পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चाँड्सन ०४४२ জীবন চরিত $$న to lo AAA AAAS SSAAAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSTSMMAAASAAAA পরমহংস শিবনারায়ণ দেবের জীবন চরিত। শিবনারায়ণ সেখানকার সকল অবস্থা দেখিয়া সেখান হইতে পাহাড়ে পাহাড়ে পুনরায় জ্বালামুখী | তীর্থের মন্দিরেতে যাইলেন। সেখানে দেখিলেন যে মন্দিরের মধ্যে একটা কুণ্ড খুড়িয়া রাখিয়াছে, তাহার ভিতরে ছয় সাতটা অগ্নির জ্যোতি জলিতেছে । দেও য়ালের চারিদিকে যেরূপ গ্যাদ জলে সেইরূপ সেই ৷ ব্রাহ্মণদিগের যজ্ঞোপবীত কাড়িয়া লইয়া তাহাদিগকে মনিজরে জ্যোতি জলিতেছে । কোনটার শিখা অতি শগ প্ৰজলিত কোনটার বা তদপেক্ষা কম। তিতে কাষ্ঠ দিয়া চারিদিক হইতে আহুতি প্রদান করিতেছে। জ্যোতি মন্দিরের ভি তরেও আছে এবং মন্দিরের বাহিরে ও দে ওয়ালের নিকটে কোন কোন | স্থানে অল্প পরিমাণে জলিতেছে। যান্ত্রিরা কোন প্রকার । মিষ্টান্ন লইয়া গিয়া ভিতরে দেওয়ালেতে যে জ্যোতি । জলিতেছে সেই জ্যোতিতে টিপিয়া দেয় । কাহাব ও লা পড়িয়া যায় এবং অল্প যাই লাগিয়া পাকে তাহ। অগ্নিতে পুড়িয়া ষায় । যেরূপ অন্যত্র অগ্নিতে কোন ফ্রব্য দিলে ভষ্ম হইয়া যায় সেখানে ও সেইরূপ ভষ্ম তইয়া যায় কিন্তু অবোধ লোকেরা কল্পনা করেন যে, হুস্তে অথবা কোন পাত্রে ক্লোন দ্রব্য ধরিলে অগ্নির শিখা সেই পাত্রের উপর পতিত হইয৷ আহুতি ভক্ষণ । মধ্যে কেবলমাত্র একটা প্রজ্বলিত অগ্নি দেবতা জালামুখিতে আছেন। করেন; কিন্তু ইহা মিথ্যা । তিনি জিহব। বাহির করিয়। অন্য পাত্র হইতে লইয়া খান না। কিন্তু অগ্নিতে কোন দ্রব্য নিক্ষেপ করিলে তাত ভষ্ম হইয়া যায়। যদি ই বা অগ্নিব্রহ্ম জিহবা বাহির করিয়া কোন পাত্র হইতে লইয়া খান তাহাও কোন আশ্চর্যোর বিষয় নহে, কেন না অগ্নিব্রহ্মের সামর্থ আছে । ইনি তো সকলি করিতে পারেন, প্রত্যক্ষ দেখ, আকাশে দি বারা ত্র প্রকাশমান আছেন। স্থৰ্য্যনাৰায়ণ যৎকিঞ্চিং তেজ প্রকাশ করিলে দেশে দেশে হাহাকার হয়, পৃথিবী জলিতে থাকে। এবং যখন সমুদ্র হইতে তেজের দ্বারা জল আকর্ষণ করিয়া পৃথিবীর উপর বর্ষণ করেন তখন পৃথিবী ও জীব জন্তু প্রভৃতি শীতল হন। শিবনারায়ণ একজন পাণ্ডাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “এই কুণ্ড কে খনন করিয়াছেন এবং এই মন্দির কে নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছেন। এই মন্দির বে সোণার গিন্টির পাত দিয়া ঢাকা আছে তাছাই বা কে করিয়াছেন। এই জ্যোতি কি পূৰ্ব্বকালাবধি জলিতেছে না , তোমরা কোন কৌশল করিয়া যেরূপ গ্যাস জল সেইরূপ জালিয়া রাখিয়াছ—আমাকে সত্য এবং মধ্যে : কুণ্ডের ভিতর যে অগ্নিজ্যোতি জলিতেছে সেই জো । दल ।’ धे श्रां७ वज्र धौन्न ७ *ांख् प्रद्धांदांश्रृंग्न हिटलन । তিনি হাত জুড়িয়া শিবনারায়ণকে বলিলেন, “মহাশয় ইহার অনেক বৃত্তান্ত আছে। পূৰ্ব্বে অনেক কাও হইয়া গিয়াছে। আগে আওরংজীব প্রভৃতি যে বড় বড় মুসলমান বাদসাহ হইয়াছিলেন ও মহম্মদ ফকির ইত্যাদি ছিলেন সকলেই এই পৃথিবীর উপর তীর্থে তীর্থে হিন্দুদিগের দেব দেবী প্রতিমূৰ্ত্তি যাগ ছিল সে সকল ভাঙ্গিয়া চুরিয়া ফেলিয়া দিয়াছিলেন। শাস্ত্র বেদ প্রভৃতি লইয়া অগ্নিতে পুড়াইয়া দিয়াছিলেন । মুসলমান করিয়া লইতেন। সেই মুসলমান বাদসাহরা কাশীতে যাইয়া বিশ্বনাথের মনিারেতে যে বিশ্বনাগমূৰ্ত্তি স্থাপিত ছিলেন তাচ ভাঙ্গিয়া চারি খণ্ড করিয়া এক খণ্ড সেইখানকার কূপে ফেলিয়া দিলেন অপর তিন খণ্ড দিল্লিতে লইয়া গিয়া একটা মসজিদের সিড়িতে লাগাইয়া দেন; তাহার উপর সকলে জুতা রাথিত। এবং অপর একটা আপনার সিংহাসনের দরবারের সিড়িতে জুতা রাখিলার জন্য ব্যবহার কারন । আর একটা মক্কা কি মদিনার মসজিদের সিড়িতে লাগাইয়া দেন, তাহার উপরে ও সকলে জুতা রাখিত। উহারা ৰলিত যে হিন্দুদিগের প্রত্যক্ষ দেবতা নাই। এ সকল মিথ্যা । ইহারা মূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মাণ করিয়া পূজা করে। ইহাদের দেবতাদের কোন শক্তি নাই ও ইহাদের দেবতাও নাই । তাহাদের মধ্যে একজন মুসলমান বলিল —যে ইহাদের তথন সকলে পরামর্শ করিয়া বলিল যে চল সেখানে গিয়া দেখি এটা সত্য কি মিথ্যা । জালামুখিতে তাহারা অrসিয়া দেখিল যে অগ্নিজ্যোন্তি যথার্থ পৃথিবী হইতে উদ্ধমুখে জলিতেছে। দেখিয়৷ উ হালা বলিল —বে পাওrর তো কোন কৌশলের স্বারা জালাইয়। রাখে নাই । আমরা মাটি খোড়াইয়া দেখি ষে ইহা কিরূপে জলিতেছে । ভিতরে কোন কৌশল আছে কি না। এই বলিয়া মাটি খুড়িয়া দেখিল তত্ৰাচ তাহার ভিতব হইতে জলিতে লাগিল—তাহার এইরূপ জ্যোতি দেখিয়া লোহার তাওয়া লইয়া সেই জ্যোতির উপর ঢাকা দিয়া বন্ধ করিয়া দিল –কিন্তু সেই লোহার তাওয়া ভেদ করিয়া অগ্নির শিখা উদ্ধমুখে উঠিন্তে লাগিল । এইরূপে সাতবার উপরি উপরি লোচাৰ তাওয়া দেওয়াতে ৎ ভেদ করিয়া অগ্নির জ্যোতি উদ্ধমুখে উঠিতে লাগিল। তখন মুসলমান বাদশাহ বলিলেন যে হিন্দু দেবতার মধ্যে এক অগ্নি দেবতাই কেবল সকল দেশে প্রজ্বলিত দেখা যাইতেছে, ইহাকে भाश्न कब्रा उक्लिङ । यहे दगिब्रा वाक्गाङ् श्राख। त्तिन