গ না হয়,যদ্যপি সে তাহার পিতা মাত হইতে কোন রোগ বা ব্যাধি না প্রাপ্ত হইয়া থাকে এবং যদ্যপি সে উদ্ভিদ অর্থাৎ ফল মূল ও শস্য এবং দুগ্ধ ব্যতীত অন্য কোন খাদ্য সামগ্ৰী ব্যবহার না করে তাহা হইলে সে যেরূপ দ্রঢ়িষ্ঠ, বলিষ্ঠ ও সুস্থকায় হইবে,আর একজন ঐ প্রকার শিশু যে যৌবনকাল পর্য্যন্ত ঐ প্রকারে থাকিয়াছে কিন্তু বাল্যকাল হইতে মাংস আহার করিয়া আসিয়াছে সে কখনই সেরূপ দ্রঢ়িষ্ঠ, বলিষ্ঠ ও সুস্থকায় হইবে না। মাংসাহার কেবল আমাদিগের শারীরিক অস্বাস্থ্য সাধন করিয়া ক্ষান্ত থাকে না, তাহা

  • Curiosities of Science, Second Series, by I. Timbs P. 149,