পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रश्न विभ ०४४२ আর্য্যামি এবং সাহেবিআনা o a _ so- - =s=== छनि थङ्कङि श्रांद्र श्राव्र यांवउँौञ्च नछा याठि cम्नष्क मब्रांशभ ; आभांटमव्र शून्क विभांन झिल-झे छे८ब्रार°ब्र cबन्शांज्जिहे नांद्र : श्राभारनद्र श्रथेि श्रज्ञ बब्रान श्रज्ञ → ছিল ইউরোপের কামান বন্দুকই সার ; আমাদের স্বর্গমর্ত্য-রসাতল ভেদী ধ্যান-বাৰ্ত্তাবহ ছিল—ইউরোপের তাড়িত বাৰ্ত্তাবহই সার ;” এই যে সব শূন্যগৰ্ত্ত আস্ফালন এবং গগনভেদ স্পৰ্দ্ধাবাণী (ইতর ভাষায় যাহাকে বলে ছোটো মুখে বড় কথা) ইহারই নাম আর্য্যামি ! দ্বিতীয়, আর্য্যামি রোগের গোড়া’র স্বত্রটা কি ? গোড়া’র স্বত্রট। আর কিছু না—ইংরাজদিগের * 22 বোস্” মন্ত্ৰ! ইংরাজেরা যখন আমাদিগকে “বোস্” বলিস ছিল তখন আমরা এক মুহূৰ্ত্তও বিলম্ব না করিয়া তদ গুই বসিয়া পড়িয়াছিলাম ; ইংরাজ রাজকৰ্ম্মচারী আমাদিগকে মুখ রাঙাইয়া বলিলেন “তোমরা আফ্রিকাবাসী কালো নিগর’ আর অমনি আমরা করযোড়ে বলিলাম “আমরা দীন হীন অধম কাফী, আমাদের কোনো সঙ্গতি নাই, তোমরাই আমাদের মাবাপ, তোমরাই আমাদের সব্বস্ব !” জের “বোস বলিতেই যেমন আমরা বসিয়া পড়িয়াছিলাম—“ওঠ" বলিতেই তেমনি আমরা উঠিয়৷ দাড়াইলাম । ইংরাজি টোলের অধ্যাপকেরা আদর করিয়া অামাদিগকে বলিলেন “তোমরা আর্য্য !” আর আমাদের আর্য্যতেজ দেখে কে ? তদণ্ডেই আমর। উঠিয় দাড়াইয়া গায়ের ধূলা ঝাড়িয়া বুক ফুলাইয়। সিংহনাদে বলিয়া উঠিলাম “তোমরা ম্লেচ্ছ—আমরা আর্য্য ! তোমাদের অাছে কি—আমাদের নাই কি ? তোমাদের সম্বল বিজ্ঞানের গোটা কত পুথি বই তো আর নয়—আমাদের বেদ অাছে, পুবাণ আছে, স্মৃতি আছে, তন্ত্র অাছে, মন্ত্র আছে –নাই কি ? অামাদের জাতির সঙ্গে কি তোমাদের জাতির ঘূণাক্ষরেও তুলন। হইতে পারে!” কি আশ্চৰ্য্য ! ওঠ মন্ত্রের চোটে এক নিমেষের মধ্যেই আমাদের বুলি ফিরিয়া গিয়া— পূৰ্ব্বে যেমন আমরা নেঙ ঠে ই দুর হইয়া তলে গুড়ি মারিয়াছিলাম, এক্ষণে তেমনি আমরা প্রকাও ব্যান্ত্র হইয় গর্জন করিতে স্বরু করিলাম ! ঈশ্বর করুন যেন এ-হেন মুখ স্বপ্ন হইতে গাত্ৰোখান করিয়াই “পুনমৃষিকে। ভব” শুনিয়া হঠাৎ আমাদের চক্ষুস্থির না হয় ! আরো আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, বঙ্গীয় নব্য আয্যের গোস্বামীর নিকট হইতে আৰ্য্য-মন্ত্রটি চুপি চুপি আদায় করিয়াছেন ইহা দেশ-শুদ্ধ সকল লোকেই জানে, অথচ সে বৃত্তান্তটি চাপিয়া রাখিয়া তাহার ইংরা তাছাদের দীক্ষা গুরুকে ভাবে-গতিকে নূতন এক প্রকার । গুরু দক্ষিণা প্রদান করিলেন—সে গুরু-দক্ষিণ রজতে র পূর্ণচন্দ্র নহে—তাহ হস্তের অৰ্দ্ধচন্দ্ৰ ! অর্থাৎ তাহার এই রূপ ভাণ করিলেন –যেন জাতিবাচক আর্য্য-শব্দের আবিষ্কৰ্ত্তাও তাহারা, আর, আর্য্যও তাহারা; তা বই— ম্যাক্স মূলার যেন কেহই নহে– জাতিবাচক আৰ্যশব্দের আবিষ্কৰ্ত্তাও তিনি নহেন, আর্য্য ও তিনি নহেন ; প্রত্যুত তিনি ম্লেচ্ছ নলাধম । ইহারই নাম “তোমাব শীল তোমার নোড়া ভাঙব তোমার দাতের গোড়া !” আর কিছু না—একটি দুগ্ধ-পোষ্য শিশুকে ক্রোড়ে লইয় তাহার হস্তে একখানি শাণিত ছুরি প্রদান করিলে প্রদাতা এবং গৃহীত। উভয়েরই তাহাতে বিপত্তি ঘটিবার সম্ভাবনা ; প্রদাতার শক্ত হাড়ে শি গুর হস্তের ছুরির এক অধি অণচড়ে বেশী কি আর হইবে—তাহা মহিষ-শৃঙ্গে মশক-দংশন বই আর কিছুই নহে! কিন্তু দুগ্ধ পোষ্য বালকের কচি হাড়ে তাহ একট-না-একট। কাও না বাধাইয়। সহজে ছাড়ে না। মূষিক যদি সিংহকে গোখাদক ম্লেচ্ছ বলিয়। অবজ্ঞা করে, তবে সিংহের তাখাতে কিছুই হয় ন—তাহার লাঙ্গলের একগচি লোম ও বিচলিত হয় না ; কি স্তু তাহতে ক্ষান্ত না থাকিয় মূৰ্ষিকের পে। যদি আপনাকে সিংহ অপেক্ষা ও বড় মনে করিয়া বিড়ালকে তাড়া করে, তবে তাহার সর্বনাশ উপস্থিত হয় ; তাহাই এক্ষণে ঘটয়াছে! বঙ্গীয় নব্য আর্য্যেরা ম্যাক্স মূলার প্রভৃতি আচাৰ্য্যগণকে ম্লেচ্ছই বলুন আর বর্বরই বলুন তাহাতে সেই সকল প্রবীণ সম রাগ্নি-পরীক্ষিত মহাবগীগণের কিছুই আসিবে না যাইবে না ; কিন্তু তাহাতেই ক্ষা গু ন। থাকিয়া —এক বীর ডন কুইকসোট ষেমন রজিনাণ্টিতে মারোহণ করিয়া — অস্ত্রে শস্ত্রে সুসজ্জিত হইয়।--প্রিয়তমা ডলসিনিয়ার অমোঘ প্রসাদ-বলে বলী হইয়t-—পৃথিবী উণ্টাইয়া দিতে উদ্যত হইয়াছিলেন, তাচারাও যে তেমনি উনবিংশ শতাব্দীয় সভ্যতা উল্টাইয়া দিবার অভিপ্রায়ে—কেহ বা টিকি রাখিয়া, কেহ বা ফোট কাটিয়া, কেহ বা গেরুয়া পবিয়া, কেহ বা পৈ তার গোচ্ছা দ্বিগুণিত চতুগুণিত করিয়া, এক এক জন এক এক মহামহোপাধ্যম আৰ্য্য হইয়া আসরে নাবিয়া তাল ঠুকিয়া বুক ফুলাইৰ দাড়াইতেছেন—এট। তাহার ভাল করিতেছেন না ! র্তাহাদের কি স্মরণ নাই যে, লা-মাঙ্কা নগরেব বীব কেশরী ডনকুইকসোটু যত বার কোমর বাধিয়া পৃথিবী উণ্টাইয়া দিতে গিয়াছেন, ততবার উল্টাটয় পডিধাব शरक्षा डिनिझे श्रश्न झहे८ङ डे-फेॉइंग्रl *क्लिग्नाश्छन-उ বই পৃথিবী এক তিলও উল্টায় নাই ! এইরূপ করিয়৷ যখন তাহার সমুদয় দত্ত-গুলি একে একে অন্তর্ধান