SS 8 তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা s१ बहध्र, s खt*i o- --> - عمقعد -سا-سا-سا-سسسسسسسسمسممس مسصصصصيحسم.-... م------- অভিব্যক্তি আছে, অভিব্যক্তি থাকিলেই তাহার করণ থাকিবেক, মনোবৃত্তি-নিচয় অভিব্যক্তি ক্রিয়ার করণ, সে সকল সাদি অর্থাৎ জন্মবান। ইন্দ্রিয়-সন্নিকৰ্ষাদির দ্বারা মনের বৃত্তি হয়, তাহাতে চৈতন্যের প্রতিফলন হয়, সেই প্রতিফলনাত্মক দ্বিগুণিত চৈতন্য সাদি অর্থাৎ জন্মবন বলিয়া গণ্য। যাহা জন্মবান তাহার করণ অসিদ্ধ নহে । জ্ঞান-শব্দের মুখ্যার্থ চৈতন্য, তাহার অবচ্ছেদক বলিয়া বৃত্তিতেও জ্ঞান শব্দের ঔপচারিক প্রয়োগ হয়। অর্থাৎ গৌণকল্পে মনোবৃত্তিকেও জ্ঞান বলা যায়। এ কথা বিবরণ গ্রন্থেও লিখিত আছে । যথা—উপচার ক্রমে অন্তঃকরণের বৃত্তিতে জ্ঞান-শবেদর প্রয়োগ হইয়া থাকে ৷” প্রশ্ন —অন্তঃকরণ নিরবয়ব, তাহার আবার বৃত্তি কি ? বিশেষ বিশেষ পরিবর্তিত অবস্থার বা বিশেষ বিশেষ পরিণামের নাম বৃত্তি, তাহা সাবয়ব পদার্থেই সম্ভবে, নিরবয়ব অন্তঃকরণে তাহ অসম্ভব। প্রত্যুত্তর । —অন্তঃকরণ নিরবয়ব নহে। তাহাই সাবয়ব । অন্তঃকরণের ও জন্ম আছে; সুতরাং অন্তঃকরণও সাবয়ব । শ্রীতি অন্তঃকরণের জন্ম কীৰ্ত্তন করিয়াছেন । যথা— | “তিনি (ঈশ্বর) মন স্বজন করিলেন ।”*
- স্বচ্ছ মণিরত্বে সৌরালোক ও চন্দ্রালোক প্রতি- |
ফলিত হয়। ঐ "প্রতিফলন স্বাভাবিক আলোকের }ধ গুণ ত্রিগুণ । এই প্রতিফলন ভাষান্তরের Refraction মণিরত্বে সৌরালোক প্রতিফলিত হওয়ার ন্যায় স্বচ্ছমনোবৃত্তিতে সৰ্ব্বব্যাপী আত্মচৈতন্য প্রতিফলিত eয, ইষ্টয় জ্ঞান আখ্যা প্রাপ্ত হয় । নিরব বি পদার্থের উপচয় অপচয় অর্থাৎ বৃদ্ধি ই সি নাই । কি স্তু মনের তাই অাছে । আহারাদির দ্বারা মনের বুদ্ধি অর্থাৎ পুষ্টি বা উপচয় হয়, এবং জাহারাভাবে তাহার হ্রাস বা অপচয় হয় । ই ই প্রত্যেক মানবের অনুভবগম্য । এই বুদ্ধি ও হ্রাস মনের সাবয়বতার অনুমাপক । fনষদের একটী আখ্যায়িকায় এই বিষয়টা বিশদরূপে বিবেচিত হইয়াছে। ছান্দোগ্য উপ | вашинацище বলা হইল যে, মনোবৃত্তির গৌণ নাম জ্ঞান। কিন্তু সে কথা সঙ্গত হয় কৈ ? ন্যায় মতে জ্ঞান আত্মার ধৰ্ম্ম, সুতরাং তাহা মনোধৰ্ম্ম নহে । এই আপত্তির প্রত্যাপত্তি করণার্থ ' বলা হইল, বৃত্তিরূপ জ্ঞান আত্মার ধৰ্ম্ম নহে । তাহা মনেরই ধৰ্ম্ম । এ বিষয়ে শ্রীতি প্রমাণ যথা— “কাম, সঙ্কল্প, বিচিকিৎসা, শ্রদ্ধা, অশ্রদ্ধা, ধৃতি, অধৃতি, হ্রী, ধী ও ভী ।” * প্রভৃতি সমস্তই মন অর্থাৎ মনের ধৰ্ম্ম । ধী-শব্দের অর্থ বুদ্ধি, যাহার অন্য নাম জ্ঞান । শ্রীতি বলিতেছেন, তাহা মনোবৃত্তি বিশেষ অর্থাৎ মনেরই ধৰ্ম্ম । d বলিতে পার ইচ্ছাদি যদি মনেরই ধৰ্ম্ম হয়, বৃত্তি হয়, আর আত্মার ধৰ্ম্ম না হয়, তাহা হইলে “আমি ইচ্ছা করি” “আমি ভীত” “আমি জানি” ইত্যাদিবিধ আত্মাবগামা অনুভব ও প্রয়োগ হয় কেন ? কিরূপেই বা উহা উপপন্ন করিবে ? এ বিষয়ে আমরা বলি, ঐরূপ অনুভব ও প্রয়োগ । বক্ষ্যমান প্রকারে উপপন্ন হইতে পারে । l so 仔 _ Q \so অন্তঃকরণ সাবয়ব । যাহা যাহা জন্মে তাহা । লোহে দাহিকা শক্তি নাই । না থাকিলেও তাহা যেমন বহ্ণিতাদ।অ্যাধ্যাসে (বঙ্কুির সহিত একীভাব প্রাপ্ত হওয়ায়) দাহক বলিয়া গণ্য হয় ; লোকে বলে—অবিচারিত ভাবে অনুভব করে,—লোহায় দগ্ধ হইয়াছে ; তেমনি, ইচ্ছাদি-আকারে পরিণত অন্তঃকরণের সহিত আত্মার অতি সন্নিধান বশতঃ তাদাত্ম্যাধ্যাস ঘটনা হওয়ায় “আমি ইচ্ছাকরি” “আমি জানি” “আমি সুখী” “আমি ভীত” ইত্যাদিবিধ অবিচারিত অনুভব ও বাক্য প্রয়োগ সহজেই উপপন্ন হইতে পারে । প্রশ্ন। অন্তঃকরণও এক প্রকার ই --
- কাম = हेक्का সংকল্প – ইহা করিব, ইত্যাকণর মনোবৃত্তি । বিচিকিৎসা = সন্দেহ । হ্রী - লজ্জা पैौ = दूकि = छैौ = स्नग्न ।
