পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একমেবাদ্বিতীয়ং | স্ত্ৰ 感 o طاه . . . . . ५|| 蠍 Y. ༽ཟླ་ দ্বাদশ কম্প சூழ் ప్ర్ర চতুর্থ ভাগ - আশ্বিন ব্রাহ্ম সম্বৎ ৬১।

    • 3>"Sw او م۶۹ و وی به

ब्रष्टावाए कमिदमग्रश्रासौत्र धत् कि श्व नासौ तदिद सव्वमस्वजत । নতত্ত্যুরোধিনীপত্রিকা त*व लिल्यं भूतrजमजन्तं द्विावं स्वतन्त्रव्रिरवयवनेिकमेव1डितौयम। सखैयापि मब्वेनियनृ सब्र्वाश्रयमब्वfवत च वेशङ्गिमदृध्रवं प्रर्षमप्रfतममिति । एकस्य तयैवोपावनय। पrरत्रिकलैहि कख श्ाभमश्रवति । तद्धिान् प्रॊतिस्तस्य प्रियकांग्रमाधजच तदुपासनमॆव । "श्_===== আর্য্যামি এবং সাহেবিআনা ব্যাপী তিমি মৎস্যের দশযোজন-ৰ্যাপী মুড়াথানির এই প্রবন্ধটি শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর । কর্তৃক চৈতন্য লাইব্রেরির অধিবেশনে পঠিত হইয়াছিল । অামাদের দেশে যখন জাতি-ভেদের গোড়াপত্তন ও হয় নাই সেই মান্ধাতার ও পূর্বের আমলে একটি নবাভ্যাগত পরাক্রমশালী জাতি উত্তর অঞ্চল হইতে অবতীর্ণ হইয়া ভাবতবর্ষের পশ্চিম কোণে অাডড গাড়িয়াছিলেন । তেন এবং ভারতবর্ষের আদিম নিবাসীদিগকে দমা বলিতেন । তাহার পরে যখন জাতিভেদের সবে-মাত্র গোড়া-পত্তন আরম্ভ হইয়াছে সেই অপেক্ষাকৃত আধুনিক মান্ধাতার আমলে আর্য্য বলিতে ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বৈশ্য এই তিন-বৰ্ণ-সম্বলিত একটি জেতৃজাতি বুঝাইত এবং শূদ্র বলিতে অধীনস্থ বিজিত দস্থ্যগণ বুঝাইত । এই প্রাচীন কালের ভারতবর্ষীয় আর্য্য-জাতিকে যদি একটা মৎস্যরূপে কল্পনা করা যায় তবে এইরূপ দাড়ায় যে তাহার মুড়াখানি ব্রাহ্মণ, পেটিখানি ক্ষত্রিয় এবং ল্যাজাখানি বৈশ্য ; কিন্তু এক্ষণকার এই কলিযুগে সে মৎস্যটির ল্যাজ এবং পেটি, অর্থাৎ বৈশ্য এবং ক্ষত্ৰিয়, তাহাবা আপনাদিগকে আর্য্য বলি- । কালগ্রাসে নিপতিত হইয়া অবশিষ্ট থাকিবার মধ্যে ' কেবল মুড়াখানি মাত্র অর্থাৎ এক কেবল ব্রাহ্মণ মাত্র অবশিষ্ট আছে—তাহাও না থাকারই মধ্যে ; কেন না, কাল-রাক্ষস কাহাকেও সঙ্কজে ছাড়িবার পাত্র নহে-বিশেষতঃ আমন একটা শাসালে সামগ্রীকে ! বলিব কি—নিদারুণ রাক্ষসটা সেই শত-যোজন আমি তপোবনে বাস করিতেছি !” ভিতর হইতে তাহার সমস্ত রস কস শুষিয়া গলাধঃকরণ করিয়াছে —তাহার বিন্দু বিসর্গও অবশিষ্ট বাখে নাই । ফলে ও তাই দেখা যায় যে, এক্ষণকার ব্রাহ্মণপণ্ডিত সম্প্রদায়ের মস্তকের —উপরি-অঞ্চলে শিখা দেদীপ্যমান কিন্তু তাতার ভিতর-অঞ্চলে শাস্ত্র-চিস্তাব পরিবর্তে অন্নচিন্তা বলবতী ! এক্ষণকার ব্রাহ্মণও যেমন র্তাহার উপনয়নের শ্ৰীও তেমনি ! পৈতার সমযে নূতন ব্রহ্মচারী কোথায় বারো বৎসর গুরু-গুচে বাস করিয়া বেদ অভ্যাস করিবেন—তাহা না করিয়া তিনি তিন দিবস কারাগুহে বাস করিম নিছক আলসো দিনপাত করেন । পূৰ্ব্বতন কালে যাহারা সত্যসতাষ্ট উপবীত গ্রহণাস্তে গুরুগৃহে থাকিয়া ব্রহ্মচৰ্য্য অষ্ট্রষ্ঠান করিতেন, তাহারা প্রত্যহই নগরে পল্লীতে ভিক্ষা করিতে বাহির হইতেন এবং সেই স্থত্রে প্রত্যহত তাহার। গণ্ডী গও শূদ্রের মুখ দর্শন করিতেন--- তাহাতে র্তাহীদের সাদা পৈত! কালো হইয়া যাইত না ! কিন্তু এক্ষণকার নুতন ব্রহ্মচারীরা পূদ্রেব ভযেই অস্তির –পাছে শদ্রের অপবিত্র মুখ কোনো গতিকে র্তাহাদের নয়নপথে নিপতিত হয় এই ভয়ে তাহার। তিন দিবস ঘরে কপাট বন্ধ করিয়া বসিয়া থাকেন । ইহার অর্থ আর কিছু না—“আমি যখন শূদ্রের মুখ দেখিতেছি না তখন তাহাতেই প্রমাণ হইতেছে যে, মনকে প্রবোধ দিবার কি চমৎকার যুক্তি-কৌশল ! এইরূপ যুক্তিকৌশলের বশবৰ্ত্তী হইয়াই -বালকের জল-শূন্য ক্ষুদ্র কলসীতে করিয়া পুকুলের মাথায় জল ঢালিবাব সময মুখে ঘটু ঘট শব্দ করে, কেননা তাহা না করিলে "জল